অফিসে সহকর্মীকে দিনের পর দিন যৌনহেনস্থা


অফিসেই দিনের পর দিন যৌনহেনস্থা। অফিস কর্তাদের বলেও সুরাহা মেলেনি। বাধ্য হয়েই হাওড়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন তরুণী। হাওড়া পুর নিগমের লাইসেন্স ডিপার্টমেন্টে কাজ করতেন তরুণী। হাওড়া থানায় অভিযোগ জানিয়েও সাহায্য মেলেনি বলে দাবি তরুণীর।  লাইসেন্স দফতরের মেয়র পারিষদ অরুণ রায় চৌধুরী জানিয়েছেন তিনি এনিয়ে কোনও অভিযোগ পাননি। হাওড়া পুরসভার মেয়রও জানিয়েছেন ঘটনা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।



অফিসেই দিনের পর দিন যৌনহেনস্থা। অফিস কর্তাদের বলেও সুরাহা মেলেনি। বাধ্য হয়েই হাওড়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন তরুণী। হাওড়া পুর নিগমের লাইসেন্স ডিপার্টমেন্টে কাজ করতেন তরুণী। হাওড়া থানায় অভিযোগ জানিয়েও সাহায্য মেলেনি বলে দাবি তরুণীর।  লাইসেন্স দফতরের মেয়র পারিষদ অরুণ রায় চৌধুরী জানিয়েছেন তিনি এনিয়ে কোনও অভিযোগ পাননি। হাওড়া পুরসভার মেয়রও জানিয়েছেন ঘটনা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

হাওড়া পুরনিগমের লাইসেন্স ডিপার্টমেন্ট ডেটা কালেক্টরের কাজ করতেন তরুণী। তরুণীর অভিযোগ, এক পদস্থ অফিসার ও একজন কর্মী বিভিন্ন অছিলায় তাকে যৌন হেনস্থা করত। তরুণীর অভিযোগ, হেনস্থার প্রতিবাদ করায় তাকে কাজ থেকে বসিয়ে দেওয়া হয়।

তরুনীর পাশে দাঁড়ান পুর কমিশনার।  পুর নিগম থেকে বোরো এক নম্বর অফিসে বদলি করে দেওয়া হয় তাঁকে।  শুরু হয় অন্তর্তদন্ত। তরুণীর অভিযোগ, বদলি হওয়ার পর নতুন জায়গাতেও  তাকে নানাভাবে বদলির শিকার হতে হয়।  বিভিন্ন জায়গায় জানিয়েও সুবিচার মেলেনি।

লাইসেন্স দফতরের মেয়র পারিষদ সদস্য অরুণ রায়চৌধুরী জানিয়েছেন, এনিয়ে তিনি কোনও অভিযোগ পাননি। তবে অভিযোগ পেলে ঘটনা খতিয়ে দেখা হবে। শেষমেষ ১৭ ই জুলাই থানায় অভিযোগ দায়ের করেন তরুণী। তরুণীর দাবি, থানায় অভিযোগ দায়েরের পরেই তেমন কোনও সুবিচার মেলেনি।