এড়ানো যেত কেরলের বন্যা, জানালেন বিশেষজ্ঞরা
সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের এক প্রতিবেদন অনুয়ায়ী, জুলাই মাসের মাঝামাঝি থেকেই বেশিরভাগ বাঁধ ও জলাধারের জলস্তর ৮৫ থেকে ১০০ শতাংশে পৌঁছে গিয়েছিল। ছোট্ট রাজ্যটিতে রয়েছে ছোট-বড় ৪৪টি নদী ও ৪২টি বাঁধ ও জলাধার। যার মধ্যে মোট ১২টি বাঁধ রয়েছে ইদুক্কি জেলায়। তার পরেই নাম আসে পারাক্কাড় জেলার। এবং বিশেষজ্ঞদের মতে, কেরল সরকার যদি ৩৯টি বাঁধ থেকেও জল ছেড়ে দিত, সে ক্ষেত্রে হয়তো এমন প্রাণনাশ ও ক্ষয়ক্ষতি হতো না। সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের এক প্রতিবেদন অনুয়ায়ী, জুলাই মাসের মাঝামাঝি থেকেই বেশিরভাগ বাঁধ ও জলাধারের জলস্তর ৮৫ থেকে ১০০ শতাংশে পৌঁছে গিয়েছিল। এমনটাই জানা গিয়েছে কেরলের রাজ্য ইলেকট্রিসিটি বোর্ড থেকে। আবহাওয়া দফতর থেকে আগেই বলা হয়েছিল যে, এই মরসুমে স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি বৃষ্টি হবে রাজ্যে। এবং তাই-ই হয়েছে। অন্যান্য বছরের জুন মাসে ১৫ শতাংশ ও জুলাইয়ে ১৮ শতাংশ বেশি বর্ষণ হয়েছে এ বছর। ৮ অগস্ট থেকে বৃষ্টির তোড় বেড়ে যায় হঠাৎই। এবং ৯ তারিখ, ইদ্দুকির পাঁচটি বাঁধ একই সঙ্গে খুলে দেওয়া হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, বাঁধগুলি অনেক আগেই খুলে দেওয়া উচিত ছিল। বিশেষত, যখন তা ৮০ শতাংশ পেরিয়ে গিয়েছিল। এক দিকে প্রবল বৃষ্টি