Posts

Showing posts from March 11, 2019

২১ দিনে নিকেশ ১৮ জঙ্গি! খতম পুলওয়ামার মাস্টারমাইন্ড

Image
পুলওয়ামার পর থেকেই অভিযান জোরদার করা হয়েছিল। এবার পুলওয়ামা হামলার সেকেন্ড ইন কমান্ড মুদাসির আহমেদ খান ওরফে 'মহম্মদ ভাই'কে নিকেশ করল সেনাবাহিনী। পুলওয়ামা হামলার মাস্টারমাইন্ড আদিল আহমেদকে বিস্ফোরক বোঝাই গাড়ি সরবরাহ করেছিল এই মুদাসির। ভারতীয় সেনার তরফে কর্পস কম্যান্ডার কে জে এস ধিলোঁ জানিয়েছেন, 'গত ২১ দিনে ১৮ জঙ্গিকে নিকেশ করেছে সেনা। এদের মধ্যে ১৪ জন জইশের। ওই ১৪ জঙ্গির মধ্যে ৬ জইশ-ই-মহম্মদের কম্যান্ডার ছিল। জইশের দ্বিতীয় কম্যান্ডার মুদাসিরকেও খতম করা হয়েছে। জাতীয় সড়কে আধাসেনা কনভয়ে হামলার মূল চক্রী ছিল সে।' সমস্ত জঙ্গি নিকেশ না করা পর্যন্ত উপত্যকায় তল্লাশি অভিযান চলবে বলেও জানানো হয়েছে সেনার তরফে। প্রসঙ্গত, জইশ-ই-মহম্মদ'কে সম্পূর্ণ ভাবে নিকেশ করাই যে লক্ষ্য তা স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। রবিবার দক্ষিণ কাশ্মীরের ত্রাল সেক্টরের পিংলিশ গ্রামে জঙ্গিদের আস্থানার খবর পেয়ে হানা দেয় সেনা, পুলিশ ও রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের যৌথ নিরাপত্তা বাহিনী। তাদের দেখে এলোপাথারি গুলি চালাতে শুরু করে জঙ্গিরা। পালটা দেয় বাহিনীও। মধ্যরাতের এই লড়াইয়ে নিহত হয় তিন জঙ্গি। এদের মধ্যে মুদাসির আহমেদ খানকে

ভোটের জন্য পিছোচ্ছে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল

Image
কলকাতা: গত বছরের তুলনায় আগেই শুরু হয়েছে পরীক্ষা৷ তাই ফলাফল প্রকাশের কথাও ছিল আগে৷ কিন্তু লোকসভা ভোটের মুখে বদলে গেল সিদ্ধান্ত৷ ভোটের কারণে পিছিয়ে যাবে রাজ্যের মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল৷ উচ্চ মাধ্যমিকের ক্ষেত্রেও তাই। পিছিয়ে যাবে পরীক্ষা। জানা গেছে মধ্য শিক্ষা পর্ষদ ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ সূত্রে। সম্ভবত জুন মাসের আগে ফলাফল প্রকাশের সম্ভবনা নেই৷ শুধুমাত্র এই দুই গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষার ক্ষেত্রে নয় পরীক্ষা পিছোচ্ছে বিভিন্ন স্কুলেও। এপ্রিলে যে সমস্ত পরীক্ষা হবার কথা ছি্ল তা পিছিয়ে হয়ে যাচ্ছে ভোটের পর৷ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের গুলিতেও পরীক্ষাও পিছোচ্ছে। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, বারাসাত বিশ্ববিদ্যালয়, গৌরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের মত বিদ্যালয় গুলিতে পিছিয়ে যাচ্ছে পরীক্ষা৷ সব মিলিয়ে ভোটের প্রভাব রাজ্যের সার্বিক শিক্ষা মহলে।

বিমান দুর্ঘটনায় স্ত্রীর মৃত্যু, স্বামীকে ফোনে না পেয়ে টুইট সুষমার

Image
ইথিয়োপিয়ার বিমান দুর্ঘটনায় মৃত শিখা গর্গ।  স্ত্রী মারা গিয়েছেন এক দিন আগে। অথচ তাঁর স্বামী বা পরিবারের সঙ্গে কোনও ভাবেই যোগাযোগ করতে পারা যাচ্ছে না। এমনকি, দেশের বিদেশমন্ত্রীর বারংবার ফোন কল সত্ত্বেও স্বামীর তরফ থেকে কোনও সাড়া মেলেনি। শেষমেশ বাধ্য হয়েই টুইটারেই আবেদন করেছেন বিদেশমন্ত্রী। মৃত শিখা গর্গের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করার বিষয়ে তাঁকে সাহায্যের আর্জিও জানিয়েছেন। রাষ্ট্রপুঞ্জের একটি সম্মেলনে যোগ দিতে নাইরোবিগামী বিমানে উঠেছিলেন ভারতের পরিবেশ ও বন মন্ত্রকের উপদেষ্টা শিখা গর্গ। কিন্তু, আকাশে ওড়ার মাত্র ছ'মিনিটের মধ্যেই বিপর্যয়। মাঝআকাশেই ভেঙে পড়ে বিমানটি। ইথিয়োপিয়ার বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় শিখা গর্গের। তার পর থেকেই তাঁর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করছে বিদেশ মন্ত্রক। সোমবার এ নিয়ে টুইটারেও আবেদন করেছেন বিদেশমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ স্বয়ং। টুইটারে এ দিন সকালে সুষমা লিখেছেন, "দুভার্গ্যজনক ভাবে বিমান দুর্ঘটনায় মৃত শিখা গর্গের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করছি। তাঁর স্বামীর ফোন নম্বরেও বহু বার কল করেছি। তাঁর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগের ব্যাপারে আমাকে সাহায্য করুন।&quo

জলে ছুঁড়ে ও আগুনে পুড়িয়ে জঙ্গিদের দেহ লোপাট করে পাকিস্তান

Image
ইসলামাবাদ: বালাকোটে জইশ-ই-মহম্মদের জঙ্গি শিবিরে ভারতের এয়ারস্ট্রাইকের পর প্রমাণ লোপাটের সব চেষ্টাই চালিয়ে যায় পাকিস্তান৷ তবুও শেষরক্ষা হল না৷ বায়ুসেনার এয়ারস্ট্রাইকে জঙ্গিদের যে মৃত্যু হয়েছে তার প্রমাণ পেয়েছে ভারতের দুটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম৷ ঘটনার এক প্রত্যক্ষদর্শী জানিয়েছেন, ভারতের এয়ারস্ট্রাইকের পর কীভাবে পাকিস্তান গোটা এলাকাটি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেয় এবং জঙ্গিদের দেহ লোপাট করে৷   রিপাবলিক টিভি ও টাইমস নাও এই সংক্রান্ত একটি খবর তাদের চ্যানেলে সম্প্রচার করে৷ রিপাবলিক টিভির কাছে এক প্রত্যক্ষদর্শীর বয়ান আসে৷ তিন মিনিটের ওই ফুটেজে এক প্রত্যক্ষদর্শী জানাচ্ছে, আশেপাশের বাসিন্দাদের কাছ থেকে জোর করে মোবাইল ফোন কেড়ে নেওয়া হয়৷ যাতে কোনও ফুটেজ লিক না হয়৷ ২৬ ফেব্রুয়ারির পর থেকে এলাকায় কোনও নেট সংযোগ নেই৷ তিনি বলছেন, গোটা এলাকাটি পাক প্রশাসন ঘিরে ফেলে৷ মাছি গলতে না পারে এমন নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়৷ কিছু জঙ্গির দেহ পাশ দিয়ে বয়ে চলা নদীর জলে ছুঁড়ে ফেলা হয়৷ আর কিছু দেহ আগুনে পুড়িয়ে ফেলা হয়৷ এই ভাবে জঙ্গিদের দেহ লোপাট করে পাকিস্তান৷ অপরদিকে টাইমস নাও তাদের রিপোর্টে জান

নকলে বাধা দেওয়ায় স্কুলে বোমাবাজি৷

Image
উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার শেষ দিনে অশান্ত শিক্ষাঙ্গন৷ নকলে বাধা দেওয়ায় স্কুলে বোমাবাজি৷ উত্তপ্ত শ্যামবাজারের এভি স্কুল৷ অভিযোগের তির তাঁতিয়া স্কুলের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের একাংশের বিরুদ্ধে৷ এই ঘটনায় একজন শিক্ষিকা গুরুতর জখম হয়েছেন৷ ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন পুলিশ আধিকারিকরা৷ তবে কাউকেই গ্রেপ্তার করা যায়নি৷  উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা শেষদিন ছিল সোমবার৷ শ্যামবাজারের এভি স্কুলে ওই এলাকারই তাঁতিয়া স্কুলের ছাত্রদের সিট পড়েছিল৷ এভি স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের দাবি, উচ্চমাধ্যমিক শুরুর দিন থেকেই তাঁতিয়া স্কুলের বেশ কয়েকজন পড়ুয়া নকল করতে গিয়ে বারবার ধরা পড়েছে৷ বেশ কয়েকজনের কাছ থেকে মোবাইলও উদ্ধার করা হয়েছে৷ ধমক দেওয়ার পরেও শিক্ষা হয়নি ওই পরীক্ষার্থীদের৷ সোমবারও পরীক্ষা শুরুর পর থেকেই নকল করার চেষ্টা করতে থাকে হয়ে পড়ে তারা৷ সেই সময় শ্রেণিকক্ষে থাকা শিক্ষক তাদের বাধা দেন৷ শিক্ষকের কথা শুনে পরীক্ষা চলাকালীন টুকলি বন্ধ করে দেয় পড়ুয়ারা৷ নির্দিষ্ট সময়ে খাতা জমা দিয়ে বেরিয়ে যায় পরীক্ষার্থীরা৷ এরপরই স্কুলে প্রচণ্ড শব্দ হয়৷ বোমা বিস্ফোরণের শব্দে আচমকাই হতচকিত হয়ে পড়েন

পঞ্জাব সীমান্ত পেরিয়ে ঢোকার চেষ্টা! ড্রোন গুলি করে নামাল বিএসএফ

Image
ফের পাকিস্তানি ড্রোনের সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে ঢোকার চেষ্টা। সতর্ক ছিল বিএসএফও। এদিন তারা পঞ্জাবের ফাজিলকা সেক্টরে পাকিস্তানি ড্রোন গুলি করে নামায়। শনিবার রাজস্থানে শ্রীগঙ্গানগর সেক্টরে  পাকিস্তানের ড্রোন গুলি করে নামিয়েছিল ভারতীয় সেনা। এটা নিয়ে চতুর্থ পাকিস্তানি ড্রোন, যা ভারতের নিরাপত্তা বাহিনী গুলি করে নামাল। সূত্রের মাধ্যমে প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, গোয়েন্দা নজরদারির জন্য পাকিস্তান নেসকম বার্ক ইউক্যাভ ড্রোন ব্যবহার করে আসছে। এই সব ড্রোনে মোশন সেনসরও রয়েছে। যেগুলি লেসার গাইডেড বলে জানা গিয়েছে। সিও(সিটি) ইসমাইল খান জানিয়েছেন, ফাজিলকায় একটি বাড়ির ওপর কিছু জিনিস পড়ার খবর তারা পেয়েছেন। তবে এই ঘটনায় কোনও হতাহত হয়নি। পাকিস্তানের প্রথম ড্রোনটিকে গুলি করে নামানো হয়েছিল ২৬ ফেব্রুয়ারি গুজরাতের কচ্ছতে। দ্বিতীয় ড্রোনটি নামানো হয় ৪ মার্চ রাজস্থানের বিকানেরে। এরপর গত শনিবার শ্রীগঙ্গানগর সেক্টরে।

ভোটে হিংসা রুখতে কড়া কমিশন, গোটা রাজ্যে ৬০ হাজার অভিযুক্ত এখনও অধরা

Image
বিধানসভা, পঞ্চায়েত এবং গত লোকসভা ভোটের সময় রক্তাক্ত হয়েছে রাজ্য। ভোটের সময় শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখতে তৎপর নির্বাচন কমিশন।  পশ্চিমবঙ্গে এই প্রথম সাত দফায় লোকসভা নির্বাচন। ভোটের সময় শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় থাকে, সে বিষয়টিকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে নির্বাচন কমিশন। বিধানসভা, পঞ্চায়েত এবং গত লোকসভা ভোটের সময় রক্তাক্ত হয়েছে রাজ্য। বহু মানুষ রাজনৈতিক হিংসার বলি হয়েছেন বলেও অভিযোগ। প্রতিটি দফায় যাতে পর্যাপ্ত বাহিনী মোতায়েন করা যায়, সে কারণেই কমিশন সাত দফায় নির্বাচনের পক্ষে বলে মত রাজনৈতিক মহলের। এই নির্বাচনে ভোটারদের মনোবল বাড়াতে এখন থেকেই বেশ কিছু পদক্ষেপ করতে শুরু করেছে রাজ্যের মুখ নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর। অস্ত্র উদ্ধার, নির্বাচনের আগে দাগী দুষ্কৃতীদের গ্রেফতারের পাশাপাশি রাজ্যে পুলিশকে বেআইনি মদের ভাটি গুঁড়িয়ে দেওয়ার নির্দেশ পৌঁছেছে পুলিশের কাছে। রাজ্যে ১১ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট। আর ঠিক এক মাস বাকি। সূত্রের খবর, জামিনঅযোগ্য ধারায় প্রায় ৬০ হাজার অভিযুক্ত এখনও অধরা। অভিযুক্তদের মধ্যের দাগী দুষ্কৃতীরা রয়েছে। ওই সব অভিযুক্তদের দ্রুত যাতে গ্রেফতার করা যায়, সে বিষয়ে পুলিশ এবং প্রশাসনিক কর্তাদ

পুলওয়ামায় গাড়ি ও বিস্ফোরক সরবরাহকারী জঙ্গির মৃত্যু এনকাউন্টারে

Image
পুলওয়ামা হামলার পর ঘটনাস্থল। পুলওয়ামায় সিআরপিএফ জওয়ানদের উপর হামলায় অভিযুক্ত আরও এক মাস্টারমাইন্ডের মৃত্যু হল নিরাপত্তারক্ষী বাহিনীর গুলিতে। রবিবার রাতে দক্ষিণ কাশ্মীরের ত্রালে নিরাপত্তারক্ষী-জঙ্গিদের মধ্যে গুলির লড়াই চলাকালীনই তার মৃত্যু হয়। জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ সূত্রে খবর, নিহত জঙ্গি পুলওয়ামা হামলার অন্যতম মাস্টারমাইন্ড মুদাসির আহমেদ খান। আত্মঘাতী হামলার জন্য যে বিস্ফোরক এবং গাড়ি ব্যবহার করা হয়েছিল, তা সরবরাহ করেছিল এই মুদাসিরই। তার পর সেই গাড়ি নিয়ে সিআরপিএফ কনভয়ে আত্মঘাতী হামলা চালায় জইশ জঙ্গি আদিল আহমেদ। রবিবার দক্ষিণ কাশ্মীরের ত্রালের পিঙ্গলিশে জঙ্গিদের লুকিয়ে থাকার খবর পেয়ে তল্লাশি অভিযান চালায় নিরাপত্তাবাহিনী। আচমকা জঙ্গিরা গুলি চালাতে শুরু করায় নিরাপত্তাবাহিনীও গুলি চালাতে শুরু করে। রবিবার মাঝরাতের নিরাপত্তাবাহিনী-জঙ্গিদের মধ্যে সেই গুলির লড়াইয়ে দুই জঙ্গির মৃত্যু হয়। তার মধ্যে এক জন এই মুদাসির আহমেদ খান। গুলিতে দু'জনের দেহ ছিন্নভিন্ন হয়ে যাওয়ায় তাদের পরিচয় জানতে সময় লাগে নিরাপত্তাবাহিনীর। পরে নিহত জঙ্গি মুদাসির আহমেদ খানকে চিহ্নিত করা হয়। অন্য যে জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে তার

আমেরিকার নাকের ডগাতেই ছিল মোল্লা ওমর! প্রকাশ্যে সিআইএ-র ব্যর্থতা

Image
 মোল্লা মহম্মদ ওমর বা মোল্লা ওমর। নয়ের দশকে বিশ্বজুড়ে ত্রাসের আরেক নাম। আল কায়দা প্রধান লাদেনকে আশ্রয় দেওয়া থেকে শুরু করে নয় এগারোর ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার হামলা। ক্রমেই পৃথিবীব্যাপী জেহাদের মুখ হয়ে উঠেছিল তালিবান প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা ওমর। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার পর তাকে খোঁজার জন্য হন্যে হয়ে উঠেছিল আমেরিকা। কিন্তু আমৃত্যু মার্কিন ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যায় এই জঙ্গি নেতা। সে নাকি অদৃশ্য। স্বয়ং তালিবানের শীর্ষ নেতারাই নাকি জানত না কোথায় তার ডেরা। তাকে ঘিরে তৈরি হয়েছে বহু মিথ। ওমরের খোঁজে পাহাড়ি আফগানিস্তানের খানাখন্দও চষে ফেলেছিল মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ। কিন্তু ওই জঙ্গিনেতা নাকি প্রায় পাঁচ বছর আমেরিকার নাকের ডগাতেই ছিল। সদ্য প্রকাশিত এক বইতে এমনই চাঞ্চল্যকর দাবি করা হয়েছে। আফগানিস্তানে মার্কিন সেনাঘাঁটির ঢিলছোঁড়া দূরত্বেই নাকি লুকিয়ে ছিল মোল্লা ওমর। আর পাঁচটা ঘরের মধ্যেই ছিল তার গুপ্ত ঠিকানা। তবে সাধারণ কাবুলি বাড়ির মতো দেখতে হলেও সেই ঘরেই অন্দরে ছিল একটি গুপ্তকক্ষ। একাধিকবার সেই ঘরে হানা দিয়েও ওই গুপ্তকক্ষ আবিষ্কার করতে পারেনি ইউএস মেরিনরা। স্বলিখিত একটি বইয়ে এমনটাই চাঞ্চল্য

সেনা-জঙ্গি সংঘর্ষ! ত্রালে মৃত্যু পুলওয়ামা হত্যার মূল ষড়যন্ত্রী মুদাসরের

Image
১৪ ফেব্রুয়ারি পুলওয়ামা হামলার মূল ষড়যন্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে এনকাউন্টারে। ১৪ ফেব্রুয়ারি ভয়াবহ আত্মঘাতী বিস্ফোরণে মৃত্যু হয়েছিল ৪০ সিআরপিএফ  জওয়ানের। নিরাপত্তা বাহিনীর দাবি, দক্ষিণ কাশ্মীরের ত্রালে সংঘর্ষের মৃত্যু হয়েছে, মূল ষড়যন্ত্রী মুদাসর আহমেদ খানের। মধ্যরাতে জইশ-ই মহম্মদ জঙ্গি মুদাসর আহমেদ খান ওরফে মদ ভাই-সহ তিন জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে। দক্ষিণ কাশ্মীরের ত্রালের পিনলিশে এই সংঘর্ষ হয় বলে জানা গিয়েছে। তিনটি দেহই শনাক্ত করণের জন্য চেষ্টা চালানো হচ্ছে। খুব কম পরিচিত জইশ জঙ্গি মুদাসর আহমেদ খান, পুলওয়ামা হামলায় মূল অভিযুক্ত। বিশ্বস্ত সূত্রে খবর পাওয়ার পর পিংলিশে অভিযান শুরু করে নিরাপত্তা বাহিনী। এলাকা ঘিরে শুরু হয় তল্লাশি। জঙ্গিরা নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর গুলি  চালাতে শুরু করলে জবাব দেয় নিরাপত্তা বাহিনী। স্থানীয় পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মুদাসর আহমেদ খান স্নাতক এবং ইকেট্রিশিয়ান। সে পুলওয়ামারই বাসিন্দা। আত্মঘাতী হামলার জন্য সেই গাড়ির ব্যবস্থা করেছিল।

কলকাতার রাজপথে আক্রান্ত অধ্যাপক! মারধর স্ত্রী ও বৃদ্ধা মাকেও

Image
কলকাতার রাজপথে আক্রান্ত অধ্যাপক। ঘটনাটি রবিবার রাতের, দমদম এলাকার। চার বছরের পুত্র সন্তান, স্ত্রী ও বৃদ্ধা মাকে নিয়ে  বাড়ি ফিরছিলেন বিদ্যাসাগর কলেজের ওই অধ্যাপক। অভিযোগ অনুযায়ী, দমদম স্টেশনের কাছে একটি গাড়ি তাঁদের ধাক্কা মারে। এই সময় প্রতিবাদ করলে গাড়ি থেকে নেমে দুই আরোহী তাঁর ওপর হামলা চালায়। দুই আরোহী মদ্যপ অবস্থায় ছিল বলে অভিযোগ। প্রথমে প্রতিবাদকারী অধ্যাপককে মারধর করা হয়। সেই সময় স্ত্রী ও বৃদ্ধা মা বাধা দিতে গেলে, তাঁদেরও মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। অধ্যাপক  জানিয়েছেন, একটা সময় তার কোলে থাকা চারবছরের সন্তানও হাতছাড়া হয়ে যায়। পরে তাঁরা দমদম থানায় গিয়ে অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযুক্ত দুই ব্যক্তি এবং তাদের সঙ্গে থাকা গাড়ির সন্ধান শুরু করেছে পুলিশ।

আপনার এলাকায় কবে ভোট? সাত দফায় রাজ্যের কোথায় কবে নির্বাচন?

Image
1/8 রাজ্যে নজিরবিহীনভাবে সাত দফায় ভোটগ্রহণ করাতে চলেছে নির্বাচন কমিশন। প্রথম দফার ভোটগ্রহণ ১১ এপ্রিল। ভোটগণনা ২৩ মে। বাংলার সঙ্গে বিহার ও উত্তরপ্রদেশেও ভোটগ্রহণ হতে চলেছে সাত দফায়।      2/8 প্রথম দফা- কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার। ভোটগ্রহণ- ১১ এপ্রিল।      3/8 দ্বিতীয় দফা- জলপাইগুড়ি, দার্জিলিং ও রায়গঞ্জ। ভোটগ্রহণ- ১৮ এপ্রিল।      4/8 তৃতীয় দফা- বালুরঘাট, মালদহ উত্তর ও দক্ষিণ, জঙ্গিপুর এবং মুর্শিদাবাদ। ভোটগ্রহণ - ২৩ এপ্রিল।      5/8 চতুর্থ দফা- বহরমপুর, কৃষ্ণনগর, রানাঘাট, বর্ধমান পূর্ব, বর্ধমান-দুর্গাপুর, আসানসোল, বোলপুর ও বীরভূম। ভোটগ্রহণ- ২৯ এপ্রিল।     6/8 পঞ্চম দফা- বনগাঁ, বারাকপুর, হাওড়া, উলুবেড়িয়া, শ্রীরামপুর, হুগলি ও আরামবাগ। ভোটগ্রহণ- ৬ মে।      7/8 ষষ্ঠ দফা- তমলুক, কাঁথি, ঘাটাল, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, বিষ্ণপুর ও মেদিনীপুর। ভোটগ্রহণ - ১২ মে।     8/8 সপ্তম দফা- দমদম, বারাসত, বসিরহাট, জয়নগর, মথুরাপুর, ডায়মন্ড হারবার, যাদবপুর, কলকাতা উত্তর ও কলকাতা দক্ষিণ। ভোটগ্রহণ ১৯ মে।  

কেন্দ্রের সিদ্ধান্তে এক ধাক্কায় ৮৭% কমল ক্যানসারের ওষুধের দাম

Image
1/6 এক ধাক্কায় ৮৭ শতাংশ কমে গেল ক্যানসারের ওষুধের দাম। সরকারের সিদ্ধান্তে দর কমল ৩৯০টি ওষুধের।     2/6 সরকারি দাম নিয়্ন্ত্রণের বাইরে ছিল ক্যানসারের ৩৯০টি ওষুধ। গত মাসে ৪২টি ওষুধের যৌগের দর নিয়ন্ত্রণের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। তার সুফল পেলেন ক্যানসার রোগীরা।      3/6 গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ক্যানসারের নিরাময়ের ৪২টি যৌগের ব্যবসায়িক মার্জিন ৩০ শতাংশে বেঁধে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় জাতীয় নিয়ামক সংস্থা ন্যাশনাল ফার্মাসিউটিক্যাল প্রাইসিং অথরিটি।        4/6 এর ফলে এক ধাক্কায় ৮৭ শতাংশ পর্যন্ত দাম কমেছে ৩৯০টি ক্যানসারের ওষুধের। অর্থাত্ ১০০ টাকা আগে দাম থাকলে এখন ওষুধের দাম ১৩ টাকা।       5/6 নয়া সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়ে গিয়েছে ৮ মার্চ। এর ফলে ক্যানসার রোগীদের ৮০০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে বলে দাবি সরকারের। উপকৃত হবেন ২২ লক্ষ ক্যানসার রোগী।     6/6 জানা গিয়েছে, পাঁচটি ব্র্যান্ডের ওষুধের দাম কমেছে প্রায় ৭০ শতাংশ। ১২টি ব্র্যান্ডের ওষুধের দাম কমেছে ৫০ থেকে ৭০%। ২৫ শতাংশ দাম কমেছে ৪৫টি ক্যানসারের ওষুধের। 

ত্রালে রাতভর গুলির লড়াই, খতম পুলওয়ামা হামলার অন্যতম চক্রী মুদাসির

Image
রবিবার গভীর রাত থেকে ত্রালে শুরু হয়েছে সেনা-জঙ্গি গুলির লড়াই। এখনও পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী ওই গুলির লড়াইয়ে খতম ৩ জঙ্গি। এখন লড়াই থামলেও চলছে তল্লাশি অভিযান। নিহত ৩ জঙ্গির মধ্যে রয়েছে জইশ-ই-মহম্মদ এর কমান্ডার 'মহম্মদ ভাই'। গত ১৪ ফেব্রুয়ারি পুলওয়ামায় যে জঙ্গি হামলা হয় সেই হামলার পরিকল্পনাকারীদের মধ্যে ছিল এই মহম্মদ ভাই। এমনটাই জানা যাচ্ছে। কাশ্মীর পুলিস সূত্রে জানা যাচ্ছে, ত্রালের পিংগিস এলাকায় যে রবিবার রাত থেকে যে এনকাউন্টার শুরু হয় তাতে ৩ জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে। তাদের দেহ উদ্ধার হলেও তা অনেকটাই পুড়ে গিয়েছে। নিহতদের মধ্যে রয়েছে মুদাসির আহমেদ খান ওরফে মহম্মদ ভাই। রাজ্যে জইশ জঙ্গি হিসেবে খুব একটা পরিচিত নয় মহম্মদ ভাই। গোয়েন্দাদের মতে এই মহম্মদ ভাই-ই পুলওয়ামা হামলায় গাড়ি জোগাড় করেছিল। বিস্ফোরক জড়ো করতেও তার হাত ছিল। পেশায় ইলেকট্রিশিয়ান মহম্মদ পুলওয়ামার বাসিন্দা। ২০১৭ সালের কোনও এক সময়ে সে জইশে যোগ দেয়। ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে এনকাউন্টারে মৃত্যু হয় মহম্মদ ঘনিষ্ঠ তান্ত্রে নামে এক জঙ্গির। তার পরই ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে বাড়ি থেকে উধাও হয়ে যায় মহম্মদ। পুলওয়ামা হামলার আত্মঘাতী

সবর্ণ গরিবদের ১০% সংরক্ষণে স্থগিতাদেশে অস্বীকার সুপ্রিম কোর্টের

Image
সবর্ণ গরিবদের শিক্ষা ও চাকরিতে সংরক্ষণের সিদ্ধান্ত নিয়ে লোকসভা ভোটের আগে স্বস্তি পেল মোদী সরকার। কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের উপরে স্থগিতাদেশ দিতে অস্বীকার করল সুপ্রিম কোর্ট।  সাধারণ গরিবদের ১০ শতাংশ সংরক্ষণের আইন চ্যালেঞ্জ করে মামলায় দায়ের হয় সুপ্রিম কোর্টে। আপাতত সংরক্ষণ সিদ্ধান্তকে স্থগিতাদেশ দেয়নি সুপ্রিম কোর্ট। পরবর্তী শুনানি ২৮ মার্চ। বৃহত্তর বেঞ্চে মামলাটি পাঠানো হবে কিনা, ওই দিনই রায় দেবে শীর্ষ আদালত। সাধারণ গরিবদের সংরক্ষণ দিতে সংশোধন করা হয়েছে সংবিধানের ১২৪ নম্বর ধারা। ওই সংশোধনীকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা দায়ের হয় সুপ্রিম কোর্টে। বিগত শুনানিতে এনিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের মত জানতে নোটিস পাঠিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট।  বলে রাখি সুপ্রিম কোর্টে জনস্বার্থ মামলাটি করেছিল ইউথ ফর ইক্যুয়ালিটি ও আইনজীবী কৈশালকান্ত মিশ্রা। তাদের আবেদন, আর্থিক মাপকাটিতে সংরক্ষণ দেওয়া যেতে পারে না। সংবিধানে সংরক্ষণের মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী এই সিদ্ধান্ত। আর সাধারণ গরিবরা ১০ শতাংশ সংরক্ষণ দেওয়া হলে তা ৫০ শতাংশের সীমাও পার করে যাচ্ছে।  লোকসভা ভোটের আগে বাজেট অধিবেশনে ১০ শতাংশ সবর্ণ সংরক্ষণ বিল আনে কেন্দ্রীয় সরকার। রাজ্যসভা ও লো

২ মিনিট লেট, তাতেই বেঁচেগেলেন ইথিয়োপিয়ার বিমানের টিকিট কাটা যাত্রী

Image
আন্তোনিস মাভরোপুলস।  ফেসবুক অ্যাকাউন্টের সৌজন্যে। দেরি হয়েছিল মাত্র দু'মিনিট। কিন্তু, তাতেই বন্ধ হয়ে গিয়েছিল বিমানবন্দরের দরজা। উড়ান ধরতে না পারায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছিলেন। দেরির জন্য বিমানবন্দরের কর্মীদের বিরুদ্ধে অসহযোগিতারও অভিযোগ তুলেছিলেন। আর এখন নিজের ভাগ্যকেই ধন্যবাদ দিচ্ছেন গ্রিসের এক যাত্রী। কারণ, ওই মিনিট দু'য়েকের দেরির ফলেই প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন তিনি। রবিবার নাইরোবিগামী ইথিয়োপিয়ান এয়ারলাইন্সের ওই বিমান ইটি-৩০২ ফ্লাইট আকাশে ওড়ার মাত্র ছ'মিনিটের মধ্যে ভেঙে পড়ে। ওই উড়ানের ৮ বিমানকর্মী ছাড়াও ১৪৯ জন যাত্রীর কারও বেঁচে থাকার সম্ভাবনা নেই। ওই উড়ানেই ১৫০তম যাত্রী হিসাবে যাওয়ার কথা ছিল গ্রিসের নাগরিক আন্তোনিস মাভরোপুলসের। কার্যত মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে তিনি জানিয়েছেন, রবিবারটা ছিল তাঁর জীবনের সবচেয়ে 'লাকি ডে'। গ্রিসের নাগরিক আন্তোনিস নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ওই দিনের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরেছেন। সেই সঙ্গে পোস্ট করেছেন ওই উড়ানের টিকিটও। ভারতীয় বায়ুসেনা সম্পর্কে এই তথ্যগুলি জানেন কি? ফেসবুকে দুর্ঘটনাগ্রস্ত উড়ানের টিকিট পোস্ট করেছেন আন্তোনিস মাভরোপুলস। ছবি: আন্তোনিসে

ইথিয়োপিয়ায় বিমান ভেঙে পড়ার পর বোয়িং ৭৩৭ ম্যাক্স নিয়ে জেট-স্পাইসের কাছে তথ্য চাইল ডিজিসিএ

Image
বিশোফটু শহরের কাছে ভেঙে পড়া বোয়িং ৭৩৭ ম্যাক্স বিমানের ধ্বংসাবশেষ।  ইন্দোনেশিয়ার পর ইথিয়োপিয়া। প্রায় একই রকম ভাবে কয়েক মাসের ব্যবধানে ভেঙে পড়ল দু'টি বিমান। আশ্চর্যজনক ভাবে দু'টি বিমানের প্রস্তুতকারক সংস্থা একই। এ বার  মার্কিন সেই সংস্থা 'বোয়িং'-এর কাছে তার '৭৩৭ ম্যাক্স' মডেল নিয়ে খুঁটিনাটি তথ্য তলব করে পাঠাল ডিরেক্টরেট জেনারেল অব সিভিল অ্যাভিয়েশন (ডিজিসিএ)। শুধু বোয়িং-এর কাছেই নয়, জেট এয়ারওয়েজ এবং স্পাইস জেটের কাছেও একই তথ্য চেয়ে পাঠানো হল। কারণ, এ দেশে ওই দুই বিমান পরিবহণ সংস্থাই বোয়িং ৭৩৭ ম্যাক্স চালায়। যাত্রী নিরাপত্তার স্বার্থেই ওই সব তথ্য চেয়ে পাঠানো হয়েছে বলে ডিজিসিএ-র তরফে জানানো হয়েছে। রবিবার আদ্দিস আবাবা থেকে নাইরোবি যাওয়ার পথে ভেঙে পড়ে ইথিয়োপিয়ান এয়ারলাইন্সের একটি যাত্রিবাহী বিমান। ওই বিমানে ১৫৭ জন আরোহী ছিলেন। তাঁর মধ্যে ৪ জন ভারতীয়। আরোহীদের কেউই সম্ভবত বেঁচে নেই বলে বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে ওই বিমান সংস্থা। গত অক্টোবরে ঠিক একই রকম ভাবে ভেঙে পড়েছিল আর একটি বোয়িং ৭৩৭ ম্যাক্স। ইন্দোনেশিয়ার লায়ন এয়ারের ওই বিমানটি জাকার্তা থেকে ওড়ার ১৩ মিনিটের মাথায় ভেঙ

মদ্যপ পাত্রকে জামা-প্যান্ট খুলিয়ে ফেরত পাঠালেন পাত্রী

Image
'বিয়ের' রাতে মত্ত অবস্থায় বর বাবলু কুমার (বাঁ দিকে)। পর দিন খোলানো হচ্ছে পোশাক। মদ খেয়ে বিয়ে করতে যাওয়ায় যুবককে ফেরাল পাত্রী। গত রাতে বিহারের ছপরা জেলার তরৈয়া থানার ডুমরি ছপিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে। পাত্রের মাতলামিতে জেরবার হয়ে পাত্রী বিয়ে করতে অস্বীকার করে। এর পরে বিয়ে বাড়িতে ব্যাপক গোলমাল হয়। পাত্র সমেত বরযাত্রীদের আটকে রাখা হয়। সকালে বরের জামা-প্যান্ট খুলে নিয়ে সকলকে ছেড়ে দেওয়া হয়। পাত্রের গাড়িতে রাখা বিয়ের দানের সমস্ত গয়না ও জিনিসপত্র নিয়ে নেওয়া হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, ছপরার মফসসল থানা এলাকার মগাইডিহা গ্রাম থেকে ডুমরি ছপিয়া গ্রামে বিয়ে করতে গিয়েছিলেন শিবপূজন সাহের ছেলে বাবলু কুমার। অভিযোগ, শুখা বিহারে বিয়ের আগে গলা ভিজিয়ে নিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু মাত্রাটা একটু বেশি হয়ে গিয়েছিল। তাতেই বিপত্তি বাধে। বিয়ের মণ্ডপে পৌঁছে মাতলামি শুরু করেন বাবলু কুমার। মহিলার উদ্দেশে অপশব্দ বলতে থাকেন। এ অবস্থায় বিয়ের পিঁড়িতে ঠিকমতো বসতেও পারছিলেন না বাবলু। এ সব দেখে বেঁকে বসেন পাত্রী রিঙ্কি কুমারী। সোজা বিয়ের মণ্ডপ থেকে উঠে ঘরে চলে যান তিনি। প্রথমে সকলে পাত্রীকে সকলে বোঝানোর চেষ্টা

দুরন্ত টার্নারের শক্তির কাছে হেরে গেল ভারত

Image
উইকেট ছেড়ে বেরিয়ে গিয়েছিলেন হ্যান্ডসকম্ব। সেই বল তালুবন্দি করতে পারলেন না উইকেটকিপার ঋষভ পন্থ। এ ভাবেই বারবার সুযোগ নষ্ট করে ম্যাচেও হারল ভারত। পিটিআই অ্যাশটন টার্নারকে আমি বিগ ব্যাশে খেলতে দেখেছি। একেবারে আদর্শ টি-টোয়েন্টি ব্যাটসম্যান। ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটার। বিগ ব্যাশের দল হচ্ছে পার্‌থ স্করচার্স।  হারা ম্যাচ জিতিয়ে দেওয়ার ক্ষমতার জন্যই টার্নারকে দলে রাখা হয়। যে ক্ষমতার চাক্ষুষ প্রমাণ পেলাম রবিবারের মোহালিতে। একটা ছোট্ট পরিসংখ্যান দিই। শেষ দু'বছরের বিগ ব্যাশে ১৫ থেকে ২০ ওভারের মধ্যে টার্নারের স্ট্রাইক রেট ছিল ১৯৪.৬৯। আর শেষের দু'ওভারে সেই স্ট্রাইক রেট গিয়ে দাঁড়ায় ২৬৮.৭৫। যা অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি!  টার্নারের ব্যাটিংয়ের তিনটে ব্যাপার খুব ভাল লেগেছে আমার। ফুটওয়ার্ক, শক্তি এবং বল বাছার ক্ষমতা। এতেই বাজিমাত করে চলে গেল ছেলেটা। ফ্রন্টফুট এবং ব্যাকফুট, দু'টোতেই সাবলীল ছিল। ওর শক্তিটাও মারাত্মক। অবলীলায় বল ফেলে দিচ্ছিল গ্যালারিতে। কোন বলে কোন শটটা খেলতে হবে, সে সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দেখলাম টার্নারের মধ্যে। শেষ পর্যন্ত ৪৩ বলে ৮৪ রানে অপরাজিত থেকে গেল। মারল পাঁচটি চার,

ত্রাল সীমান্তে গুলির লড়াই, পিংলিশে হত ৩ সন্ত্রাসবাদী

Image
ফের উত্তপ্ত উপত্যকা। কাশ্মীর সীমান্তে সন্ত্রাসবাদীদের বিরুদ্ধে জোরদার অভিযানে নামল নিরাপত্তা বাহিনী। জানা গিয়েছে, দুই পক্ষের গুলির লড়ইয়ে এখনও পর্যন্ত হত তিন সন্ত্রাসবাদী। রবিবার গভীর রাতে জম্মু ও কাশ্মীরের পুলওয়ামার ত্রাল সেক্টরে সীমান্তরক্ষী বাহিনীর নেতৃত্বে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। 'অপারেশন পিংলিশ' সাংকেতিক নামের এই সামরিক অভিযানে সন্ত্রাসবাদীদের সঙ্গে লাগাতার গুলির লড়াইয়ে নেমেছে নিরাপত্তা বাহিনী। এখনও পর্যন্ত পাওয়া খবরে, তিন জন সন্ত্রাসবাদী  বাহিনীর গুলিতে মারা গিয়েছে। রবিবার রাতে জম্মু ও কাশ্মীরের পুলওয়ামা জেলার ত্রাল সেক্টরের পিংলিশে সীমান্তরক্ষী বাহিনীর নেতৃত্বে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। 'অপা রেশন পিংলিশ' সাংকেতিক নামের এই সামরিক অভিযানে সন্ত্রাসবাদীদের সঙ্গে লাগাতার গুলির লড়াইয়ে নেমেছে নিরাপত্তা বাহিনী। এখনও পর্যন্ত পাওয়া খবরে, তিন জন সন্ত্রাসবাদী বাহিনীর গুলিতে মারা গিয়েছে। এদিন গোপন সূত্রে খবর পেয়ে দক্ষিণ কাশ্মীরের পিংলিশে তল্লাশি অভিযানে যৌথ উদ্যোগে নামে রাষ্ট্রীয় রাইফেলস, জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশের স্পেশাল অপারেশনস গ্রুপ (এসওজি) এবং সীমান্তরক্ষী বাহিনী। সংবাদস

বাংলায় ৭ দিন ভোটে ঢালাও কেন্দ্রীয় বাহিনী

Image
আগের বার পশ্চিমবঙ্গে লোকসভা ভোট হয়েছিল পাঁচ পর্বে। এ বার তা বেড়ে হল সাত পর্বে৷ শুধু বাংলা নয়, বিহার ও উত্তরপ্রদেশের ভোটও হবে সাত পর্বে৷ গতবার লোকসভা নির্বাচন নয় পর্বে হয়েছিল৷ এ বার তা কমে দাঁড়িয়েছে সাত পর্বে৷ অর্থাৎ, পশ্চিমবঙ্গ সহ তিন রাজ্যে ভোটের পর্ব বাড়লেও গোটা দেশের ক্ষেত্রে তা কমেছে৷ কেন এমন হল? মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুনীল অরোরার মতে, নির্বাচন পরিচালনার ক্ষেত্রে সুবিধা ও নিরাপত্তা বাহিনীকে সঠিক ভাবে মোতায়েন করার বিষয়টিকে মাথায় রেখেই পর্ব ভাগ করা হয়েছে৷ কমিশন সূত্রের খবর, রাজ্যের সাত পর্বের ভোটে ঢালাও কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়োগ করা হবে৷ পাঁচ পর্ব থেকে ভোটগ্রহণকে সাত পর্বে করার ক্ষেত্রে এটাও বড় কারণ৷ উত্তরপ্রদেশ ও বিহারের ক্ষেত্রেও একই রকম ভাবে ভোট করাতে চাইছে কমিশন৷ রাজ্যের ভোটে হিংসা যাতে না হয় এবং মানুষ যাতে নির্ভয়ে ভোট দিতে পারেন, তা নিশ্চিত করতেই পর্ব আরও বাড়ানো হল৷ প্রাক্তন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ওয়াই এস কুরেশিও মনে করেন যে, 'পুরোপুরি নিরাপত্তার স্বার্থেই পর্ব ভাগ করা হয়ে থাকে৷ আমরা যখন ভোটের দিনক্ষণ ঠিক করতে বসি, তখন নিরাপত্তা বাহিনীর যাতায়াতের সময় মাথায় রাখতাম। তাদের মোতায়ে

বড়সড় সাফল্য, এনকাউন্টারে খতম ৩ জঙ্গি

Image
শ্রীনগর: ফের জঙ্গি নিকেশে সফল ভারতীয় সেনা৷ রবিবার ত্রালে জঙ্গি উপস্থিতির খবর পেয়ে এলাকা ঘিরে ফেলা হয়৷ এরপরই শুরু হয়ে যায় এনকাউন্টার পর্ব৷ সেনা-জঙ্গির এই গুলির লড়াইয়ে তিন জঙ্গি কতম হয়েছে বলে জানা গিয়েছে৷ তবে এখনও আরও জঙ্গি লুকিয়ে থাকতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে৷ অপারেশন চলছে৷ তবে যে তিন জন জঙ্গি খতম হয়েছে তাদের পরিচয় জানা না গেলেও, ঘটনাস্থল থেকে ২ টি AK-47 রাইফেল এবং একটি পিস্তল পাওয়া গিয়েছে৷ ত্রালের এই পিংলিশ গ্রামে তল্লাশি জারি রেখেছে সেনাবাহিনী৷   এদিকে, গতকালই উত্তেজনা বাড়িয়ে কাশ্মীর সীমান্তে সংঘর্ষবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করে চলেছে পাকিস্তান৷ শুক্রবার রাতে সীমান্তের ওপার থেকে বোমা বর্ষণ শুরু করে পাক সেনা৷ কিছুক্ষণ পর জবাব দেয় ভারতও৷ একঘণ্টার বেশি সময় ধরে দু'পক্ষের মধ্যে চলে গোলাগুলি বর্ষণ৷ এই ঘটনায় এক কাশ্মীরি পুলিশ অফিসার গুরুতর জখম হন৷ তাঁকে ভরতি করা হয় হাসপাতালে৷ অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা যায়৷ এদিনই পাক সেনা সীমান্ত বরাবর পুঞ্চের শাহপুর সেক্টরে ভারতীয় পোস্ট লক্ষ্য করে হেভি শেলিং করে৷ শাহপুর সেক্টরের গোন্ডরিয়া গ্রামে একটি বোমা এসে পড়ে৷ তাতে স্পেশাল পুলিশ অফিসার

অবাধ, স্বচ্ছ নির্বাচনের লক্ষ্যে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ কমিশনের

Image
পৃথিবীর বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশে নির্বাচনী প্রক্রিয়া। সপ্তদশ লোকসভা নির্বাচন স্বচ্ছ ও অবাধ করতে তাই এবার বেশ কিছু বাড়তি পদক্ষেপ নিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। রবিবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণার আগে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুনীল অরোরা সেসব ব্যবস্থার কথাই জানালেন। এবার মোট ভোটার সংখ্যা ৯০ কোটি। এর মধ্যে একেবারে নতুন ভোটারের সংখ্যা কমবেশি দেড় কোটি। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে ভোটারদের অধিকার প্রদান সুনিশ্চিত করতে ইভিএমের সঙ্গে ভিভিপ্যাট সংযুক্ত রাখতে হবে। ১০০ শতাংশ বুথেই এই ব্যবস্থা চায় নির্বাচন কমিশন। মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক সুনীল অরোরা জানিয়েছেন, 'দেশের ১০ লক্ষ ভোটবুথের ইভিএমে প্রার্থীদের নাম, ছবি, প্রতীক থাকবে। প্রতিটি ভোটযন্ত্রে থাকবে ভিভিপ্যাট। এর জন্য ১৭.৪ লক্ষ ইভিএম লাগবে। ভোটারদের ভিভিপ্যাটের ব্যবহার বোঝাতে হবে। ভোটদান প্রক্রিয়া আরও সহজ করার লক্ষ্যে কাজ করবে নির্বাচন কমিশন। যে কোনও প্রয়োজনে কমিশনের টোল ফ্রি নম্বরে যোগাযোগ করা যেতে পারে। টোল ফ্রি নম্বর – ১৯৫০।' ইভিএম নিয়ে কোনওরকম কারচুপির চেষ্টা হলে, তা জিপিএস ট্র্যাকিংয়ের মাধ্যমে ধরা পড়বে। তাতে নির্বাচনে অস্বচ্ছ

তিন রাজ্যে কেন সাত দফায় ভোট? ব্যাখ্যা দিল নির্বাচন কমিশন

Image
এবারের লোকসভা নির্বাচন সম্পন্ন হবে সাত দফায়। উল্লেখযোগ্যভাবে তিন রাজ্য, পশ্চিমবঙ্গ, বিহার ও উত্তরপ্রদেশেও নির্বাচন হবে সাত দফাতেই। জম্মু-কাশ্মীরের মতো উপদ্রুত রাজ্যে পাঁচ দফায় ভোট অথচ এই তিন রাজ্যে সাত দফায় দীর্ঘ ভোট পর্ব নিয়ে ভ্রু কুঁচকেছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। উত্তরপ্রদেশের ক্ষেত্রে বড় রাজ্য, ৮০টি আসনের যুক্তি খাটলেও বাংলা ও বিহারের মতো যথাক্রমে ৪২ ও ৪০টি আসনের রাজ্যে সাত দফায় ভোট গ্রহণের যৌক্তিকতা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এই দুই রাজ্যে যেখানে সাত দফায় ভোট সেখানে এর কাছাকাছি ৩৯টি আসন রয়েছে তামিলনাডুতে। অথচ সেখানে এক দফাতেই ভোট পর্ব মিটে যাবে। এই তিন রাজ্যই এবারের লোকসভা নির্বাচনের ভরকেন্দ্র বলেই মত বিশেষজ্ঞদের। দেশের এই তিন রাজ্যের ফলের উপরই যে কেন্দ্রে মসনদ দখলের হিসেব নিকেশ অনেকটা নির্ভর করে রয়েছে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। কথায় বলে, উত্তরপ্রদেশ যার দিল্লি তারই। গতবার লোকসভা নির্বাচনেও এই অঙ্কেই ক্ষমতায় এসেছিল বিজেপি। আবার পূর্ব ভারতের রাজ্য বাংলা, বিহারের সম্মিলিত আসন সংখ্যা উত্তরপ্রদেশের থেকেও বেশি। তিন রাজ্যের সম্মিলিত আসন সংখ্যা ১৬২, যা লোকসভার ৫৪

খুনের চেয়েও বড় অপরাধ ম্যাচ-ফিক্সিং, গড়াপেটা নিয়ে প্রথমবার মুখ খুললেন ধোনি

Image
যা নিয়ে এতদিন মুখ খোলেননি, এবার তা নিয়েই মন্তব্য করলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। গতবছর চেন্নাই সুপার কিংসের আইপিএল প্রত্যাবর্তন নিয়ে মুখ খুলে তিনি বলেছেন, ম্যাচ ফিক্সিং হল মানুষ খুনের থেকেও বড় অপরাধ! একে ক্ষমা করা উচিত নয়। হটস্টার-এ ২০ মার্চ ধোনিকে নিয়ে এই তথ্যচিত্র দেখা যাবে। 'রোর অফ দ্য লায়ন' নামক তথ্য়চিত্রটির ৪৫ সেকেন্ডের ট্রেলারে ধোনিকে বলতে শোনা যায়, "দল জড়িয়ে পড়েছিল। আমার নামেও অভিযোগ ছিল। আমাদের জন্য এটা খুব কঠিন অধ্যায় ছিল। দলের নির্বাসনে সমর্থকরা ভেবেছিলেন খুব কঠিন শাস্তি হয়ে গেল। আবার মূল স্রোতে দলের ফিরে আসাটা ছিল খুব আবেগঘন ব্যাপার। আমি সবসময় বলে এসেছি, যা তোমাকে শেষ করতে পারে না, সেটাই বেশি শক্তিশালী করে তোলে।" দু'বছর সাসপেন্ড থাকার পর গতবছর আইপিএলে ফিরেছে ধোনির সিএসকে। যে দলের সঙ্গে তিনি অভিষেক লগ্ন থেকে জড়িয়ে। ধোনি নিজে সিএসকের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ ও শাস্তি নিয়ে আগে কখনও মুখ খোলেননি। কী-ই বা বলবেন। সেই অভিশপ্ত দিনে বুকির সঙ্গে ধোনির স্ত্রীর গ্যালারিতে বসা ছবি বড় করে ছাপিয়ে অনেকে বোঝাতে চেয়েছিলেন, এঁরা সব জানতেন। যে দলের ক্যাপ্টেন ধোনি, ত

প্রধানমন্ত্রী পদে মোদী এখনও জনপ্রিয়! নিউজ নেশনের সমীক্ষা

Image
প্রধানমন্ত্রী পদে নরেন্দ্র মোদী এখনও জনপ্রিয়তম। তবে সেই তুলনায় বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকারের জনপ্রিয়তা কমেছে। নিউজ নেশনের ওপিনিয়ন পোলে এমনটাই ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছে। সমীক্ষায় ৪৭ শতাংশ মানুষ মনে করছেন মোদীই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কাজ চালিয়ে যাবেন। অন্যদিকে ৩০ শতাংশের পছন্দের তালিকায় রয়েছেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী। ৫৫ শতাংশ বলছেন, প্রধানমন্ত্রী মোদীর মোদীর সঙ্গে অন্য কারও তুলনা হয় না। আর ৩২ শতাংশ এই মতের বিরোধিতা করেছেন। মুদ্রস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সরকার কাজ করেছে কিনা এই প্রশ্নের উত্তরে ৪৬ শতাংশ হ্যাঁ বলেছেন। আর ৪৪ শতাংশ না বলেছেন। চাকরির সুযোগ তৈরিতে সরকারের চেষ্টা সম্পর্কে ৪৫ শতাংশ পক্ষে ভোট দিয়েছেন। আর ৪৬ শতাংশ বিরোধিতা করেছেন। ৬০ শতাংশ মানুষ সরকারের স্বচ্ছভারত অভিযান প্রকল্পের প্রশংসা করেছেন আর ৩০ শতাংশ মানুষ এর বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছেন। পাকিস্তানে সঙ্গে সম্পর্কে টানাপোড়েনে সরকারের অবস্থান সম্পর্কে ৫৮ শতাংশ মানুষ সরকারের অবস্থানকে সমর্থন করেছেন। অন্যদিকে বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছেন ৩১ শতাংশ মানুষ। ৫১ শতাংশ মানুষ মনে করেন দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকার কাজ করেছে। অন্যদিকে ৪০ শতাংশ মানুষ এর

লোকসভায় মোদী হাওয়া কি তুফানে পরিণত হবে! কোন ইঙ্গিত এবিপি সমীক্ষায়-এনডিএ জোটের অবস্থা

Image
আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট পূর্ণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়া থেকে এক পা দূরে থামবে বলে মনে করছে এবিপি-সি ভোটার সমীক্ষা। ৫৪৩টি আসনের মধ্যে বিজেপি ২৬৪টি আসন পেতে পারে বলে সমীক্ষায় উঠে এসেছে। এছাড়া কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইউপিএ পেতে পারে ১৪১টি আসন। বাকী দলগুলি মিলে জিততে পারে ১৩৮টি আসন। এনডিএ জোটের অবস্থা ফলে দেখা যাচ্ছে ২৭২টি আসনের ম্যাজিক ফিগার থেকে এনডিএ জোট ৮টি আসন কম পাবে। এই আসনগুলি কীভাবে মেক আপ দেয় এনডিএ জোট সেটাই এখন দেখার বিষয়।     কার কত ভোট শেয়ার ভোট শেয়ারের দিক থেকে দেখলে দেখা যাবে এনডিএ ৪১ শতাংশ ভোট পেতে পারে। ইউপিএ ৩১ শতাংশ ভোট শেয়ার পেতে পারে। বাকী ২৮ শতাংশ ভোট অন্যান্য দলগুলি একত্রে পেতে পারে। বুয়া-ভাতিজা জোট উত্তরপ্রদেশে কিন্তু বড় ধাক্কা খেতে পারে বিজেপি। ৮০টি আসনের মধ্যে আগের বার ৭১টি আসন পেয়েছিল। সবমিলিয়ে এনডিএ উত্তরপ্রদেশে পেয়েছিল ৭৩টি আসন। তবে এবার বুয়া ভাতিজা ম্যাজিকে বিজেপি আসন অর্ধেকের বেশি কমতে চলেছে। বিজেপি ২৯টি আসন পেতে চলেছে বলে সমীক্ষা বলছে। অন্যদিকে এসপি-বিএসপি জোট ৪৭টি আসন পাবে বলে মনে করা হচ্ছে।

বাংলার প্রার্থী তালিকা নিয়ে আজ দিল্লিতে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে বিজেপি, থাকছেন রাজ্যের ৪ নেতা

Image
লোকসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা হয়ে গিয়েছে রবিবার। এবার পশ্চিমবঙ্গে দলের প্রার্থী তালিকা চুড়ান্ত করতে উদ্যোগ নিল বিজেপি। আজ সোমবার দিল্লিতে দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে প্রার্থী তলিকা নিয়ে আলোচনায় বসছেন রাজ্য বিজেপির নেতারা। ওই বৈঠকে থাকবেন অমিত শাহ ও কৈলাশ বিজয়বর্গীয়। থাকছেন দিলীপ ঘোষ সহ রাজ্যের ৪ শীর্ষ নেতা। বিজেপি সূত্রে খবর, আজ সন্ধ্যে সাড়ে সাতটার পর দিল্লিতে বিজেপির সদর দফতরে ওই বৈঠক হবে। ইতিমধ্যেই প্রার্থীদের একটি প্রাথমিক তালিকা তৈরি করে ফেলেছে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। সেই তালিকা ধরেই কাটাছেঁড়া করা হবে বলে মনে করা হচ্ছে। করা হবে প্রয়োজনীয় দরকষাকষি। এনিয়ে স্বাভাবিকভাবেই রাজ্য নেতাদের মতামতও নেওয়া হবে। সম্প্রতি দেশের তিন রাজ্যে ক্ষমতা হারানোর পর কিছুটা অস্বস্তিতে বিজেপি। সেকথা মাথায় রেখেই লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের ওপরে জোর দিচ্ছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। ফলে প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রেও বিশেষ ভূমিকা নিচ্ছে দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। পুরোটাই রাজ্য নেতাদের ওপরে ছেড়ে দেওয়া হয়নি। এনিয়ে প্রাথমিকভাবে একটা আলোচনা হবে বলে জানা যাচ্ছে।