Posts

Showing posts from September 9, 2018

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল রাজধানী দিল্লি, কম্পন অনুভূত এনসিআর-এও

Image
ফের একবার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল রাজধানী দিল্লি। এদিন বিকেল সাড়ে চারটের পরপর কম্পন অনুভূত হয়। পাশাপাশি এনসিআর এলাকাতেও কম্পন অনুভূত হয়েছে। ভূমিকম্পে কত ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা অবশ্য এখনই জানা যায়নি। সংবাদসংস্থা এএনআই কম্পনের খবর টুইট করে জানিয়েছে। গুরুগ্রামেও কেউ কেউ ভূমিকম্প টের পেয়েছেন বলে স্যোশাল মিডিয়ায় টুইট করে জানিয়েছেন। এলাকার বাসিন্দারা আতঙ্কিত রয়েছেন। তবে এখনও গোটা চিত্রটা পরিষ্কার হয়নি। ঠিক কোথায় ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল তা এখনও সঠিকভাবে জানা যায়নি। তবে মারাত্মক কোনও ক্ষতির সম্ভাবনা নেই বলেই প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে।

রাজ্যে বনধ ব্যর্থ করতে তত্পর সরকার, সোমবার চলবে অতিরিক্ত বাস

Image
বিরোধীদের বনধ ব্যর্থ করতে পুরনো পথেই হাঁটছে তৃণমূল সরকার। এবারও মানুষকে পথে নামতে উত্সাহিত করতে অতিরিক্ত বাস চালানোর কথা ঘোষণা করল পরিবহণ দফতর। পথে গাড়ি ভাঙচুর করলে বা দোকান খুলতে বাধা দিলে কড়া ব্যবস্থা হুঁশিয়ার দেওয়া হয়েছে প্রশাসনের তরফে। সরকারি কর্মীরা অফিসে না-গেলে বেতন কাটা যাবে বলে নির্দেশিকা জারি হয়েছে। ইতিমধ্যে ছুটি বাতিল হয়েছে সমস্ত সরকারি পরিবহণকর্মীর। কেন্দ্রের নীতির প্রতিবাদে সোমবার কংগ্রেসের ডাকা ভারত বনধে সামিল হয়েছে বামেরাও। সকাল ৬টা থেকে সন্ধে ৬টা পর্যন্ত বনধের ডাক দিয়েছে তারা। সরকার বনধ ব্যর্থ করার চেষ্টা করলে পথে মোকাবিলা হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক সূর্যকান্ত মিশ্র। বনধের ইস্যুকে সমর্থন করলেও বাম-কংগ্রেসের ডাকা বনধে সামিল হয়নি তৃণমূল কংগ্রেস। উলটে বনধ ব্যর্থ করতে তত্পর হয়েছে সরকার। নবান্ন সূত্রের খবর, সোমবার জনজীবন স্বাভাবিক রাখতে অতিরিক্ত সরকারি বাস পথে নামানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। অতিরিক্ত ৪০০ সরকারি বাস পথে নামাবে ডাবলুবিটিসি। চলবে অতিরিক্ত ট্রামও। সেজন্য সোমবার সমস্ত সরকারি কর্মীর ছুটি বাতিল করা হয়েছে। জেলাগুলির সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে চলবে অতি

একসময়ের কুখ্যাত গ্যাংস্টার, এখন নুডলস বিলি করেন গরিবদের

Image
মা'র সঙ্গে দোকানে ইয়েন। এক সময় কুখ্যাত গ্যাংস্টার ছিলেন। আর এখন দিন গুজরান হচ্ছে গরিব মানুষজনের জন্য নুডলস বিলি করে। সেই ছোট বেলাতেই অপরাধ জগতের সঙ্গে যোগাযোগ হয় তাইওয়ানের নিউ তাইপেই শহরের ইয়েন ওয়েই-শানের। যখন তাঁর ১৫ বছর বয়স, একটি দলের সঙ্গে তীব্র গোলমালে জড়িয়ে পড়েন। হাতাহাতিও হয় তাঁদের সঙ্গে। আর সেখানেই মৃত্যু হয় একজনের। সেই ১৫ বছর বয়সেই অনিচ্ছাকৃত খুনের দায়ে জেল হয় ইয়েনের। সাড়ে চার বছর কারাবন্দি থাকতে হয়। কিন্তু জেল থেকে বেরনোর পর এক্কেবারে অপরাধ জগতেরই লোক বনে যান। গড়ে ওঠে নিজের বাহিনী। দীর্ঘ দিন চলছিল এ ভাবেই। টার্গেট হয়ে পড়েন পুলিশের। বছর আটেক আগে ধরা পড়ে যান ইয়েন। তবে আদালত থেকে এটাই 'শেষ সুযোগ' বলে ক্ষমা করে দেওয়া হয় ইয়েনকে। আর তার পরেই যেন দিনে দিনে অন্য স্বাধীনতার স্বাদ পেতে থাকছিলেন ইয়েন। তাঁর কথায় ''ওই সুযোগটাই যেন আমার ঘুম ভাঙিয়ে  দিয়েছিল। তখন থেকেই আমার পরিবার আর স্বাধীনতাকে আগলে আগলে রাখি আমি।'' নিউ তাইপেই শহরে একটি নুডলসের দোকান চালান ইয়েনের মা। নুডলস ছাড়াও সেই স্টলে পর্ক, চিংড়ি সঙ্গে বাঁধাকপিও মেলে।  আর এই সব কিছুই সাধারণ খরিদ্দারদের

জন্মের ৫ বছর পর মেয়ে অস্ত্রোপচারে হয়ে উঠল ছেলে, মহারাষ্ট্রের ঘটনা

Image
সেই শিশু, বাবার সঙ্গে। মেয়ে হয়ে জন্মানোর ৫ বছর পর এ বার সত্যি-সত্যিই ছেলে হয়ে গেল সে। জন্মের সময় তার কোনও পুরুষাঙ্গ ছিল না। আচার-আচরণে ছিল মেয়েদেরই বৈশিষ্ট্য। বছর তিনেকের মাথায় হঠাৎ তার পুরুষাঙ্গ গজালো ঠিকই, কিন্তু তার গঠন অসম্পূর্ণ ছিল। সেই পুরুষাঙ্গ শিশুটি নিদেই আঁচড়াত। সেই ৫ বছরের শিশুটির পুরুষাঙ্গের একাংশের গঠন ঠিক করা হল। পরের সপ্তাহে ঠিক করা হবে শিশুটির পুরুষাঙ্গের বাকি অংশটাও। তার নামও দেওয়া হল। আমন খান। মহারাষ্ট্রের ভিদ জেলায় তার বাড়ি। তার বাবা ট্রাকচালক। শুক্রবার সকালে মুম্বইয়ের সরকারি সেন্ট জর্জেস হাসপাতালে ওই অস্ত্রোপচার হয়েছে। গত মে মাসে একই ভাবে লিঙ্গ পরিবর্তন করা হয়েছিল ভিদ জেলার এক কনস্টেবল ললিত সালভের। আমনের বাবা মহম্মদ খান বলেছেন, ''জন্মের সময় আমরা ভেবেছিলাম, ও মেয়ে। তিন বছর পর্যন্ত ওকে আমরা মেয়েদের মতোই গড়ে তুলি। কিন্তু তার পর দেখি ওর পুরুষাঙ্গ হয়েছে। তবে তার গঠন অসম্পূর্ণ।'' ভিদ জেলায় এর আগে যাঁর লিঙ্গ পরিবর্তন ঘটনা হয়েছিল, আমনের বাবা, মা সেই পুলিশ কনস্টেবল ললিত সালভের সঙ্গে দেখা করেন এই অস্ত্রোপচারের আগে। মতামত নেন ললিতের। আমন খুব গরীব পরিবারের সন

ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ পেতে চান? সাহায্য করবে পেটিএম

Image
ব্যাঙ্ক ঋণ চেয়েও পাচ্ছেন না? বা ব্যাঙ্ক কি আপনার উপর ভরসা করতে পারছে না? তা হলে আপনার জন্য সুখবর। এ বার পেটিএমই হবে আপনার 'গ্যারেন্টার'! এ ক্ষেত্রে গ্যারেন্টার অবশ্য আপনার শোধ না দেওয়া ঋণের টাকা মেটাবে না। আপনি যে সৎ, ব্যাঙ্কের ঋণ খেলাপ করবেন না, তার গ্যারান্টি দেবে পেটিএম। সম্প্রতি পেটিএমের সিইও হরিন্দর তাখর এই ঘোষণা করেছেন। কী ভাবে? পেটিএম এর জন্য একটি বিশেষ অ্যালগরিদমের সাহায্য নেবে। সেই অ্যালগরিদম হিসাব রাখবে আপনি পেটিএমের লেনদেনগুলো কী ভাবে করছেন। অর্থাৎ ধরুন ক্রেডিট কার্ডের বিল মেটাচ্ছেন, তা হলে কত সময় পর বিল মেটাচ্ছেন বা এককালীন কত টাকা মেটাচ্ছেন এ সব হিসেব কষে আপনার একটি 'ক্রেডিবিলিটি স্কোর' তৈরি করবে পেটিএম। সেই স্কোর অনুযায়ী আপনার একটি সততার মাপকাঠিও তৈরি হবে। এ বার ধরা যাক, ঋণের জন্য ব্যাঙ্কে আবেদন করেছেন। ব্যাঙ্ক আপনাকে ভরসা করে ঋণ দেবে কি না, তা ইচ্ছা করলে পেটিএমের থেকেই জানতে পেরে যাবে। এতে সুবিধা হল, ব্যাঙ্ক যদি কোনও গ্রাহককে ঋণ দেওয়া নিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত থাকে, পেটিএমের মাধ্যমে এই দ্বিধা কেটে যাবে। আবার অন্য দিকে, ধরুন ব্যাঙ্ক এমন কোনও গ্রাহককে ঋণ দেওয়ার পরি

বিশ্বের সবচেয়ে অলস দেশ কুয়েত, সবচেয়ে বেশি কর্মঠ উগান্ডা!

Image
বিশ্বের সবচেয়ে অলস দেশ কুয়েত; আর সবচেয়ে বেশি পরিশ্রমী জাতি হিসেবে তালিকায় এক নম্বরে রয়েছে আফ্রিকার দেশ উগান্ডা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (হু) এক সমীক্ষায় প্রকাশিত হয়েছে এ রিপোর্ট।   কোন দেশের মানুষ কতটা কর্মক্ষম তার একটি চিত্র বেরিয়ে এসেছে এ সমীক্ষায়। বিশ্বের নানা দেশের ১৯ লাখ মানুষের ওপরে ওই সমীক্ষা করেছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ওই সমীক্ষার রিপোর্ট অনুযায়ী, উগান্ডা দুনিয়ার সবচেয়ে কর্মঠ দেশ। সেখানকার মাত্র ৫.৫ শতাংশ মানুষ তেমন কাজকর্মে আগ্রহী নন। বাকি ৯৪.৫ শতাংশ মানুষই কঠোর পরিশ্রমী। এ সমীক্ষায় ভারতের অবস্থান ১১৭। সেখানে বলা হয়েছে, ভারতের ৩৪ শতাংশ মানুষ শারীরিকভাবে ততটা সক্রিয় নন। ঘরে বসেই টিভি সিরিয়াল দেখতে চান তারা। এভাবে তালিকার নিচের দিকে রয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ। তন্মধ্যে সৌদি আরব ও ইরাকের নাম উঠে এসেছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, সৌদি আরব ও ইরাকের অর্ধেক মানুষই কাজ করতে চান না। এভাবে তালিকার তলানিতে জায়গা করে নিয়েছে ধনী দেশ কুয়েত। হুর বক্তব্য- কুয়েত দুনিয়ার সবচেয়ে কুড়িয়ে দেশ। কুয়েতের ৬৭ শতাংশ মানুষ তেমন কোনো কাজ করতে ইচ্ছুক নন। হুর ওই সমীক্ষা রিপোর্ট মোতাবেক ১৬৮ দেশের মধ্যে ১৫৯ দে

আর গোপন থাকবে না আপনার হোয়াটস‌্অ্যাপ চ্যাট!

Image
সম্প্রতি হোয়াটস‌্অ্যাপ আর গুগল গাঁটছড়া বেঁধেছে। এতদিন হোয়াটস‌্অ্যাপের সমস্ত তথ্যে এন্ড টু এন্ড এন্ডক্রিপশন থাকত। কিন্তু এখন থেকে গুগল ড্রাইভে সমস্ত ডেটা জমা হবে। চলতি বছরের ১২ নভেম্বর থেকেই এটা চালু হয়ে গিয়েছে। কিন্তু মুশকিলটা হল এন্ড টু এন্ড এন্ডক্রিপশনের মতো সুরক্ষা গুগল ড্রাইভ দেবে না। এন্ড টু এন্ড এন্ডক্রিপশনে দাতা এবং গ্রাহক ছাড়া আর কেউই সেই তথ্য দেখতে পেতেন না। কিন্তু যখনই গুগল ড্রাইভে জমা হবে, এন্ড টু এন্ড এন্ডক্রিপশনের সুরক্ষা কিন্তু তখন আর থাকবে না। যদিও গুগলের তরফে জানানো হয়েছে, গুগল ড্রাইভ সার্ভার সম্পূর্ণ সুরক্ষিত। কিন্তু গুগলের শর্তে খুব পরিষ্কার ভাবে এও জানানো রয়েছে, গুগলের অটোমেটেড সিস্টেম যে কোনও তথ্য স্ক্যান করতে পারে প্রয়োজনে। যদি তাই হয়, তা হলে বুঝতেই পারছেন আপনার হোয়াটস‌্অ্যাপ ডেটা আর আগের মতো সুরক্ষিত রইল না। কারণ হ্যাকারও তাদের প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে গুগল ড্রাইভ থেকে চ্যাটের তথ্য হাতিয়ে নিতেই পারেন।

বিশপের হাতে ‘ধর্ষিতা’ খ্রিষ্টান সন্ন্যাসিনীকে বেশ্যা আখ্যা দিলেন কেরলের এই বিধায়ক

Image
নয়াদিল্লি: জলন্ধরের বিশপ ফ্রেঙ্কো মুলক্কলের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ আনা খ্রিষ্টান সন্ন্যাসিনীকে বেশ্যা বললেন কেরলের নির্দল বিধায়ক পি সি জর্জ। তাঁর বক্তব্য, কারও কোনও সন্দেহ নেই, ওই সন্ন্যাসিনী আসলে বেশ্যা। এর আগে নাকি ১২ বার বিশপ তাঁকে ধর্ষণ করেছেন, একবারও তিনি প্রতিবাদ করেননি। আর ১৩ বারেই তা ধর্ষণ হয়ে গেল? প্রথমবার যখন ওই ঘটনা ঘটে, তখনই কেন প্রতিবাদ করেননি? প্রশ্ন জর্জের। জর্জের এই বক্তব্যের প্রেক্ষিতে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে জাতীয় মহিলা কমিশন। কমিশনের অধ্যক্ষ রেখা শর্মা বলেছেন, ওই মহিলাকে সাহায্যের বদলে বিধায়ক যা মন্তব্য করেছেন তা লজ্জাজনক। সন্ন্যাসিনীর আনা ধর্ষণের অভিযোগ মহিলা কমিশন যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে দেখছে, কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ডিজিপিকে অনুরোধ করেছে তারা। অভিযোগকারিণীর বক্তব্য, পঞ্জাবের জলন্ধরে রোমান ক্যাথলিক ডায়োসেসের বিশপ ফ্রেঙ্কো মুলক্কল ২০১৪ থেকে ২০১৬-র মধ্যে ১৪ বার তাঁকে ধর্ষণ করেছেন। তবে অভিযোগ মানতে রাজি হননি ওই বিশপ। তাঁর দাবি, ওই সন্ন্যাসিনীর বিরুদ্ধে তিনি কিছু ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছিলেন, তাই তাঁর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনে ফাঁসানোর চেষ্টা চলছে। এ

পুজোর আগেই মাঝেরহাটে বিকল্প পথ, দেখুন কেমন হবে সেই রাস্তা?

Image
পুজোর আগেই মাঝেরহাটের বিকল্প পথ তৈরি করতে উদ্যোগী হয়েছে সরকার।  ভেঙে পড়া মাঝেরহাট সেটুর দুপাশের রাস্তাকে খালের ওপর কালভার্ট বানিয়ে জুড়ে এবং রেললাইনে লেভেল ক্রশিং তৈরি করে  ওই পথে যান চলাচলের পরিকল্পনা নিয়েছে রাজ্য সরকার।  পুজোর আগেই বিকল্প এই পথ খুলে দিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।  মাঝেরহাট সেতুর নিচে পাশ বরাবর-দু দিকে রাস্তা রয়েছে। মাঝে রেললাইন আর খাল।  সেই অংশে কোনও রাস্তা নেই। খালের ওপর কালভার্ট করে সেই রাস্তা দুটি চওড়া করে, রেল লাইনের অংশেও পাকা রাস্তা তৈরি করা হবে। রেল লাইনের দু-দিকে হবে লেভেল ক্রশিং। সেই পথ দিয়ে গাড়ি চলবে। এরফলে ডায়মন্ডহারবার রোড ধরে তারাতলা থেকে মোমিনপুরের দিকে যেতে পারবে বেশকিছু যানবাহন। বিকল্প পথ তৈরি করতে ইতিমধ্যেই রেলের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে রাজ্য। সোমবার এনিয়ে রেলের সঙ্গে রাজ্য সরকারের বৈঠকের  হওয়ার কথা।  রেলের সঙ্গে আলোচনাসাপেক্ষে কাজটা করবে রাজ্যের পূর্ত দফতর। মাঝেরহাট ব্রিজ ভেঙে বিপর্যস্ত দক্ষিণ শহরতলির বিস্তীর্ণ এলাকার যান চলাচল। বিভিন্ন পথে যান ঘুরিয়ে দিয়েও ব্যস্ত সময় সামাল দিতে পারছে না পুলিস। এই পরিস্থিতি সামাল দিতে নতুন পথ বার করল রাজ্য

‌মহিলা থানাতেই গণধর্ষণের শিকার মহিলা হেড কনস্টেবল

Image
ডরাই না উর্দিকেও। হরিয়ানায় বোধ হয় এমনই প্রমাণ করতে চেয়েছিল দুর্বিত্তরা। তাই মহিলা থানাতে ঢুকেই মহিলা হেড কনস্টেবলকে গণধর্ষণ করে তারা। অকুস্থল সেই হরিয়ানা। ছুরি দেখিয়ে মহিলা হেড কনস্টেবলকে দুই দুষ্কৃতী ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। কাউকে এই বিষয়ে জানালে বা অভিযোগ দায়ের করলে তাঁকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছিল তারা। নির্যাতিতা পুলিস কনস্টেবলের অভিযোগের ভিত্তিতে ধর্ষণের মামলা দায়ের করা হয়েছে। যদিও এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। নির্যাতিতার মেডিকেল পরীক্ষায় ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে। স্টেশন ইনচার্জ কমলা দেবী জানিয়েছেন, নির্যাতিতা তাঁর বয়ানে জানিয়েছে অলভলপুরের বাসিন্দা যোগেন্দ্র মিন্টো গত চার বছর ধরে তাঁকে ধর্ষণ করেছে। কাউকে জানালে বার বার প্রাণে মারার হুমকি দিয়েছে। এমনকী তাঁর পরিবারের লোকেদেরও হেনস্থা করা শুরু করেছিল সে। ২০১৪ সালে মহেন্দ্রগড়ে নির্যাতিতা কনস্টেবল যখন কর্তব্যরত ছিলেন তখন যোগেন্দ্রর সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল। পালওয়ালে নির্যাতিতা যখন বদলি হয়ে চলে আসেন, যোগেন্দ্ররের দাদা তোশরাজ তাঁকে ছুরি দেখিয়ে মহিলা থানায় ধর্ষণ করে। তারপরেই অভিযোগ দায়ের করেন নির্যাতিতা।

এবার পর্যটকদের চোখ ডুয়ার্সের জঙ্গল অক্টোবরে হোমস্টে, রিসর্ট, বনবাংলো হাউসফুল

Image
আলিপুরদুয়ার: কেরলে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের জেরে দক্ষিণ ভারতের বদলে কলকাতার আম বাঙালির পুজোয় বেড়ানোর জন্য ডুয়ার্সের হোমস্টে, সরকারি বেসরকারি রিসর্টে বুকিংয়ের ঢল নেমেছে। বুকিংয়ের বহরে খুশি ডুয়ার্সের পর্যটন ব্যবসায়ীরা। আলিপুরদুয়ারের জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যান, চিলাপাতা ও বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্প লাগোয়া হোমস্টে ও রিসর্ট মালিকরা জানিয়েছেন, পুজোর ষষ্ঠী থেকে একাদশী প্রতিটি হোমস্টে ও রিসর্ট হাউসফুল হয়ে গিয়েছে। এদিকে পর্যটন দপ্তরের জলদাপাড়া ট্যুরিস্ট লজ এবং হলং বনবাংলো গোটা অক্টোবর মাস পর্যন্ত ঠাসা বুকিং হয়ে আছে। ডুয়ার্স ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট ফোরামের সভাপতি পার্থসারথি রায় বলেন, জেলার জঙ্গল লাগোয়া হোমস্টে ও বেসরকারি রিসর্ট পুজোর সময় এমনিতেই বুকিং থাকে। কিন্তু গতবছর আগস্ট মাসে ভারী বৃষ্টির কারণে রেল যোগাযোগ প্রায় বিচ্ছিন্ন থাকায় বুকিং আচমকাই পড়ে গিয়েছিল। তবে বিগতবছরগুলি থেকে এবার চাহিদা অনেকটা বেড়েছে। আমাদের ধারণা, কেরলে প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণেই কলকাতার বাঙালিরা এবছর পুজোয় ডুয়ার্সকে ভ্রমণ তালিকায় রেখেছেন। রাজাভাতখাওয়ার পাশে কালচিনির গারোপাড়ার একটি হোমস্টের মালিক লালসিং ভূজেল বলেন, কেরলের প্র

৫ বছরেই 'সেক্স' পরিবর্তন ! মেয়ে থেকে ছেলে হল শিশু

Image
মুম্বই: ৫ বছরে লিঙ্গ পরিবর্তন করা হল এক শিশুর ৷ লিঙ্গ পরিবর্তেন জন্য এই ছোট বয়সেই তার শরীরে চলল অস্ত্রোপচার ৷ এই বয়সেই এমন কাটা ছেড়ার ধকল অনেক ৷ মেয়ে হিসেবে ছোট থেকে বেড়ে ওঠে শিশুটি ৷ কিন্তু ধীরে ধীরে তার মধ্যে ছেলে সুলভ আচরণ নজরে আসে পরিবারের ৷ বিশেষ কিছু ক্ষেত্র তা আরও প্রকট হতে থাকে ৷ মহারাষ্ট্রের বিড জেলার বাসিন্দা পেশায় ট্রাক চালক বাবার পক্ষে সিদ্ধান্ত নেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে ৷ সাহস যোগায় তাদের গ্রামের এক পুলিশ কর্মী ৷ সম্প্রতি ললিত দাভে নামে এই ব্যক্তি নিজে সেক্স চেঞ্জ করিয়েছেন ৷ এরপরই শুরু হয় ৫ বছরের শিশুর নানা রকম রক্ত পরীক্ষা ৷ পাশে দাঁড়ায় মুম্বইয়ের সেন্ট জর্জ হাসপাতাল ৷ চিকিৎসকরাও বাড়িয়ে দেন সাহায্যের হাত ৷ আপাতত শিশুটির শরীরের ডানদিকে অস্ত্রোপচার করা হয়েছে ৷ কিছুদিন পরে হবে বাঁদিকে অস্ত্রোপচার ৷ তারপর নিয়মিত চলবে চেক-আপ ৷ বয়সের কারণে শিশুটির জন্য হরমোনল থেরাপি-র পথে হাঁটছেন চিকিৎসকরা ৷ আপাতত সন্তানের নতুন পরিচয়ে খুশি মহারাষ্ট্রের বিড জেলার বাসিন্দা সইদ মহম্মদ খান ৷ নতুন করে শিশুর নাম রাখা হয়েছে অমন খান ৷

রহস্যজনক! ৩ দিন ধরে নিখোঁজ HDFC ব্যাঙ্কের ভাইস-প্রেসিডেন্ট, রক্তমাখা গাড়ি উদ্ধার

Image
মুম্বই: রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হয়ে গেলেন HDFC ব্যাঙ্কের ভাইস-প্রেসিডেন্ট সিদ্ধার্থ সংভি ৷ মুম্বইয়ের কামলা মিলসের নিজের অফিস থেকে তিনি নিখোঁজ হয়ে যান গত ৫ সেপ্টেম্বর ৷ তারপর থেকে তাঁর আর কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি ৷ সন্দেহ আরও জোরদার করে শনিবার খোঁজ মেলে তাঁর গাড়িটির ৷ মুম্বইয়ের কোপার খইরানে এলাকায় গাড়িটি পড়েছিল ৷ পুলিশ গিয়ে দেখতে পায় রক্তের দাগ রয়েছে সেই গাড়িটিতে ৷ বুধবার সন্ধে সাড়ে ৭টা নাগাদ কমলা মিলসের অফিস থেকে বেরিয়ে যান ৩৯ বছরের সিদ্ধার্থ ৷ তারপর থেকেই আর কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি তাঁর ৷ সেদিন রাত পর্যন্ত সিংঘি ঘরে না ফেরায় এনএম জোশী মার্গ থানায় নিখোঁজ ডায়রি করা হয় পরিবারের তরফে ৷ তবে তদন্ত শুরু হলেও খোঁজ পাওয়া যায়নি সিদ্ধার্থের ৷ মধ্য মুম্বইয়ের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রবীন্দ্র শিসভে পিটিআই-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জানান, ''সংঘির খোঁজ চলছে ৷ তাঁর গাড়িটির খোঁজ পাওয়া গিয়েছে ৷ তবে এই নিখোঁজ হয়ে যাওয়ার কারণ এখনও বোঝা যাচ্ছে না ৷ গাড়িতে রক্তের দাগ পাওয়া গিয়েছে ৷ পুলিশ সূত্র খোঁজার চেষ্টা চালাচ্ছে ৷ HDFC-র তরফে জানানো হয়েছে, তদন্তে পুলিশকে সমস্ত রকম সাহায্য কর

কলকাতা থেকে পাকড়াও মণিপুরের নিষিদ্ধ সংগঠনের প্রধান।

Image
কলকাতা থেকে পাকড়াও মণিপুরের নিষিদ্ধ সংগঠন মিলিটারি কাউন্সিল প্রোগ্রেসিভ বা কাংলেইপাক কমিউনিস্ট পার্টির স্বঘোষিত প্রধান৷ প্রচুর অস্ত্রশস্ত্র-সহ তাকে গ্রেপ্তার করেছে কলকাতা পুলিশের এসটিএফ৷ ধৃতের নাম আমন নেলশন সিং ওরফে চিংখেই খুমান ওরফে মখেইখোম্বা মেতাই৷ পুলিশের অনুমান, শহরে কোনও নাশকতা ঘটানোরর লক্ষ্যেই প্রবেশ করে ধৃত মিলিটারি কাউন্সিল প্রোগ্রেসিভ সদস্য৷ জানা গিয়েছে, ধৃতের বাড়ি পূর্ব ইম্ফলের লামলাখ থানার অন্তর্গত এলাকায়৷ অনেকদিন ধরেই শহরে প্রবেশের চেষ্টা করছিল সে৷ খবর যায় পুলিশের কাছে৷ গোপন সূত্রে পাওয়া খবরের ভিত্তিতে অভিযান চালায় কলকাতা পুলিশের এসটিএফ৷ মেলে সাফল্য৷ পুলিশের জালে ধরা পড়ে আমন নেলশন সিং৷ তাঁর কাছ থেকে মিলেছে একটি নয় এমএম পিস্তল, একটি সাত এমএম পিস্তল ও তিনটি গুলি৷ পুলিশের অনুমান, কলকাতায় বসবাসকারী মণিপুরি নাগরিকদের উপরে হামলার ছকেই শহরে প্রবেশ করে ধৃত৷ তাকে রবিবারই তোলা হয় ব্যাংকশাল আদালতে৷ পুলিশ সূত্রে খবর, তাকে হেফাজতে নেওয়ার আবেদন করতে পারেন তদন্তকারীরা৷ তাকে জেরা করে সংগঠনের কাজকর্ম সম্পর্কে অনেক গোপন তথ্য পাওয়া যাবে বলে অনুমান তদন্তকারীদের৷ তবে এই প্রথম নয়৷

কাঠুয়ায় ফের চাঞ্চল্য! অবৈধ অনাথ আশ্রম থেকে উদ্ধার ২০জন শিশু

Image
কয়েকমাস আগে কাঠুয়ায় এক শিশুকন্যাকে ধর্ষণের অভিযোগে উপত্যকা উত্তাল হয়েছিল। শিশু নিরাপত্তার কী হাল কাশ্মীরে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। তার মধ্যেই কাঠুয়াতেই এক অবৈধ অনাথ আশ্রম থেকে উদ্ধার হল ২০ জন শিশু। তার মধ্যে ৮জন মেয়ে যাদের বয়স ৫ থেকে ১৪ বছরের মধ্যে। পুলিশ সূত্রে খবর, অবৈধ অনাথ আশ্রমটি চার্চের পাদ্রীর। তিনিই আশ্রমটি চালাতেন। সেখানে কমবয়সী শিশু কন্যাদের যৌন নেহস্থা করা হয়েছে বলে অভিযোগ। একটি জায়গা ভাড়া নিয়ে অনাথ আশ্রমটি চালানো হচ্ছিল। তার কোনও রেজিস্ট্রেশনও ছিল না। এমনকী কোনও নামও ছিল না। শিশুদের মেডিক্যাল পরীক্ষা হওয়ার পর তাদের সরকারি অনাথ আশ্রমে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার জীতেন্দ্র মিশ্র জানিয়েছেন, অবৈধ অনাথ আশ্রম সম্পর্কে গোপনে নথি পাওয়া পরই পুলিশ ব্যবস্থা নিয়েছে। সব শিশুকে উদ্ধার করা হয়েছে ও কর্তৃপক্ষকে গ্রেফতার করা হয়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গত কয়েকবছর ধরে অনাথ আশ্রমটি চলছিল। সবকিছু প্রশাসনের নাকের ডগায় চললেও কেউ কিছু বলেননি। মেয়েদের ওয়ার্ডে কোনও মহিলা ওয়ার্ডেন ছিল না। চার্চের পাদ্রী বলেছেন পাঠানকোটের একটি মিশনারীর সঙ্গে সংস্থার যোগ রয়েছে. সেই তথ্যের অন

কোটি টাকার ভারতীয় নোট ওপার বাংলার ছাপাখানায়! ধৃত এপার বাংলার কারবারি

Image
সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে কারবারের পসার জমাতে গিয়ে ধরা পড়লেন এপার বাংলার এক জাল নোট কারবারি। ধৃত ভারতীয় জালনোট চক্রের অন্যতম পাণ্ডা রুবেল হোসেন। তবে তাঁর শাগরেদরা পালিয়ে যায়। একদিন আগেই বাংলাদেশ ব্যাটেলিয়নের হাতে ধরা পড়েছিল বাংলাদেশি জালনোট কারবারি সামসুল আলম। এবার সেই চক্রে মিলল সরাসরি ভারতীয় যোগ। মালদহ লাগোয়া বাংলাদেশের রাজশাহী জেলার চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে রুবেলকে গ্রেফতার করা হয়। এই এলাকাতেই জালনোটের কারখানা রয়েছে। সেখানে অভিযান চালিয়ে এক কোটি টাকার জালনোট উদ্ধার করা হয়। এই টাকার পুরোটাই ভারতীয় নোট। জেএমবির-এই ঘাঁটিতেই ভারতীয় টাকা ছাপিয়ে ভারতে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে গোয়েন্দাদের দাবি। নোট বাতিল করার পরও নতুন নোটের নকল ছাপিয়ে ফের সক্রিয় হয়ে উঠেছে এই চক্র। এক্ষেত্রেও স্পষ্ট, নোট বাতিল করে আদতে কোনএ লাভ হয়নি। একইভাবেই নতুন নোটের জাল ছেয়ে যাচ্ছে বাজারে। ওপার বাংলা থেকেই তা ছড়িয়ে পড়ছে এপার বাংলা হয়ে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে। জালনোট কারবারিরা আগের মতো মালদহকে করিডর হিসেবে ব্যবহার করছে। সীমান্তের ফাঁক গলে জালনোটের কারবার দীর্ঘদিনের। বাংলাদেশের রাজধানী শহরেই 'কাঁচা' টাকার কারবারের পর্দা

কলকাতায় এসটিএফের জালে মণিপুরের জঙ্গি নেতা নেলসন

Image
মণিপুরের জঙ্গি সংগঠনের নেতা সন্দেহে কলকাতার এসপ্ল্যানেড এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হল এক ব্যক্তিকে। এসটিএফ এদিন সকালে গ্রেফতার করেছে নেলসন সিংকে। সে জঙ্গি সংগঠন কেসিপির অন্যতম কম্যান্ডার বলে পুলিশ জানিয়েছে। নেলসন গত বছর থেকেই পুলিশের নজরে ছিল। তাকে ধরতে পুলিশ বেশ কয়েকবার জাল পেতেছিল। তবে খবর পেয়ে সে আগেই জাল কেটে বেরিয়ে যেত। এবার আঁটঘাঁট বেঁধে এসটিএফ সতর্ক হয়ে অপারেশনে নামতেই সাফল্য এসেছে। এসপ্ল্যানেড বাস টার্মিনাস থেকে নেলসনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশের দাবি, লেক গার্ডেন্সে গতবছরে এক ডাকাতির ঘটনায় নেলসন যুক্ত ছিল। ডাকাতির মূল হোতা ছিল সেই। পুলিশ সেসময়ে নেলসনের খোঁজ পায়নি। সেই ডাকাতির ঘটনার গ্রেফতার হওয়া দুষ্কৃতীদের জেরা করে পরে নেলসনের নাম সামনে আসে। শেষ অবধি সে পুলিশের জালে ধরা পড়েছে।

কোনও বৈধ ভারতীয়ের নাম বাদ পড়বে না এনআরসি থেকে, কারা ভারতীয় আর কারাই বা বিদেশি, জানা দরকার, বললেন রাজনাথ

Image
নয়াদিল্লি:  কোনও ভারতীয় জাতীয় নাগরিকপঞ্জি (এনআরসি) থেকে বাদ পড়বেন না বলে আশ্বস্ত করলেন রাজনাথ সিংহ। একইসঙ্গে ভারতীয় নাগরিকদের শনাক্ত করে বেআইনি অনুপ্রবেশকারীদের বাছাই করে বাদ দেওয়া জরুরি বলেও অভিমত জানিয়েছেন  তিনি। শনিবার বিজেপি নেতা সুনীল দেওধর প্রতিষ্ঠিত এনজিও 'মাই হোম ইন্ডিয়া' আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমি জানিয়ে দিতে চাই, কোনও প্রকৃত ভারতীয়ের নাম এনআরসি থেকে বাদ যাবে না। তবে কারা ভারতীয় আর কারাই বা বিদেশি, সেটা জানা খুবই জরুরি। পাশাপাশি অসমে জাতীয় নাগরিকপঞ্জি আপডেট করার কাজটি সুপ্রিম কোর্টের প্রত্যক্ষ তদারকিতে চলছে বলেও সওয়াল করেন রাজনাথ। ঘটনাচক্রে গত ৩০ জুলাই প্রকাশিত  অসমের নাগরিকপঞ্জির খসড়া তালিকা থেকে ৪০ লক্ষের বেশি লোকের নাম বাদ পড়াকে কেন্দ্র করে তুমুল বিতর্ক হয়েছে। অসমে আসল ভারতীয় নাগরিকদের শনাক্ত করতে সুপ্রিম কোর্টের নজরদারিতে হয়েছে তথ্যপঞ্জি আপডেট করার প্রক্রিয়া। ২০০৫ সালে কেন্দ্র, তত্কালীন রাজ্য সরকার ও ছাত্র সংগঠন আসুর মধ্যে দফায় দফায় বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুসারে  এই কাজ হাতে নেওয়া হয়েছে। অসমে প্রথম  এনআরসি হয় ১৯৫১-য়। ২০০৫ সা

বিহারের রোহতাসে শিশুদের মধ্যে ঝগড়ার জের, তফশিলী মহিলাকে পিটিয়ে খুন

Image
পটনা: এক নৃশংস ঘটনার সাক্ষী থাকল বিহারের রোহতাস। শিশুদের মধ্যে ঝগড়ার জেরে পিটিয়ে মারা হল এক তফশিলী মহিলাকে। ৪০ বছর বয়সি ওই মহিলাকে মারাত্মক জখম অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও, দু'দিন পরে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। তিনজন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। একজন পলাতক। তার খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে। ডেহরির এসডিপিও আনোয়ার জাভেদ জানিয়েছেন, শুক্রবার রাতে অম্বেদকর চকের কাছে এই ঘটনা ঘটে। দুই পরিবারের দীর্ঘদিনের বিবাদ ছিল। শুক্রবার শিশুদের মধ্যে সামান্য গোলমাল হয়। এরপরেই রাম অবতার নামে এক যুবক তার চার বন্ধুকে নিয়ে লাঠি দিয়ে ওই মহিলাকে বেধড়ক মারধর করে। এর জেরেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে।

নাবালিকা ছাত্রীকে অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার যুবক

Image
তমলুক: বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে নাবালিকাকে অপহরণ করার অভিযোগে এগরা থানার পুলিশ গ্রেফতার করল এক যুবককে৷ পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতের নাম সত্যজিৎ বর (২০)। সে এগরা থানার উত্তরপন্থাই গ্রামের বাসিন্দা। শনিবার ধৃতকে কাঁথি মহকুমা আদালতে তোলা হয়। বিচারক জামিন নাকচ করে ১৪ দিনের জেল হেপাজতের নির্দেশ দেন। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ৩ সেপ্টেম্বর সত্যজিৎ বর নামে ওই যুবক বিয়ের প্রলোভন দিয়ে এগরা থানার শুকুনিয়া গ্রামের বছর সতেরোর এক নাবালিকাকে অপহরণ করে৷ নাবালিকা ওই মেয়েটি স্থানীয় চকভবানী হাইস্কুলে দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী। ঘটনার দিন নাবালিকার পরিবার তাকে বহু খোঁজাখুঁজি করে৷ কিন্তু তাকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যায়নি৷ এরপর গত ৬ সেপ্টেম্বর ওই নাবালিকার দাদা স্বপন জানা এগরা থানায় অপহরণের লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নামে পুলিশ৷ এরপর অভিযুক্ত সত্যজিৎ-এর বাড়ি থেকে অপহৃত নাবালিকাকে উদ্ধার করে পুলিশ। সেই সঙ্গে অভিযুক্ত অপহরণকারী যুবককে গ্রেফতার করে পুলিশ। শনিবার তাকে কাঁথি মহকুমা আদালতে তোলা হয়৷ বিচারক জামিন নাকচ করে ১৪ দিনের জেল হেপাজতের নির্দেশ দেন। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা সরকারের নেই! ফের বাড়ল পেট্রোল-ডিজেলের দাম

Image
থামার কোনও লক্ষ্মণ নেই। বেড়েই চলেছে পেট্রোল-ডিজেলের দাম। শনিবারই দাম বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে হাত তুলে নিয়েছেন কেন্দ্রীয় পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান। তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, জ্বালানীর দাম বাড়ছে আন্তর্জাতিক বাজারে সমস্যার কারণে। এখানে সরকারের কিছু করার নেই। সাধারণভাবে মুম্বইয়ে তেলের দাম সবচেয়ে বেশি থাকে। এবার দিল্লিতেও পেট্রোল-ডিজেলের দামও প্রায় সেঞ্চুরির পথে। শনিবার রাজধানীতে পেট্রোলের দাম ছিল ৮০.৩৮ টাকা ও ডিজেলের দাম ছিল ৭২.৫১ টাকা। রবিবার পেট্রোলের দাম হল ৮০.৫০ টাকা ও ডিজেলের দাম হল ৭১.৬১ টাকা। পেট্রোল-ডিজেলের মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে ১০ সেপ্টেম্বর ভারত বনধ ডেকেছে বাম সহ বিরোধীরা। তার পরেও বিজেপির কর্মসমিতির বৈঠকে পেট্রোল-ডিজেলের দাম বৃদ্ধি নিয়ে কোনও কথা নেই অমিত শাহর মুখে। রবিবার দিল্লিতে পেট্রোলের দাম হল লিটারপিছু ৮০.৫০ টাকা, কলকাতায় ৮৩.৩৯ টাকা, মুম্বইয়ে ৮৭.৮৯ টাকা ও চেন্নাইয়ে ৮৩.৬৬ টাকা। অন্যদিকে, ডিজেলের দাম লিটারপিছু দিল্লিতে হল ৭২.৬১ টাকা, কলকাতায় ৭৫.৪৬ টাকা, মুম্বইয়ে ৭৭.০৯ টাকা ও চেন্নাইয়ে ৭৬.৭৫ টাকা প্রতি লিটার। আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম বৃদ্ধি ও ডলা

কলার খোসা ফেলে দেন? এ সব জানলে আর ফেলবেন না

Image
পাকা হোক বা কাঁচা, দুই অবস্থাতেই কলা আমাদের খাদ্যতালিকার অন্যতম উপাদান। কলা খাওয়ার উপকারিতা আমরা কম-বেশি সকলেই জানি। কলা এমন একটি ফল, যা পেট ভরায়, পুষ্টিগুণ জোগায়, শরীরের নানা রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করে। কিন্তু জানেন কি, শুধু কলা নয়, কলার খোসারও নানা গুণাবলি রয়েছে। গৃহস্থালির কাজ থেকে শুরু করে শরীরচর্চা— এর ভূমিকা অনস্বীকার্য। দেখে নিন কলার খোসাকে আরও কী কী ভাবে কাজে লাগাতে পারেন। হেঁচকি নিয়ে জেরবার? ঘরোয়া উপায়ে নিস্তার পান এ ভাবে খাদ্য: কাঁচা কলার খোসা ফেলে না দিয়ে কুচিয়ে ভাপিয়ে নিন। সঙ্গে অল্প কালো জিরে, গোল মরিচ গুঁড়ো, পিঁয়াজ, রসুন ও তেল দিয়ে রান্না করে ফেলুন চমৎকার ভর্তা। এর সঙ্গে কুচো মাছ বা ছোট চিংড়িও যোগ করতে পারেন। জুতোর যত্ন: জুতোর জেদি দাগ তুলতেও কলার খোসাকে ব্যবহার করা যায়। পাকা কলার খোসার ভিতরের অংশ জুতোর উপরে ঘষুন কিছু ক্ষণ। তার পর পাতলা কাপড় দিয়ে মুছে নিন জুতো। জুতো সহজেই চকচকে হবে। দাঁতের ঔজ্জ্বল্য: দাঁতের হলুদ ভাব কাটাতেও কলার খোসা কাজে লাগে। প্রতি দিন সকালে মুখ ধুয়ে কলার খোসার ভিতরের অংশ দাঁতে ঘষুন কিছু ক্ষণের জন্য। এর পর নিয়মিত টুথপেস্ট দিয়ে দাঁত মাজুন

বাড়িতে ঢুকে গুলি করে কৃষ্ণাঙ্গকে খুন পুলিশের

Image
বাড়িতে ঢুকে কৃষ্ণাঙ্গ এক যুবককে গুলি করে মারার অভিযোগ উঠল ডালাসের এক মহিলা পুলিশ অফিসারের বিরুদ্ধে। ওই অফিসারের দাবি, নিজের বাড়ি ভেবে ভুল করে অন্যের বাড়িতে ঢুকে অচেনা লোক দেখে গুলি চালিয়ে দেন তিনি। পুলিশ প্রধান রেনি হল জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার রাতে ডিউটি শেষ হয়ে যাওয়ার পরে দক্ষিণ ডালাসে নিজের আবাসনে ফেরেন শ্বেতাঙ্গ ওই অফিসার। কিন্তু নিজের বাড়িতে না গিয়ে, তিনি ঢুকে পড়েন বোথাম শেম জেন নামে এক যুবকের বাড়িতে। তখন ভিতরেই ছিলেন ২৬ বছরের ওই কৃষ্ণাঙ্গ যুবক। দু'জনের মধ্যে কী কথা হয়েছিল, তা জানা যায়নি। হল জানান, বোথামকে দেখে গুলি চালিয়ে দেন ওই পুলিশকর্মী। এর পর সে নিজেই ৯১১-এ ফোন করে 'ভুলের' কথা জানান। জেনকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। হল জানিয়েছেন, কাজের সময় শেষ হলেও পুলিশের পোশাক পরে ছিলেন ওই অফিসার। ইউনিফর্মে থাকায় তাই প্রথমে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়নি। এ বার খুনের অভিযোগে ওই মহিলাকে গ্রেফতার করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলে জানান হল। ওই মহিলা মাদকাসক্ত ছিলেন কি না, তা জানতে রক্তের নমুনা পরীক্ষা করে দেখছেন তদন্তকারীরা। হল বলছেন, ''এখন আমাদের কাছে উত্তরের ত

‘পেটে হাত দিয়ে অ্যাপেন্ডিক্স দেখাতে বললে তোতলাবে’

Image
কার্যত ফাঁকা ক্লাসঘর। যে দু'চার জন পড়ুয়া ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছেন, তাঁদের কেউ মোবাইলে মুখ গুঁজে। কেউ বা গুলতানিতে। শিক্ষক নেই। সম্প্রতি সপ্তাহের প্রথম দিনে সকলে গেলেন কোথায়? হস্টেলে পৌঁছে দেখা গেল, বিছানায় উপুড় হয়ে বই পড়ছেন কেউ। কোনও ঘরে তালা। ফোন নম্বর জোগাড় করে কয়েক জনকে ফোন করে জানা গেল তাঁরা খুব ব্যস্ত। কোথায়? প্রাইভেট টিউশনে। শিক্ষক কোথায়? জানা গেল, তিনি কলকাতায়। বৃহস্পতিবারের আগে দেখা মিলবে না। এ ছবি মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজের। তবে এটা অন্য যে কোনও মেডিক্যাল কলেজের ছবিও হতে পারত। কারণ, পরিস্থিতি সর্বত্রই উনিশ-বিশ। রাজ্যের মেডিক্যাল শিক্ষার মান নিয়ে তিতিবিরক্ত প্রবীণ চিকিৎসকেরা ইতিমধ্যেই প্রশ্ন তুলেছেন, মেডিক্যাল কলেজগুলি থেকে 'পাশ করা ডাক্তার'রা আদতে কী শিখছেন? কতটা শিখছেন? ভবিষ্যতে তাঁদের কাছে চিকিৎসার জন্য যাওয়া কতটা নিরাপদ? কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের এক প্রফেসরের কথায়, ''বই মুখস্থ করায় এরা তুখোড়। শরীরের কোথায়, কী রয়েছে জানতে চান। গড়গড় করে বলে দেবে। কিন্তু পেটে হাত দিয়ে অ্যাপেন্ডিক্স দেখাতে বললে তোতলাবে। বই চেনে। শরীর চেনে না।'' কেন এমন হাল? শিক্ষক

কম্পন-এলাকায় বুলেটের ‘ভরসা’ জাপান

Image
গুজরাতের ভুজ, মহারাষ্ট্রের লাতুর বা কয়নায় ভূমিকম্পের স্মৃতি এখনও ভোলেননি কেউ। তবু সে সব এলাকা দিয়ে বা তার পাশ দিয়ে ছুটবে এ দেশের প্রথম বুলেট ট্রেন। তাই ভূমিকম্পজনিত দুর্ঘটনার আশঙ্কা কমাতে জাপানের ধাঁচে আমদাবাদ-মুম্বই বুলেট ট্রেন রুটে (৫০৮ কিলোমিটার) শিনকানসেন প্রযুক্তি ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ন্যাশনাল হাই স্পিড রেল কর্পোরেশন লিমিটেড (এনএইচএসআরসিএল)। আমদাবাদ থেকে মুম্বইয়ের বুলেট ট্রেনের সমীক্ষায় দেখা যায়, ওই অঞ্চলে রয়েছে একটি ভূমিকম্পপ্রবণ এলাকা (কচ্ছ-কয়না-লাতুর-ওসমানাবাদ)। এনএইচএসআরসিএল-র এক আমলার কথায়, ''বুলেট ট্রেনের গড় গতিবেগ হবে ৩২০ কিলোমিটার। ওই সময়ে ভূমিকম্প হলে ট্রেন লাইন থেকে ছিটকে যাওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হবে।'' তা হলে জেনেশুনে ওই এলাকাতেই কেন লাইন পাতা হচ্ছে? এনএইচএসআরসিএল-র দাবি, আমদাবাদ থেকে মুম্বইয়ের মধ্যে লাইন পাতার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল ইউপিএ আমলে। একাধিক এলাকার মধ্যে সমীক্ষা শেষে সিদ্ধান্ত হয়, বুলেট ট্রেনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে লাভজনক রুট মুম্বই-আমদাবাদ। সে কারণে ওই দু'টি শহরকে বেছে নেওয়া হয়। আর ভূমিকম্পের প্রশ্নে সংস্থার দাবি, লাইন এমন ভাবে পাতা হচ্ছে

শিশুকে গরম মাড়ের বালতিতে ধাক্কা!

Image
মিড ডে মিলের ভাতের গরম মাড়ে পড়ে জখম হল ছ'বছরের এক পড়ুয়া। শুক্রবার দুপুরে ওই কাণ্ড ঘটে মল্লারপুর থানার কানাচি ২ নম্বর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। তার পরিজনদের অভিযোগ, মিড ডে মিলের তিন রাঁধুনির ঠেলায় গরম মাড়-বোঝাই বালতিতে পড়ে যায় শিশুটি। এ নিয়ে মল্লারপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়। পুলিশ তদন্ত শুরু করলেও শনিবার সন্ধে পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি। স্কুলের উঠোনে মাড়-বোঝাই বালতি রাখা নিয়ে গাফিলতির কথা মানলেও, পড়ুয়াকে ঠেলে ফেলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন স্কুল কর্তৃপক্ষ। পুলিশ জানিয়েছে, জখম শিশুটির নাম সৈয়দ আসমাউল ইসলাম। সে ওই স্কুলে প্রি-প্রাইমারির ছাত্র। দুর্ঘটনার পরে প্রাথমিক চিকিৎসার জন্যে প্রথমে তাকে মল্লারপুরের ময়ূরেশ্বর ১ ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে রামপুরহাট জেলা হাসপাতাল ও পরে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজে স্থানান্তরিত করা হয়।  আসমাউলের দাদু আরিফ আলি জানিয়েছেন, আগের থেকে অনেক ভাল রয়েছে সে। তার পিঠের নিচের দিকে পোড়া দাগ রয়েছে। চামড়া পুড়েছে দু'পায়ের কয়েকটি জায়গায়। থানায় দায়ের অভিযোগে শিক্ষকদের গাফিলতির কথাও লিখেছেন ওই শিশুর পরিজনেরা। তাঁদের নালিশ, মিড ডে ম

গণিত গবেষকের ছিন্নভিন্ন দেহ উদ্ধার উলুবেড়িয়ায়

Image
কলকাতার বাঁশদ্রোণী গোষ্ঠতলার বাসিন্দা নিখোঁজ গণিতের গবেষক নির্মাল্য বরাটের দেহ মিলল উলুবেড়িয়া থেকে। গত ২৮ অগস্ট থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টে নাগাদ দক্ষিণ-পূর্ব রেলের হাওড়া-খড়্গপুর বিভাগের দেউলটি এবং ঘোড়াঘাটা স্টেশনের মাঝ থেকে উলুবেড়িয়ার জিআরপি বছর পঞ্চাশের এক ব্যক্তির কাটা দেহ উদ্ধার করে। ডাউন লাইনের ধারে ডান পা কাটা দেহটি দেখে জিআরপি পুলিশে জানায়। পরে নিখোঁজ গণিত গবেষকের দেহ শনাক্ত করে যান তাঁর পরিবারের এক সদস্য। প্রাথমিক ভাবে পুলিশের অনুমান ট্রেনের ধাক্কায় মৃত্যু হয়েছে নির্মাল্যবাবুর। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, উলুবেড়িয়া থেকে বাঁশদ্রোণী থানায় যোগাযোগ করেই তাঁর পরিবারকে খবর দেওয়া হয়। তারপরেই নির্মাল্যবাবুর এক আত্মীয় শ্রেয় গুপ্তকে সঙ্গে নিয়ে তাঁর স্ত্রী চন্দনা বরাট উলুবেড়িয়ায় যান। কিন্তু তিনি দেহ শনাক্ত করা আগেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। চন্দনাদেবী এক বেসরকারি হাসপাতালে আইসিইউ-য়ে ভর্তি। শ্রেয়বাবু জানান, চন্দনাদেবী শনাক্ত করতে না পারায় তিনিই প্রাথমিক ভাবে দেহ শনাক্ত করেছেন। কিন্তু পুলিশ জানিয়েছে, স্ত্রী শনাক্ত না করলে দেহ হস্তান্তর হবে না। তাই চন্দনাদেবীর লিখিত অনুমতি নিয়ে

‘হয় মদ ছাড়ো, না হলে আমাকে’

Image
মাস তিনেক আগে রেগে বাপের বাড়ি চলে গিয়েছিলেন স্ত্রী সুন্দরী। বলে গিয়েছিলেন— 'হয় মদ ছাড়ো, না হলে আমাকে।' তাঁর মান ভাঙাতে শনিবার সাতসকালে চার কিলোমিটার দূরের ভালকোয় শ্বশুরবাড়িতে গিয়েছিলেন সিউড়ির কাঁটাবুনি গ্রামের আদিবাসী যুবক সুভাষ টুডু। তবে লাভ হয়নি। নেশা ছাড়ার আঙ্গীকার না করতে পারায়, স্বামীর সঙ্গে শ্বশুরবাড়ি ফেরেননি সুন্দরী। তিনি বলেছেন, ''আগে বর নেশা ছাড়ুক। তার পরে ওর সঙ্গে যাব।'' সুন্দরীর জেঠিমা বাহামনি মু্র্মূ বলেন, ''কেন ও বাড়ি যাবে মেয়ে? জামাই নেশা করে সব টাকা উড়িয়ে দেয়। মেয়েটা না খেয়ে পশুর মতো খাটে। এমন চলতে পারে না।'' সিউড়ির কাঁটাবুনি গ্রামের এমন ছবি শুধু সুভাষের পরিবার নয়, স্বামীর মদের নেশায় বিরক্ত হয়ে বাপের বাড়ি গিয়েছেন আরও চার তরুণী। যাঁরা সব কষ্ট সহ্য করে স্বামীর ঘর করছেন, তাঁরা এ বার নেশার বিরুদ্ধে একজোট হয়ে নেমেছেন লড়াইয়ে। পঞ্চায়েত সূত্রে খবর, নগরী পঞ্চায়েতের বাসিন্দাদের বেশির ভাগ আদিবাসী জনজাতির। আদিবাসী সমাজে মদ খাওয়া নতুন কিছু নয়। কিন্তু মদের প্রকোপ কয়েক গুণ বেড়েছে বেআইনি মদ বিক্রির জেরে। সব চেয়ে বেশি সমস্যা পাথরায়।

বন্‌ধে রাজ্য সচল রাখতে তৎপর প্রশাসন

Image
সোমবারের ভারত বন্‌ধের ডাক ব্যর্থ করে রাজ্যে জনজীবন সচল রাখতে তৎপর হয়েছে তৃণমূল সরকার। অন্যদিকে শাসক শিবিরের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বিরোধীরা। রান্নার গ্যাস, ডিজেল, পেট্রল-সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দামবৃদ্ধির প্রতিবাদে বাম-কংগ্রেসের ডাকা বন্‌ধে যানচলাচল স্বাভাবিক রাখতে অতিরিক্ত ৪০০ সরকারি বাস নামাবে পরিবহণ দফতর। এ বারও বন্‌ধে 'ক্যাজ়ুয়াল লিভ', অর্ধদিবসের ছুটি মঞ্জুর হবে না বলে অর্থ দফতর নির্দেশিকা দিয়েছে। দোকান, অফিস, স্কুল খুলে রাখতে আবেদন করেছে শাসক দল। বন্‌ধ-বিরোধিতায় বিকেল তিনটে থেকে তৃণমূল রাজ্য জুড়ে মিছিল করবে। রাস্তার একপাশ দিয়ে মিছিল করতে আবেদন করেছেন তৃণমূল নেতা পার্থ  চট্টোপাধ্যায়। শনিবার বেলতলা মোটর ভেহিকেলস্‌-এ বেসরকারি বাস, মিনিবাস, ট্যাক্সি এবং অটোর প্রতিনিধিদের নিয়ে বৈঠক করে পরিবহণ দফতর। রাস্তায় বেরিয়ে কোনও গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হলে গাড়ির মালিক পুলিশের কাছে ১২ ঘণ্টার মধ্যে অভিযোগ জানালে ৭৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ক্ষতিপূরণ পাবেন। আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখতে কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় পুলিশ পিকেট থাকবে। যান চলাচল বা দোকানপাট খোলায় কেউ বাধা দিলে পুলিশ ব্যবস্থা নেবে। অতিরিক্ত পুলি

‘নিম্নবর্ণের’ রাঁধুনির হাতে রান্না! প্রতিবাদ অভিভাবকদের, মিড-ডে মিল ফেলল উত্তরপ্রদেশের স্কুল

Image
অভিভাবকদের চাপে উত্তরপ্রদেশের সীতাপুরে একটি প্রাথমিক স্কুলে মিডডে মিলের খাবার খেল না খুদে স্কুলপড়ুয়ারা। কারণ, সেই খাবার রান্না করেছেন স্থানীয় এক নিম্নবর্ণের মহিলা। ৭৬ জন পড়ুয়ার মধ্যে মাত্র ছয় জন সেই খাবার খায়। বাধ্য হয়েই রান্না করা রুটি আর আলুর তরকারির পুরোটাই ফেলে দেন স্কুল কর্তৃপক্ষ। ঘটনাটি সীতাপুরের পালহারিয়া গ্রামের। অধিকাংশ গ্রামবাসীই যাদব আর ব্রাহ্মণ সম্প্রদায়ের। মিড-ডে মিল রান্না করেছেন স্থানীয় এক নিম্নবর্ণের মহিলা, এই খবর ছড়িয়ে পড়া মাত্র অভিভাবকরা স্কুলে চড়াও হন।  স্কুল কর্তৃপক্ষ প্রথমে অভিভাবকদের বোঝানোর চেষ্টা করেন।  কিন্তু তাঁরা গোঁ ধরে থাকেন, দলিত মহিলার রান্না করা খাবার ছেলেমেয়েদের দেওয়া যাবে না। এর পর বাধ্য হয়েই খাবার ফেলে দেয় স্কুল কর্তৃপক্ষ। জানা গিয়েছে, স্কুলটিতে প্রতিদিন যিনি রান্না করেন, তিনি যাদব সম্প্রদায়ের। তাঁকে নিয়ে কোনও আপত্তি ছিল না অভিভাবক ও গ্রামবাসীদের। তিনি কোনও কারণে স্কুলে না আসায় স্থানীয় 'আরাখ' সম্প্রদায়ের একজন এ দিন রান্না করেন। নতুন রাঁধুনি দলিত সম্প্রদায়ের। অভিভাবকরা মেনে নিতে পারেননি নতুন রাঁধুনিকে। সেই রোষই এসে পড়ে স্কুলের মিড-ডে মিলে

সোশ্যাল মিডিয়ায় এ বার নজরদারি চালাবেন রাজ্যের আমলারা

Image
সোশ্যাল মিডিয়ার উপর নজরদারিতে এ বার আমলাদেরও যুক্ত করল রাজ্য সরকার। গত বুধবার প্রশাসনিক পর্যালোচনা বৈঠকের জন্য সচিবদের নিয়ে গড়া হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে নবান্ন থেকে একটি বার্তা পাঠানো হয়েছে। তাতে সিআইডি-র একটি মোবাইল নম্বর দিয়ে বলা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়ায় অসৎ উদ্দেশ্যে ছড়ানো কোনও বার্তা পেলে তা ওই নম্বরে পাঠিয়ে দিতে হবে। সোশ্যাল মিডিয়ায় নজরদারির জন্য বড় মাপের পরিকাঠামো গড়েছে সিআইডি। কলকাতা পুলিশের স্পেশ্যাল টাস্ক ফোর্স, রাজ্য গোয়েন্দা দফতরও একই কাজ করে। এ বার আমলাদেরও উপরও সেই 'দায়িত্ব' এল। রাজ্যের তথ্য ও সংস্কৃতি মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন বলেন, ''রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে বা সামাজিক অসন্তোষ তৈরির জন্য ক্রমাগত অপপ্রচার চলছে। তাতে সাধারণ মানুষ বিভ্রান্তির শিকার। মুখ্যমন্ত্রী সেই কারণেই সোশ্যাল মিডিয়ার উপর নজরদারি চান।'' সচিবদের পাঠানো নবান্নের বার্তায় বলা হয়েছে, 'সোশ্যাল মিডিয়ায় 'মিসচিফ মঙ্গারিং' বা ঘোলা জলে মাছ ধরার ঘটনায় নজরদারি জরুরি হয়ে পড়েছে। এই নজরদারি কয়েকটি স্তরে করা প্রয়োজন। সাম্প্রদায়িক উস্কানিমূলক, সরকারের নীতি ও আদেশনামা নিয়ে অভিস