Posts

Showing posts from July 11, 2018

কিডনিতে পাথর জমেছে বুঝবেন কী করে?

Image
আমাদের দেশে কিডনির সমস্যায় আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। সংখ্যাটা দিন দিন বেড়েই চলছে! বিশেষ করে কিডনি স্টোন বা বৃক্কে পাথর জমার সমস্যার কথা এখন প্রায়শই শোনা যায়। কিডনির সমস্যাগুলির মধ্যে অন্যতম হল স্টোন বা পাথর হওয়ার সমস্যা। কিডনি স্টোনের প্রাথমিক লক্ষণগুলি নির্ভর করে স্টোন কিডনির কোথায় এবং কী ভাবে রয়েছে। কিডনিতে স্টোনের আকারআকৃতিও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। পাথর খুব ছোট হলে সেটি কোনও ব্যথাবেদনা ছাড়াই দীর্ঘদিন পর্যন্ত শরীরে থাকতে পারে! ফলে টেরও পাওয়া যায় না। কিডনিতে পাথর জমার কারণ: কিডনিতে পাথর জমার বা তৈরি হওয়ার প্রকৃত কারণ এখনও জানা যায়নি। তবে কিছু কিছু বিষয় কিডনিতে পাথর তৈরির কারণ বলে বিবেচিত হয়। যেমন,... • বারবার কিডনিতে ইনফেকশন হওয়া এবং এর জন্য যথাযথ চিকিত্‍সার ব্যবস্থা না করা। • শরীরে জলের স্বল্পতা। কম জল খাওয়া। • শরীরে ক্যালসিয়ামের মাত্রাতিরিক্ত আধিক্য। • অত্যাধিক পরিমাণে দুধ, পনির বা দুগ্ধজাত খাবার খাওয়ার অভ্যাস। কিডনিতে পাথর হওয়ার উপসর্গ: • রক্তবর্ণের প্রসাব। • বমি বমি ভাব। অনেক সময় বমিও হতে পারে। কিডনির অবস্থানে (কোমরের পিছন দিকে) ব্যথা। এই ব্যথা তীব্র তবে সাধ

3D-তে ‘সমুদ্র মন্থন’, মায়াপুরে তৈরি হল অত্যাধুনিক প্রেক্ষাগৃহ

Image
তেহট্ট : স্যাভি প্রজন্মকে আধ্যাত্মিকতায় ফেরাতে অভিনব উদ্যোগ নিল মায়াপুরের ইস্কন মন্দির কর্তৃপক্ষ। এবার থেকে থ্রিডি অ্যানিমেশনে আধ্যাত্মিক ছবি দেখাচ্ছে মন্দির কর্তৃপক্ষ। সেজন্য ইতিমধ্যেই মায়াপুরে তৈরি হয়েছে উন্নতমানের ৩৬০ ডিগ্রির ডোম থিয়েটার। যেখানে চলছে আধ্যাত্মিক শর্ট ফিল্ম। সকাল থেকে রাত মোট আটটি শোয়ে দেখানো হচ্ছে ফিল্ম। মূল বর্তমান সমাজ ব্যবস্থায় যে অবক্ষয়ের সূচনা হয়েছে তা রুখতেই এই ফিল্ম শোয়ের উদ্যোগ। এমনটাই জানিয়েছেন এই প্রজেক্টের ডিরেক্টর শ্রীধর কালিদাই। জানা গিয়েছে, প্রায় দু'কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি এই ডোম থিয়েটারে একসঙ্গে ১০৮ জন ছবি দেখার সুযোগ পাবেন। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত গোটা প্রেক্ষাগৃহের যেকোনও আসনে বসেই উপভোগ্য হবে সেই ছবি। মায়াপুর ফুল ডোম থিয়েটারের স্ক্রিন তৈরিতে কাজ করেছে আটটি প্রজেক্টরের ফাইবার কার্টিং-এজ টেকনোলজি। ডিম্বাকৃতি প্রেক্ষাগৃহে ঢুকলেই মনে হবে যেন অন্য জগতে চলে এসেছেন। চেয়ারে বসে উচ্চমানের ছবি ও সাউন্ড সিস্টেম দর্শককে আলাদা অনুভূতি এনে দেবে। আগে বসলেই ভালভাবে দেখতে পাব, এমন পন্থা এখানে কোনও কাজে আসবে না। ডিম্বাকৃতি প্রেক্ষাগৃহের যে আসনেই বসুন না কেন ছবির দৃশ্যপট য

বায়না শোনেনি বাবা-মা, অভিমানে গলায় গামছার ফাঁস দিয়ে আত্মঘাতী শিশু

Image
মহিষাদল সঙ্গে যেতে চেয়েও পারেনি। অভিমানে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হল বছর আটেকের শিশুপুত্র। তার নাম শুভঙ্কর মাইতি। বাথরুমে গলায় গামছার ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয় চতুর্থ শ্রেণির এই পড়ুয়া। মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে মহিষাদলের নৈ-গোপালপুরে। মৃতের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, শুভঙ্করের মা অসুস্থ। তাই ডাক্তার দেখাতে মাকে নিয়ে কলকাতায় গিয়েছেন বাবা। কলকাতায় যাচ্ছে শুনে মায়ের সঙ্গে যাওয়ার বায়নাও করছিল শুভঙ্কর। বাড়ির বড়রা তাতে খুব একটা আমল দেননি। একান্নবর্তী পরিবারে লোকজনের অভাব নেই। কাকা কাকিমাদের পাশাপাশি খুড়তুতো ভাইবোনেরাও ছিল। বাবা-মা ভেবেছিলেন হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর জন্য ছোটাছুটি চলবে সারাদিন। গরমে বাচ্চা আরও কাহিল হয়ে পড়বে। তাই বাড়িতেই রেখে যান ছেলেকে। শুভঙ্করের দিদিও রয়েছে। সে প্রাইভেট টিউটরের কাছে পড়তে যেতেই স্কুলে যাওয়ার জন্য শুভঙ্করকে স্নানে যেতে বলেন কাকিমা। কিছুক্ষণ চুপচাপ বসে থাকার পর স্নানে চলে যায় সে। কাকিমা ভেবেছিলেন ছেলের রাগ পড়েছে। অন্য বাচ্চাদের খাইয়ে স্কুলে পাঠাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন তিনি। এরমধ্যে অনেকটা সময় কেটেছে শুভঙ্করের দেখা নেই। এদিকে স্কুলে যেতে হবে তাই পড়ে ফিরে এসেছ

বিয়েবাড়িতে বাজি ফাটানো বন্ধ করতে বলায় গণপিটুনি, অসমে মৃত শ্রমিক

Image
নলবাড়ি ও গুয়াহাটি: অসমে এক মাসের সামান্য কিছু বেশি সময়ের মধ্যে ফের গণপিটুনিতে খুন। বাজির টুকরো ছিটকে গায়ে লাগায় বাজি ফাটানো বন্ধ করতে বলার জন্য অসমের নলবাড়িতে এক ব্যক্তিকে বিয়েবাড়িতে পিটিয়ে মেরে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল রাতে নলবাড়ির ঘোরাথাল গ্রামের এ ঘটনায় ৬ জনকে গ্রেফতার হয়েছে। পেশায় শ্রমিক ৩৫ বছরের নিহত ব্যক্তির নাম যতীন দাশ। পুলিশ জানিয়েছে, বিয়েবাড়িতে পাত্র এসে হাজির হওয়ায় উল্লাসে বাজি ফাটাতে থাকে মেয়ের বাড়ির লোকজন। সেই বাজির টুকরোয় আঘাত পান ওই শ্রমিক। তিনি প্রতিবাদে বাজি ফাটানো বন্ধ করতে বলায় ক্ষিপ্ত লোকজন তাঁকে ধরে মারতে থাকে। ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি। ঘটনাস্থলে ছুটে যায় পুলিশ। কনে ও তার বাবা-মাকে স্থানীয় থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। বিয়ের আচার অনুষ্ঠানের অনুমতি দেয়নি পুলিশ। যতীনের মৃত্যুর খবরে এলাকায় উত্তেজনা ছড়ায়। স্থানীয় লোকজন দাবি করে, তাঁর শেষকৃত্য করতে দিতে হবে মেয়ের বাড়ির উঠোনে। পরিস্থিতি সামলাতে গ্রামে সিআরপি মোতায়েন করা হয়। গত ৮ জুন কার্বিআংলং জেলায় বাচ্চা চোর সন্দেহে গ্রামবাসীদের গণপিটুনিতে নিহত হন ২ জন। পুলিশ জানায়, প্রকৃতির শব্দ, জন্তুজানোয়ারের ডাক রেকর্ড

হয় রক্ষা করো, নয় ধ্বংস করে দাও ! তাজমহল নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের হুঁশিয়ারি

Image
নয়াদিল্লি: আইফেল টাওয়ারের থেকেও সুন্দর তাজমহল ! পৃথিবীর সপ্তম আশ্চর্যকে চাক্ষুষ করতে বিদেশি পর্যটকদেরও আনাগোনা যথেষ্ট ৷ যার মাধ্যমে ভারতে বিদেশি মুদ্রা আয়ের পরিমাণও বাড়ছে ৷ কিন্তু সেই তাজমহলের রক্ষণাবেক্ষণ নিয়েই দেশের সর্বোচ্চ আদালতে মামলা দায়ের হয়েছে ৷ সেই মামলা প্রসঙ্গেই  সুপ্রিম কোর্টের ভর্ৎসনার মুখে কেন্দ্র ৷ বিচারপতি মদন বি লোকুর ও বিচারপতি দীপক গুপ্তাকে নিয়ে গঠিত সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চের মন্তব্য, 'হয় তাজমহল বন্ধ করা হোক, অথবা এটিকে পুরোপুরি ধ্বংস করে নতুন করে পুনরূদ্ধার করা হোক ৷' তাজমহলের রক্ষণাবেক্ষণের প্রসঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি কেন্দ্রের প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করে ৷ পাশাপাশি তাজমহলের সংরক্ষণ এবং সুরক্ষার জন্য ভিশন ডকুমেন্টস পেশ করতে না পারায় উত্তরপ্রদেশ সরকারকেও তিরস্কার করেন বিচারপতি মদন বি লোকুর এবং দীপক গুপ্তা ৷ বিচারপতিদের দাবি, '৮০ মিলিয়ন দূরে অবস্থিত আইফেল টাওয়ার দেখতে যাওয়ার কি প্রয়োজন ? ওটা তো একটা টিভি টাওয়ারের মতই ৷ তার চেয়ে অনেক কাছে রয়েছে তাজমহল এবং আইফেল টাওয়ারের থেকেও অনেক বেশি সুন্দর ৷ এতে ভারতর অর্থনৈতিক ব্যবস্থারও উন্নতি হয়

পাকা দেখতে এসে ধৃত পাচারকারী !

Image
গুয়াহাটি : পাকা দেখতে এসে পুলিশের জালে হবু বর তথা পাচারকারী। অসমের উদালগুড়ি জেলার রৌতা বাগানের সিদ্দেক আলি ফোন, এসএমএস বা সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রেমের ফাঁদ পাতত। ওরাংয়ের কছারি ভেটিটোপগাঁওয়ের এমনই এক নাবালিকাকে বিয়েতে রাজি করিয়েছিল সে। কাল মেয়েটির দরিদ্র পরিবারের সঙ্গে পাকা কথা বলতে যায় সে। মেয়েটির পরিবারের সন্দেহ হওয়ায় পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। অসমের অন্য একটি মেয়ে পাচারের ঘটনায় সিদ্দেককে খুঁজছিল পুলিশ। ১৮ বছরের ওই মেয়েটিকেও বিয়ের ভরসা দিয়ে ফুঁসলে নিয়ে যায় সিদ্দেক। পরে তাকে রাজস্থানে বিক্রি করে। মেয়েটি পরিবারকে ফোনে সে কথা জানানোর পরে মেয়েটির মা থানায় এফআইআর করেন। মেয়েটিকে উদ্ধার করা হয়। সোমবার সে নিজের বাড়ি পৌঁছয়। পুলিশ জানিয়েছে, জেরায় সিদ্দেক স্বীকার করেছে, একই ভাবে তিনটি মেয়েকে রাজস্থানে বিক্রি করেছে সে। পেয়েছে মোট ৯০ হাজার টাকা।

মোবাইল কানে বাইক চালালেই এখন ফোন বাজেয়াপ্ত, উত্তরাখণ্ডে

Image
মোবাইল ফোনে কথা বলতে বলতে বাইক চালানোর অপরাধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিল উত্তরাখণ্ডের পুলিশ। ওই বাইকচালক হেলমেটও পরেননি। বাইকচালকের গাড়িটি হেফাজতে নিয়ে তাঁর ড্রাইভিং লাইসেন্স তো বাতিল করা হলই, কম করে ২৪ ঘণ্টার জন্য ওই ব্যক্তির মোবাইল ফোনটিও কেড়ে নিল পুলিশ। বাইকচালককে দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রে সই করিয়ে নিয়ে। রাস্তায় হাঁটাচলা বা গাড়ি চালানোর সময় মোবাইল ফোনের যথেচ্ছ ব্যবহার কমাতে দিনতিনেক আগে এমনই নির্দেশ দিয়েছিল নৈনিতাল হাইকোর্ট। আদালতের রায়ে বলা হয়েছিল, মোবাইলে কথা বলতে বলতে গাড়ি চালাতে গিয়ে কেউ যদি ধরা পড়েন, তা হলে তাঁর গাড়িটি পুলিশ নিয়ে নেবে। বাতিল করে দিতে পারবে তাঁর ড্রাইভিং লাইসেন্স। অন্তত ২৪ ঘণ্টার জন্য বাজেয়াপ্ত করতে পারবে তাঁর মোবাইল ফোনটিও, নথিপত্রের যাবতীয় তথ্যপ্রমাণ রেখে। গৌরব নামে ওই বাইকচালক মোবাইলে কথা বলতে বলতে পর পর দু'টি রেড সিগন্যালকে অগ্রাহ্য করে চলে গিয়েছিলেন। পিছু ধাওয়া করে তাঁকে ধরে ফেলেন ট্রাফিক পুলিশকর্মীরা। পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যায় বিশ্বের যে দেশগুলি এগিয়ে রয়েছে, ভারত সেই তালিকায় একেবারে সামনের সারিতে। পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যা ভারতে উত্তরোত্তর বেড়

ফের নালন্দা, তরুণীর শ্লীলতাহানি, ছাড়া হল ভিডিয়ো

Image
হিলসার স্মৃতি এখনও ফিকে হয়নি, ফের এক তরুণীর শ্লীলতাহানি করে সেই ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল। এ বারও সেই বিহার, এ বারও সেই নালন্দা। মাত্র ১৬ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ক্লিপ। সেখানে দেখা যাচ্ছে একটি ঘরের মধ্যে এক তরুণীকে আটকে রেখেদুই যুবক তাঁর শ্লীলতাহানি করছে। একজন সেই শ্লীলতাহানির ভিডিয়ো করছেন! সেই ভিডিয়োই এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। ঘটনাটি ঘটেছে বিহারের নালন্দার চণ্ডী ব্লকে। ঠিক কী হয়েছিল? পুলিশ জানিয়েছে, পরিচিত এক যুবক ওই তরুণীকে নিজের বাড়িতে ডাকেন। পরিচিত হওয়ার সুবাদে ইতস্তত না করেই তাঁর সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন তরুণী। ওই যুবকের বাড়িতে আগে থেকেই আরও দুই যুবক হাজির ছিলেন। অভিযোগ, কিছু বুঝে ওঠার আগেই ওই তরুণীকে ঘরে টেনে নিয়ে গিয়ে দরজা বন্ধ করে দেন যুবকরা। তার পরই শ্লীলতাহানি করেন। তাঁদের মধ্যে এক জন আবার গোটা ঘটনার ভিডিয়োও করতে থাকেন। অভিযুক্তরাতরুণীকে ভিডিয়োটি দেখিয়ে তাঁদের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের জন্য ব্ল্যাকমেল করতে থাকেন। শুধু তাই নয়, বিষয়টি কাউকে জানালে ভিডিয়োটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেন।পরে অবশ্য ভিডিয়োটি আপলোড করে দেন তাঁরা। তরুণীর পরিবার

দিল্লিতে ঢুকে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ছক কষেছিল আইএস জঙ্গি

Image
নয়াদিল্লি: দিল্লিতে বড়সড় বিস্ফোরণের পরিকল্পনা বানচাল করলেন ভারতীয় গোয়েন্দারা৷ এই বিস্ফোরণের পরিকল্পনা করেছিল আইএস৷ ইসলামিক স্টেট বা আইএসের পরবর্তী নিশানা ছিল ভারতের রাজধানী৷ সেই তথ্য আগেই পেয়েছিলেন গোয়েন্দারা৷ এরপর সেনা সূত্রে খবর মেলে বেশ কয়েকজন সন্দেহভাজন আইএস জঙ্গি দিল্লিতে প্রবেশ করেছে৷ শুধু তাই নয়, লাজপত নগর এলাকায় তারা ঘাঁটিও তৈরি করেছে বলে জানতে পারেন তাঁরা৷ এই সূত্র যাচাই করতে শুরু হয় তল্লাশি৷ সেনাবাহিনীর সূত্র উদ্ধৃত করে এখবর জানায় ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস৷ একজন ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্র হিসেবে সন্দেহভাজন আইএস জঙ্গি লাজপত নগরে ঘর ভাড়া করে৷ এরপর সে যোগাযোগ করে একজন ভারতীয় বিস্ফোরক সরবরাহকারীর সঙ্গে৷ যে তাকে বিস্ফোরণের মালমশলা ও নানা সরঞ্জাম যোগাড় করে দেয়৷ এই জঙ্গি ২০১৭ সালে একবার ভারতীয় গোয়েন্দাদের হাতে ধরা পড়েছিল৷ তারপর সে আফগানিস্তান পালিয়ে যায়৷ গোয়েন্দা সূত্রে খবর এই গোটা পরিকল্পনার মূল মাথা এই ব্যক্তিই৷ পরিকল্পনার কথা জানতে পেরেই ভারতীয় গোয়েন্দারা দুবাই, নয়াদিল্লি ও আফগানিস্তানের বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালান৷ জানা যায় ১২ জন আইএস জঙ্গির একটি দল পাকিস্তানে প্

সাড়ে তিন লক্ষ টাকার বুকের দুধ বেচলেন এই মহিলা

Image
সদ্যজাত শিশুদের জন্যে বুকের দুধ এর বিকল্প কিছু হতে পারে না। অনেক মায়েদের বাচ্চাদের খাওয়ানোর পরও দুধ বেচে যায়। আবার কিছু মায়েদের রোগ জনীত কারণে বাচ্চারা বুকের দুধ-ই পায়না। অনেক মায়েদের দেখা গেছে তারা অন্যের বাচ্চাকে প্রয়োজনে দুধ পান করাচ্ছেন। কিন্তু মায়ের দুধ বিক্রি করার কথা খুব একটা শোনা যায় না। র‍্যাফেলা ল্যামপ্রাউ। বাস করেন সাইপ্রাসে। তিনি নিজের বুকের দুধ বিক্রি করে লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করছেন। ল্যামপ্রাউ-এর বাচ্চা অ্যানজেলোর বয়স যখন সাত মাস, তখন তিনি বুঝতে পারেন তার সন্তানকে দুধ পান করানোর পরেও অতিরিক্ত দুধ থেকে যাচ্ছে। তখনই ল্যামপ্রাউ সেই বেচে যাওয়া দুধ দান করে দেন তাঁদের কাছে, যাঁদের বাচ্চা পর্যাপ্ত দুধ পায়না। এভাবে কিছু দিন চলার পর ল্যামপ্রাউ জানতে পারেন বডি বিল্ডারদের কাছে নাকি মায়েদের বুকের দুধের চাহিদা অনেক বেশি। কারণ মায়েদের বুকের দুধ পান করলে তাড়াতাড়ি মাসল্‌স বিল্ড হয়। তারা মাতৃদুগ্ধ কিনে পান করেন। তেমনই কিছু বডি-বিল্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ হয় ল্যামপ্রাউয়ের। প্রতিদিন দু-লিটার নিজের দুধ তাঁদের কাছে বিক্রি করতে শুরু করেন তিনি। এখন পর্যন্ত ল্যামপ্রাউ ৪৫০০ ইউরো ইনকাম করেছেন ৫০০

কোহলিকে কী পরামর্শ দিলেন সৌরভ?

Image
টি টোয়েন্টি সিরিজে জয়ের পর ওয়ানডে সিরিজেও ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ভারতকেই এগিয়ে রাখছেন সৌরভ গাঙ্গুলি। তবে মরগ্যান, রুটরা খুব ফাইটস দেবেন বলেই সৌরভ মনে করেন। ইংল্যান্ডে ব্যাট ও বল হাতে সফল সৌরভের মতে, পছন্দের তিন নম্বর জায়গা ছেড়ে ভারতীয় ব্যাটিংকে 'গভীরতা' বাড়াতে কোহলির উচিত্ চার নম্বরে ব্যাটিং করা। এতে ভারতের ব্যাটিং আরও শক্তিশালী হবে। টি টোয়েন্টির মত লোকেশ রাহুলকে তিন নম্বরে দেখতে চাইছেন সৌরভ। দাদা বলছেন, "যদি আপনি টি-টোয়েন্টি সিরিজের দিকে নজর দেন, তাহলে দেখতে পাবেন ভারতীয় দলের ব্যাটিং লাইন-আপ একদম ঠিকঠাক ছিল। রাহুল তিন নম্বরে আর বিরাট চার নম্বরে ব্যাটিং করায় কোনও সমস্যা হয়নি। আমার মনে হয় একদিনের সিরিজেও ভারতের ব্যাটিং লাইনআপ এমনই হওয়া উচিত্। বিরাট নিজেও হয়তো চার নম্বরেই ব্যাট করবে।'' টি টোয়েন্টির থেকে ওয়ানডে-তে ইংল্যান্ডের রেকর্ড অনেক ভাল। ক দিন আগেই অস্ট্রেলিয়াকে ঘরের মাঠে ওয়ানডে সিরিজে ৫-০ হোয়াইটওয়াশ করেছে ইংল্যান্ড। দল হিসেবও ইয়ন মরগ্যানরা ওয়ানডে-তে ভাল দল। তবে ভারতও কম যায় না। ভারতীয় স্কোয়াডে এত সব তারকার ভিড়, প্রথম একাদশ বাছাটাই সমস্যা। খুব সম্ভবত নটিংহ্যামে

শ্বশুরের পর দেওরের সঙ্গে নিকাহ হালালায় স্ত্রীকে চাপ স্বামীর

Image
লখনউ:তিন তালাক এবং হালালার ঘটনায় ফের একবার উত্তাল উত্তরপ্রদেশ৷ এক ব্যক্তি তাঁর প্রথম স্ত্রীকে তালাক দিয়ে ঘরছাড়া করে, ফের তাকে বিয়ে করার জন্য নিজের বাবার সহ্গে নিকাহ হালালা করায় সেই মহিলাকে৷ এখানেই শেষ নয়৷ সেই স্ত্রীকে ফের তালাক দিয়ে এবার ভাইয়ের সঙ্গে নিকাহ হালালার জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে সেই মহিলাকে, আর এমনি এক ঘটনায় যোগীর রাজ্যের পরিস্থিতি উত্তপ্ত৷ জানা গিয়েছে, উত্তরপ্রদেশে বরেলির বানখানার বাসিন্দা ওই মহিলার সঙ্গে ২০০৯ সালে বিয়ে হয়েছিল গড়ি-চৌকির বাসিন্দা ওয়াসিমের৷ মহিলার অভিয়যোগ, দু বছর পরে তাঁর স্বামী তাকে তালাক দিয়ে বাড়ি থেকে বের করে দেয়৷ কয়েক মাস পরে ফের তাকে বাড়িতে ফিরিয়ে আনার জন্য সেই ব্যক্তি তার বাবার সঙ্গে প্রাক্তন স্ত্রীয়ের বিয়ে দিয়ে দেয় যাতে নিকাহ হালালর পর্ব সম্পন্ন হতে পারে৷ এরপর শ্বশুর তালাক দিলে, ওয়াসিম ফের তাকে বিয়ে করে৷ কিন্তু তাদের মধ্যে সমস্যা চলতে থাকায় ফের স্ত্রীকে তালাক দেয় ওয়াসিম৷ তার ওপর অত্যাচার করে তাকে তালাক দিয়ে ২০১৭ সালে বাড়ি থেকে ফের বের করে দেয় সে৷ আর এবার সে ফের ফিরে পেতে চাইছে তার প্রাক্তন স্ত্রীকে৷ তবে এবার বাবা নয়, নিকাহ

ধর্ষণে উদ্যত স্বামী, সম্পর্ক ভুলে নাবালিকার সম্ভ্রম বাঁচাল স্ত্রী

Image
গৃহবধূর উপস্থিত বুদ্ধির জের৷ ধর্ষণের হাত থেকে বাঁচল বছর দশের নাবালিকা৷ চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে মধ্যপ্রদেশের বিরসা এলাকায়৷ অভিযুক্ত ওই গৃহবধূরই স্বামী৷ নাম সাকু নেতাম(২৫)৷ এদিকে নাবালিকাকে ধর্ষণের চেষ্টা করছে স্বামী, বুঝতে পেরেই চেঁচামেচি শুরু করেন স্ত্রী৷ ভয় পেয়ে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায় সাকু৷ অভিযুক্তের বিরুদ্ধে থানায় গিয়েছেন নাবালিকার অভিভাবকরা৷ অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ধর্ষণের চেষ্টা ও বিনা অনুমতিতে অন্যের বাড়িতে প্রবেশের অভিযোগে মামলা রুজু করেছে পুলিশ৷ শুরু হয়েছে তদন্ত৷ জানা গিয়েছে, শুক্রবার সন্ধ্যা নাগাদ সাকুর আচরণে অসঙ্গতি দেখেন তার স্ত্রী সাকু৷ বাড়িতে ঢুকে চুপচাপ বেরিযে যাচ্ছিল৷ সন্দেহ হতেই স্বামীর পিছু নেন ওই মহিলা৷ দেখেন প্রতিবেশীর বাড়িতে ঢুকছে সাকু৷ না জানিয়ে অন্যের বাড়িতে ঢুকতে অস্বস্তি হচ্ছিল ওই গৃহবধূর৷ কিছুক্ষণ চুপচাপ থাকার পর কোনও সাড়াশব্দ না আসায় সেই বাড়িতে ঢুকে পড়েন তিনি৷ দেখেন বাড়ির শিশুকন্যাকে বিবস্ত্র করছে তাঁর স্বামী৷ এই দেখেই চেঁচামেচি শুরু করেন ওই গৃহবধূ৷ এদিকে হাতেনাতে ধরে পড়ে গিযেছে বুঝতে পেরে তখনই চম্পট দেয় অভিযুক্ত৷ পুলিশ জানিয়েছে, প্রতিবেশী পরিবারটির সঙ্গে

এই উপায়ে যৌন সুখই ডেকে আনছে মারাত্মক বিপদ!

Image
জেনেভা: সুখের মাঝেই বাসা বাঁধছে বিপদ ৷ তৃপ্তির মাধ্যমেই লুকিয়ে শরীরে প্রবেশ করছে এক মারাত্মক রোগ ৷ নয়া পন্থায় শারীরিক মিলনে সুখ খুঁজতে গিয়েই বাসা বাঁধছে অসুখ ৷ শারীরিক সম্পর্কে উষ্ণতা আনতে ওরাল সেক্স বা মধুমেহনে লিপ্ত হন বহু যুগল ৷ কিন্তু এই অভ্যেসের কারণেই জটিল অসুখে আক্রান্ত হচ্ছেন পার্টনার ৷ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অর্থাৎ WHO-এর সাম্প্রতিকতম রিপোর্ট জানাচ্ছে, ওরাল সেক্সের ফলে ছড়িয়ে পড়ছে গনোরিয়ার মতো যৌন রোগের জীবাণু ৷ মুখমেহনের ফলে গনোরিয়ায় মহিলাদের আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা বাড়ছে ৷ একইসঙ্গে হু-এর পর্যবেক্ষণ, শারীরিক মিলনের সময় কন্ডোম ব্যবহারে অনীহা আরও বিপদ ডেকে আনছে ৷ তবে হু-এর রিপোর্ট বলছে, গনোরিয়ায় সারা বিশ্বে প্রায় ৮ কোটি মানুষ যৌনতার কারণে আক্রান্ত হয় ৷ বিপদের এখানেই শেষ নয় ৷ সাম্প্রতিক গবেষণা রিপোর্ট বলছে, বিশ্ব জুড়ে গনোরিয়ার জীবাণু ক্রমাগত চরিত্র বদলাচ্ছে ৷ অ্যান্টিবায়োটিকে এই জীবাণু নির্মূল সম্ভব হচ্ছে না ৷ অ্যান্টিবায়োটিকের বিরুদ্ধেও প্রতিরোধ গড়ে তুলছে এই স্মার্ট জীবাণু ৷ এর ফলে গনোরিয়ার নিরাময় প্রায় অসম্ভব হয়ে উঠছে ৷ গনোরিয়ার জীবাণু যৌনাঙ্গ, মলদ্বার

২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত হতে পারে ফাইন! রেলে চড়ার আগে সাবধান

Image
মম্বই: রেলওয়ে চত্বরে প্লাস্টিক ব্যবহারের জন্য জরিমানা হতে পারে ২৫,০০০ টাকা পর্যন্ত৷ এমনই একটি নির্দেশিকা আনতে চলেছে রেলমন্ত্রক৷ তবে, বিষয়টিতে এখনও পর্যন্ত সম্মতি দেয়নি মহারাস্ট্রের পরিবেশ মন্ত্রক৷ গত ২৩ জুন থেকে প্লাস্টিক ব্যবহারকে নিষিদ্ধ করেছে মহারাস্ট্র সরকার৷ পরে, সরকার নিষিদ্ধকরণের সময়সীমাকে বাড়িয়েছে তিন মাস পর্যন্ত৷ তবে, সেটি শুধুমাত্র খুচরা ব্যবসায়ীদের জন্যই৷ ৫০ মাইক্রনের বেশি প্লাস্টিক ব্যবহারের উপরেই নিষেদ্ধাজ্ঞাটি জারি করা হয়েছে৷ কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রক জানিয়েছে, প্রথমবার ভুলের জন্য অপরাধীদের জরিমানা করা হবে পাঁচ হাজার টাকা৷ দ্বিতীয়বার একই ভুলের জন্য দশ হাজার এবং তৃতীয়বারে পঁচিশ হাজার টাকা জরিমানা এবং তিন মাস পর্যন্ত জেল হতে পারে৷ রেল কর্তৃপক্ষ বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে ব্যান হওয়া প্লাস্টিক দ্রব্যাদির তালিকা এবং নিষিদ্ধকরণ প্রক্রিয়া বাস্তবায়ণের পরিকল্পনা সর্ম্পকে জানতে চেয়েছে৷ রিপোর্ট অনুযায়ী, রেলওয়ে চত্বরে প্লাস্টিক নিষিদ্ধকরণের প্রক্রিয়াটি বাস্তবায়নের জন্য সরকারের সম্মতির জন্য অপেক্ষারত পশ্চিম রেলমন্ত্রক৷ ইতিমধ্যেই যাত্রীদের প্লাস্টিক ব্যবহার থেকে বিরত রাখতে

যৌনসুখ চাই, জন্মনিয়ন্ত্রণ চুলোয় যাক, সমীক্ষার ফলে বিস্মিত স্বাস্থ্যমন্ত্রক

Image
বিশ্ব জনসংখ্যা দিবসে রাষ্ট্রসঙ্ঘ বার্তা দিয়েছে তারা চায় ভারতের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলিতে পরিবার পরিকল্পনার দায়িত্ব নিক মহিলারাই। আর এই দিনই যে তথ্য সামনে এসেছে তাতে দেখা যাচ্ছে গত আট বছরে জন্ম নিয়ন্ত্রণে ভারতীয় মহিলারা সচেষ্ট হলেও ভারতীয় পুরুষরা এব্যাপারে কোনও দায়িত্ব নিতে চান না। কন্ডোমের ব্যবহার কমেছে উল্লেখযোগ্য হারে, কমেছে বন্ধাকরণের আগ্রহও। ভারতীরে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের এক গবেষণাতেই এই তথ্য উঠে এসেছে। গবেষণাটির ফল জানাচ্ছে, ২০০৮ থেকে ২০১৬ - এই ৮ বছরে ভারতে কন্ডোমের ব্যবহরা কমেছে ৫২ শতাংশ। একই সময়ে এই দেশে বন্ধাকরণ হ্রাস পেয়েছে ৭৩ শতাংশ। উল্টোদিকে ২০০৮-০৯ সালে প্রায় ৫৫ লক্ষ্য ভারতীয় মহিলা জন্ম নিয়ন্ত্রণে ইনট্রাঅটারিন কন্ট্রাসেপ্টিভ ডিভাইস বা আইসিডি ব্যবহার করতেন। সেই সংখ্যাটায় কিন্তু কোনও পরিবর্তন দেখা যায়নি। তথ্যই বলে দিচ্ছে জন্মনিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে ভারতীয় পুরুষদের উদাসীনতার কথা। বিভিন্ন গবেষণা ও সমীক্ষায় জানা গিয়েছে ভারতীয় পুরুষদের যৌনমিলনের সময় কন্ডোম ব্যবহারে অনীহা রয়েছে। কারণ ভারতীয় পুরুষরা ভাবেন কন্ডোম ব্যবহারে যৌনসুখ কমে যায়। এছাড়া বন্ধাকরণের ক্ষেত্রে তারা মনে করেন এত

চেয়েও মেলেনি শববাহী যান, মোটরবাইকে মায়ের মৃতদেহ মর্গে নিয়ে গেলেন ছেলে

Image
অ্যাম্বুল্যান্স ভাড়া করার মতো টাকা ছিল না৷ হাসপাতাল থেকেও সাহায্য পাননি৷ তাই বাধ্য হয়ে কাঁধে করে স্ত্রীর নিথর দেহ নিয়ে ৬০কিলোমিটার রাস্তা হেঁটে শোরগোল ফেলে দিয়েছিলেন ওড়িশার দানা মাঝি৷ এবারও প্রায় একই ঘটনার সাক্ষী মধ্যপ্রদেশ৷ মায়ের দেহ ময়নাতদন্তে নিয়ে যাওয়ার জন্য শববাহী যান পেলেন না ছেলে৷ তাই বাইকে করে মায়ের নিথর দেহ ময়নাতদন্তে নিয়ে গেলেন তিনি৷ মধ্যপ্রদেশের টিকমগড় জেলার প্রত্যন্ত মাস্তাপুর গ্রামের এই ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হতেই শুরু হয়েছে হইচই৷  ওই গ্রামের বাসিন্দা কুনওয়ার বিবি৷ গত রবিবার  বাড়িতেই ছিলেন তিনি৷ কাজ করার সময় কুনওয়ারা লক্ষ্য করেননি বাড়িতেই তাঁর আশপাশে ওঁত পেতে রয়েছে বিপদ৷ কাজের মাঝে আচমকাই যন্ত্রণায় ছটফট করে ওঠেন ওই মহিলা৷ কী হল বোঝার আগেই মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি৷ অবাক হয়ে যান পরিজনেরা৷ আচমকা কুনওয়ারার অসুস্থতার খবর কানে যেতেই বাড়ির সামনে ভিড় জমান প্রতিবেশীরা৷ কিছুক্ষণ পরেই প্রত্যেকে বুঝতে পারেন কুনওয়ারাকে সাপে কামড়েছে৷ একটু সময়ও অপেক্ষা না করেই মোহনগড় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে  নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে৷ কিন্তু তাতেও শেষরক্ষা হয়নি৷  সাপের ছোবলে প্রাণ হারান ক

ভেঙে পড়েছে সেতু, প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার খুদে পড়ুয়াদের

Image
ডিজিটাল ইন্ডিয়া। প্রযুক্তির উপর ভর করে তরতরিয়ে এগিয়ে চলেছে উন্নয়ন। নিদর্শন কম নেই। একদিকে দ্রততম ট্রেনের প্রস্তুতি চলছে, অন্যদিকে লোহিত নদীর উপর গর্বের প্রতীক হিসেবে দাঁড়িয়ে এশিয়ার দীর্ঘতম সড়ক সেতু ধলা-শদিয়া। প্রদীপের উপরিভাগে যতটা আলো, ততটাই অন্ধকার নিম্নভাগে। সম্প্রতি, এমনই নিদর্শন মিলল সংবাদ সংস্থা এএনআই-এর পোস্ট করা একটি ভিডিওতে। যেখানে স্পষ্ট ডিজিটাল ইন্ডিয়ার কঙ্কালসার চেহারা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রাজ্য গুজরাটের খেড়া এলাকার এই ভিডিওটি ভাইরাল হয়েছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, স্কুলের যাওয়ার তাগিদে প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে ভেঙে পড়া ব্রিজের পাশ দিয়ে খাল পারাপার করছে স্কুলের খুদে পড়ুয়ারা। আজ থেকে নয়, গত দু'মাস ধরে এমনভাবেই রোজ প্রাণের ঝুঁকি নিতে হচ্ছে পড়ুয়াদের। জানা গিয়েছে, দুই মাস আগেই ভেঙে পড়েছিল সেতুটি। যা স্থানীয় নায়কা ও ভেরাই গ্রামের একমাত্র সংযোগ রক্ষার উপায়। বারবার স্থানীয় প্রশাসনকে সেতু সারানোর কথা বলা হয়েছে। কোনও লাভ হয়নি বলেই অভিযোগ স্থানীয়দের। স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, সেতু দিয়ে গেলে যেখানে মাত্র ১ কিলোমিটার রাস্তা অতিক্রম করে স্কুলে পৌঁছানো যায়, সেখানে অন্য পথ দিয়ে গ

রকেট গতির ইন্টারনেট পরিষেবা দিতে এবার এয়ারটেল আনছে Pre-5G

Image
কলকাতা: একটা সময় ছিল যখন মোবাইলে ডেটা কিছুটা বেশি পেতে পকেট প্রায় ফাঁকা হয়ে যেত গ্রাহকদের ৷ কিন্তু দিনকাল বদলেছে ৷ এখন দেশের সর্বত্র ডেটার ছড়াছড়ি ৷ সস্তায় ফোর জি ইন্টারনেট উপলব্ধ হওয়ায় এখন স্মার্টফোন ব্যবহারের মাত্রাও ভারতে অনেকাংশেই বৃদ্ধি পেয়েছে ৷ ২জি বা ৩জি ভুলে এখন সবারই পছন্দ ৪জি ৷ আর শুধু তাতেই নয় ৷ বাজারে এখন 'ইন' VoLTE ৷ কিন্তু তাতেও কী সমস্যা মিটেছে ? উত্তরটা হয়তো, না ৷ কারণ এখনও বিভিন্ন মোবাইল নেটওয়ার্কিং সংস্থার পরিষেবায় সন্তুষ্ট হতে পারেন না দেশের অধিকাংশ 'স্মার্ট' জনতা ৷ মোবাইলে ইন্টারনেট স্পিড নিয়ে তাঁদের অভিযোগ লেগেই থাকে ৷ সেই সমস্যা দূর করতে এবার এয়ারটেল বাজারে নিয়ে আসছে প্রি ৫জি 'ম্যাসিভ মাইমো' (Massive MIMO) প্রযুক্তি ৷ যার মাধ্যমে আগের থেকে ৫-৭ গুণ বেশি স্পিডযুক্ত ডেটা পরিষেবা পাবেন গ্রাহকরা ৷   এই ম্যাসিভ মাইমো প্রযুক্তির ব্যবহার ইতিমধ্যেই কলকাতায় করে ফেলেছে এয়ারটেল ৷ আইপিএল চলাকালীন ইডেন এবং মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে পরীক্ষামূলকভাবে এর ব্যবহার করা হয় ৷ সেই পরীক্ষায় ভালমতোই সফল সংস্থা ৷ এখন শুধু অপেক্ষা কলকাতার বে

২৪ ঘণ্টায় দু’বার গণধর্ষণের শিকার নাবালিকা

Image
২৪ ঘণ্টার মধ্যে দু'বার গণধর্ষণের শিকার হল এক নাবালিকা। মর্মান্তিক এই ঘটনাটি ঘটেছে মধ্যপ্রদেশের চিন্দওয়ারাতে। এই ঘটনায় পুলিশ ৫ জনকে গ্রেফতার করেছে। এএসপি নীরজ সোনি জানান, গত ৬ জুলাই সন্ধ্যা থেকে নিখোঁজ ছিল ওই নাবালিকা। অনেক খুঁজেও না পেলে পরদিন তার বাড়ির লোকেরা কুদিপুরা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগের পরদিন তাকে মহুয়াতলা এলাকায় ভবঘুরের মতো ঘুরে বেড়াতে দেখা যায়। ওই নাবালিকাকে থানায় নিয়ে এসে জিজ্ঞাসাবাদ করলে পুলিশ জানতে পারে, নিখোঁজের দিন মোহিত ভরদ্বাজ নামে এক যুবকের সঙ্গে মোটরবাইকে রাহুল ভন্ডে নামে এক যুবকের বাড়িতে নিয়ে যায়। সেখানে ওই দু'জন তাকে ধর্ষণ করে। সারারাত তাকে ওই বাড়িতেই আটকে রেখেছিল তারা। পরদিন অর্থাৎ ৭ জুলাই ছাড়া পায় নাবালিকা। বাড়িতেই ফিরে আসছিল। কিন্তু পথে আরও তিন যুবক (অঙ্কিত রঘুবংশী, অমিত বিশ্বকর্মা, বান্টি ভালাভি) তার পথ আটকে দাঁড়ায়। তারাও রাহুল ভন্ডে এবং মোহিতের বন্ধু। নাবালিকার অভিযোগ, রাস্তা থেকে ফের ভন্ডের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে। আর সেখানে ফের ওই তিনজন ধর্ষণ করে। নাবালিকার বয়ান অনুযায়ী, ওই ৫ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

টাটা ন্যানোর মৃত্যুঘণ্টা: স্বপ্নের অপমৃত্যু না ভবিতব্য?

Image
গত জুনে মাত্র একটাই টাটা ন্যানো উত্পাদন হয়েছে। বিক্রি হয়েছে তিনটে। গত বছরের জুন থেকে রফতানির সংখ্যাটা এক ধাক্কা নেমে এসেছে ২৭৫ থেকে শূন্যতে। তবে কি ন্যানোর যাত্রা শেষের পথে! শুরু হয়েছে জল্পনা।  কিন্তু এমনটা কি হওয়ার কথা ছিল? দশটা বছর বছর আগের কথা। হাজারও ফ্ল্যাশবাল্বের ঝলকানির মাঝে নয়াদিল্লির অটো এক্সপোতে জনসমক্ষে আসে টাটা ন্যানো। স্টিল কালারের ছোট্ট গাড়িটায় সওয়ার স্বপ্নের কাণ্ডারী রতন টাটা। টাটা গ্রুপের তত্কালীন চেয়ারম্যান। খানাখন্দ, ধুলোবালি, জলকাদা এড়িয়ে মধ্যবিত্ত ভারতীয় গাড়িতে চড়ে ঘুরবে। চার সদস্যের পরিবারটাকে আর জোর করে স্কুটার বা বাইকে চাপতে হবে না। মাত্র ১ লাখ টাকাতেই মিটবে নিজের গা়ড়ির সাধ। স্বপ্ন ছড়ানো হয়েছিল এটাই। রতন টাটা নিজে এই স্বপ্নে বিশ্বাস করতেন। ২০০৮ সালের আর্থিক মন্দার মধ্যে, সিঁদুরে মেঘ দেখা মধ্যবিত্ত পরিবারগুলোকেও এই স্বপ্ন দেখাতে চেয়েছিলেন। টাটা মোটরস কর্তাদের অনুমান ছিল এক লাখি ন্যানোর বার্ষিক বিক্রি সহজেই পৌঁছে যাবে ৫ লাখে। কিন্তু অভাগীর স্বর্গের কাঙালীর মা হোক বা রতন টাটা, স্বপ্ন কি আর অত সহজে সত্যি হয়! শুরুতেই গোত্তা খায় সেই স্বপ্ন। সে বছরই সেপ্টেম্বরে ন

ভাগীরথীর নির্জন চর থেকে উদ্ধার কঙ্কাল

Image
ভাগীরথীর নির্জন চর থেকে মানুষের কঙ্কাল ও মাথার খুলি উদ্ধার করল পুলিশ৷ ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়াল নদিয়ার নবদ্বীপে৷ ২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে নবদ্বীপ থানার পুলিশ৷ ধৃতেদের বাড়ি পূর্ব বর্ধমানে৷ প্রাথমিক তদন্তে অনুমান, বিভিন্ন হাসপাতালে কঙ্কাল পাচার করত ধৃতরা৷ কঙ্কালকাণ্ডের তদন্তে নেমেছে পুলিশ৷ এ বঙ্গের পূণ্যভূমি নদিয়ার নবদ্বীপ৷ ভাগীরথী নদের পশ্চিমপাড়ে নদিয়ার এই শহরে জন্মেছিলেন চৈতন্য মহাপ্রভু৷ ভক্তিবাদী আন্দোলনের পীঠস্থান নবদ্বীপে মিলল মানুষের কঙ্কাল ও মাথার খুলি৷ শহর লাগোয়া ভাগীরথী নদের নির্জন চর নিদয়া৷ রাত-বিরেতে তো প্রশ্নই নেই, দিনের আলোতেও এই চরে সচরাচর কেউ যান না৷ গোপনসূত্রে খবর পেয়ে মঙ্গলবার রাতে নিদয়ার চরে অভিযান চালায় নবদ্বীপ থানার পুলিশ৷ আটক করা হয় একটি নৌকা৷ পুলিশের দাবি, নৌকায় দু'টি ব্যাগ পাওয়া গিয়েছে৷ একটি ব্যাগে ছিল মানুষের কঙ্কাল, মাথার খুলি৷ আর একটিতে ছুরি, গ্যাস ওভেন-সহ কঙ্কাল পরিষ্কার করার নানা সরঞ্জাম৷ তাপস পাল, কার্তিক ঘোষ নামে দু'জনকে গ্রেপ্তার করেছে নবদ্বীপ থানার পুলিশ৷ তাদের বাড়ি পূর্ব বর্ধমানের পূর্বস্থলীতে৷ কিন্তু, মানুষের কঙ্কাল ও মাথার খুলি এল কোথা থেকে? ভাগীরথী

প্রথমে তালাক, পরে একমাস ধরে অত্যাচার ; মরেই গেল রাজ়িয়া

Image
বরেলি : মাস খানেক আগে রাজ়িয়াকে তালাক দিয়েছিল শওহর। তরপর থেকে চলত অত্যাচার। একটি ঘরে বন্ধ করে রেখে দিনের পর দিন খেতে দেওয়া হত না। জলটুকুও দেওয়া হত না। একমাস ধরে এসব সওয়ার পর আর পারেনি রাজ়িয়া। অসুস্থ হয়ে পড়ে। চিকিৎসা শুরু হয়। কিন্তু তাতে লাভ হয়নি। গতকাল হাসপাতালে মৃত্যু হয় রাজ়িয়ার। উত্তরপ্রদেশের বরেলির ঘটনা। মাস খানেক আগে রাজ়িয়াকে ফোনে তিন তালাক দিয়েছিল নাহিম। রাজ়িয়ার বোন জানিয়েছে, তালাক দেওয়ার পর রাজ়িয়াকে একটি ঘরে আটকে রাখা হয়। সেই ঘরে তাকে একমাস ধরে খেতে দেওয়া হয়নি। এমনকী জলও দেওয়া হত না। তালাক থেকে শুরু করে এই অত্যাচার, সবই চলত নিকাহর সময় দাবিমতো পণ না পাওয়ার কারণে। একমাস ধরে একটানা এসব চলার পর রাজ়িয়া খুব অসুস্থ হয়ে পড়ে। তখন তাকে এক আত্মীয়র বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। জানতে পেরে রাজ়িয়ার বোন তাকে নিজের বাড়িতে নিয়ে আসে। চিকিৎসার জন্য প্রথমে জেলা হাসপাতালে ভরতি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে লখনউয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু অবস্থা ক্রমেই খারাপ হতে থাকলে রাজ়িয়াকে আবার জেলা হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। গতকাল সেখানে তার মৃত্যু হয়।  রাজ়িয়ার বোন জানিয়েছে, দিদিকে আত্মীয়র বাড়ি থেকে নিয়ে আসার

মাত্র ৫০ টাকায় ড্রাইভিং লাইসেন্স ! ঘরে বসেই পাবেন এই সুবিধা

Image
নয়াদিল্লি: ড্রাইভিং লাইসেন্স এবং গাড়ির রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট পাওয়া যাবে মাত্র ৫০ টাকায় ৷ শুধু তাই নয়, ঘরের দোরগোড়ায় পৌঁছে যাবে এই লাইসেন্স ও সার্টিফিকেট ৷ বাড়ি বসেই হয়ে যাবে সব কাজ, মাত্র ৫০ টাকায় ৷ নতুন এই স্কিমে একটি হেল্পলাইন নম্বর দেওয়া হচ্ছে , যেখানে ফোনে মিলবে অ্যাপয়েন্টমেন্ট ৷ তারপরই আপনার সাহায্যার্থে আপনার বাড়ি পৌঁছে যাবেন এক মোবাইল সহায়ক ৷ ট্যাবলেট বা ল্যাপটপ নিয়ে আসবেন তিনি ৷  সেই ব্যক্তির তত্বাবধানে লাইসেন্সের জন্য নির্দিষ্ট ফর্ম ভর্তি করতে পারবেন অনলাইনে । এখনও অনলাইনে স্বচ্ছন্দ নন অনেকেই ৷ এছাড়া অনেকে ইন্টারনেট পরিষেবাও পান না ৷ এইসব ভেবেই এই বিশেষ ব্যবস্থা ৷ এরপর নিয়মমাফিক দিতে হবে ড্রাইভিং টেস্ট ৷ পাশ করলেই মিলবে লাইসেন্স ৷ গাড়ি রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য ৷ দীর্ঘদিনের সরকারি ব্যবস্থা আরও অনায়াস করতেই এমন ভাবনাচিন্তা শুরু হয়েছে ৷ আপাতত দিল্লির নাগরিকরাই এই সব সুবিধা পাবেন ৷ এরপর ধীরে ধীরে এই নিয়ম সম্ভবত মিলবে গোটা দেশেই ৷

রক্ষকই হয়ে উঠল ভক্ষক, সম্পত্তি নিয়ে ঝামেলায় দাদাকে কুপিয়ে খুন ভাই !

Image
বনগাঁ: রক্ষকই হয়ে উঠল ভক্ষক, আইন রক্ষা করা যার কাজ নিজের হাতে আইনকে তুলে নিল সেই৷ সম্পত্তিগত ঝামেলার জেরে নিজের দাদা, নিমাই দাসকে খুন করল তিন ভাই বাবলু দাস, গোবিন্দ দাস ও গোপাল দাস৷ যাদের মধ্যে একজন আবার সিভিক ভলান্টিয়ার৷ ইতিমধ্যেই দুই অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করছে পুলিশ৷ খোঁজ চলছে আরও এক অভিযুক্তের৷ বুধবার তাদের পেশ করা হতে পারে আদালতে৷ ঘটনাটি ঘটে, গাইঘাটা থানার অন্তর্গত ভাদুরিয়া গ্রামে৷ জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরেই দাদা নিমাই দাসের সঙ্গে পৈতৃক সম্পত্তি নিয়ে বিবাদ চলছিল বাকি তিন ভাইয়ের৷ সোমবার রাতে যা চরমে পৌঁছায়৷ প্রথমে তর্কবিতর্ক দিয়ে শুরু হলেও পরে তা পরিণত হয় হাতাহাতিতে৷ উত্তেজনার মধ্যে দাদার উপরে ঝাঁপিয়ে পড়ে বাকি তিন ভাই৷ চলে এলোপাথাড়ি মারধর৷ শেষে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপ মারা হয় নিমাই দাসের মাথায় এবং ওখানেই লুটিয়ে পড়েন তিনি৷ মৃতের স্ত্রী জানিয়েছেন, গুরুতর জখম অবস্থায় প্রথমে তাঁর স্বামীকে বনগাঁ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়৷ তারপর অবস্থা আরও খারাপ হলে তাঁকে স্থানান্তরিত করা হয় কলকাতার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে৷ কিন্তু মঙ্গলবার সেখানেই মৃত্যু হয় তাঁর৷ ঘটনার পরেই পুলিশের দ্

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশিকার প্রত্যাবর্তন, অব্যাহতি চাইছেন উপাচার্য, সহ-উপাচার্য

Image
বেশ কয়েক দিনের টানাপড়েনের পরে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মসমিতি কলা বিভাগে প্রবেশিকা পরীক্ষা ফিরিয়ে আনারই সিদ্ধান্ত নিল। মঙ্গলবার দীর্ঘ বৈঠকে ঠিক হয়েছে, খারিজ করা হচ্ছে ৪ জুলাই নেওয়া প্রবেশিকা পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্ত। প্রবেশিকা এবং দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষায় পাওয়া নম্বরের ভিত্তিতে ভর্তির যে-প্রস্তাব ২৭ জুন নেওয়া হয়েছিল, সেটাই বলবৎ হচ্ছে। কিন্তু বড় খিঁচ থেকে যাচ্ছে এই সিদ্ধান্তেও। কেননা উপাচার্য সুরঞ্জন দাস এবং সহ-উপাচার্য প্রদীপকুমার ঘোষ জানিয়ে দিয়েছেন, ভর্তি-পরীক্ষা ফেরানোর সিদ্ধান্তের সঙ্গে তাঁরা সহমত নন। শুধু জানিয়ে দেওয়াই নয়, সরে দাঁড়াতে চেয়েছেন দু'জনেই। রাতে উপাচার্য সুরঞ্জনবাবু বলেন, ''আমি এবং সহ-উপাচার্য কর্মসমিতির প্রবেশিকা ফেরানোর সিদ্ধান্তের সঙ্গে সহমত পোষণ করছি না। কারণ, রাজ্যপালের চিঠির প্রেক্ষিতে আইনজীবী যা বলেছেন, তার বাইরে আমরা যেতে পারব না। আমরা রাজ্যপালকে জানাব, এখানে সুস্থ প্রশাসন চালানো যায় না। প্রতিবাদের অর্থ কি সুস্থ সংস্কৃতির চিহ্ন থাকবে না? 'উপাচার্যের চামড়া, তুলে নেব আমরা'— এমন ভাষার প্রয়োগ চলবে? এই অবস্থায় আমরা দু'জনেই অব্যাহতি চাইব।&

চাওয়ালার হাতে ৬০০০ টাকা দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বললেন, ‘মিষ্টি খেও’

Image
এটা রাখো বাড়ির সবাই মিলে মিষ্টি খেও। এই বলে অনুকূল কুড়ির হাতে নগদ ৬০০০ টাকা তুলে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। জলপাইগুড়ি রাজগঞ্জের ফাটাপুকুর এলাকার বাসিন্দা অনুকূল বাবুর ছোট্ট চায়ের দোকান রয়েছে ফাটাপুকুর পেট্রোল পাম্পের পাশে। আজ দুপুরে উত্তরকন্যা থেকে চ্যাংরাবান্ধা যাবার সময় কনভয় দাঁড়ায় রাজগঞ্জের ফাটাপুকুর এলাকায়। ওই সময় ভিড়ের মধ্যে তাঁর অভাবের কথা বলেন ওই চা দোকানি। ভাল করে শুনতে না পেয়ে চলে যান মুখ্যমন্ত্রী। একই পথে ফেরার সময় কনভয়কে দাঁড় করান 'দিদিমণি'। অনুকূল তখনও দাঁড়িয়ে ছিল। এরপর অনুকূলকে ডেকে ভালো করে তাঁর কথা শোনেন তিনি । এরপরে ৬০০০ টাকা দিয়ে বলেন বাড়ির সবাই মিলে মিষ্টি খেও।

কলকাতাই কেন মাদক পাচারের 'ট্রান্সিট পয়েন্ট'?

Image
বার বার উদ্ধার হচ্ছে এলএসডি-এমডিএমএ। কখনও বমাল ধরা পড়ছেন বিদেশি নাগরিকরা, কখনও আবার জালে কলেজ পড়ুয়ারা। কিন্তু কেন? কলকাতাকেই কেন মাদক পাচারের রুট হিসাবে ব্যবহার করছে পাচারকারীরা? গাঁজা-চরসের দিন শেষ। জেন ওয়াইয়ের নয়া সেনসেশন এখন কেমিক্যাল ড্রাগ। আকারে ছোট কিন্ত, নেশা জবরদস্ত। গত কয়েক বছরে ভারতীয় উপমহাদেশে এই কেমিক্যাল ড্রাগেরই রমরমা। তবে মাদক পাচারের জন্য বার বার এ রাজ্যকেই বেছে নেওয়ার পিছনে উঠে আসছে কিছু সম্ভাব্য কারণ- প্রথমত, ভৌগলিক অবস্থান। এ রাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশ-নেপাল-ভূটানের সীমান্ত রয়েছে। নেপালের ঠিক পাশেই চিন। ভারতীয় উপমহাদেশে ড্রাগ ঢোকানোর সবচেয়ে সহজ রুট তাই এ রাজ্য। দ্বিতীয়ত, কেমিক্যাল ড্রাগ তৈরির খরচ অনেক। দরকার উন্নত পরিকাঠামো। তাই, এদেশে এ ধরনের ড্রাগ তৈরি হয় না। কেমিক্যাল ড্রাগ মূলত তৈরি হয় মায়ানমার, থাইল্যান্ড ও চিনে। সেই সব ড্রাগই বিভিন্ন সীমান্ত পার করে ঢুকিয়ে দেওয়া হচ্ছে এ রাজ্যে। কোনপথে রাজ্যে ঢুকছে ড্রাগ? জানা যাচ্ছে, মায়ানমার থেকে ড্রাগ বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে ঢুকছে। থাইল্যান্ড থেকে আসা ড্রাগের জন্যও একই রুট ব্যবহার হচ্ছে। চিন থেকে নেপাল সীমান্ত পার করে পশ্চিমবঙ্গে

জালালাবাদে আত্মঘাতী বিস্ফোরণ, নিহত ১২

Image
আফগানিস্তানের জালালাবাদে মঙ্গলবার এক আত্মঘাতী বিস্ফোরণে কমপক্ষে ১২ জন প্রাণ হারিয়েছেন। নিহতদের মধ্যে অধিকাংশই শিশু। বিস্ফোরণের দায় নেয় ইসলামিক স্টেটের জঙ্গিরা।  পুলিশ সূত্রে খবর, একটি পেট্রল পাম্পের সামনে এদিন বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। ঘটনাস্থলেই নিহত হন গোয়েন্দা সংস্থার কর্তব্যরত দুই অফিসার। বাকিরা সাধারণ নাগরিক। প্রাদেশিক কাউন্সিলের সদস্য সোহরাব কাদেরি জানান, নিহত ১০ সাধারণ নাগরিকের অধিকাংশই শিশু। পেট্রলপাম্পের সামনে গাড়ি ধোওয়ার কাজ করত দুঃস্থ পরিবারের ওই শিশুরা। বিস্ফোরণে ছিন্নবিছিন্ন হয়ে যাওয়ায়, নিহত শিশুদের এখনও শনাক্ত করা যায়নি। ওই পেট্রলপাম্পের সামনে পার্কিং করে রাখা আটটি গাড়িও সম্পূর্ণ ঝলসে গিয়েছে।  সংবাদ সংস্থা Amaq এজেন্সি মারফত্‍‌ বিবৃতি দিয়ে ঘটনার দায় স্বীকার করে ইসলামিক স্টেট। তাদের দাবি, পেট্রলপাম্পের সামনে গোয়েন্দা অফিসারদের জটলাকেই টার্গেট করা হয়েছিল। আত্মাঘাতী বোমারুর শরীরে ছিল বিস্ফোরক জ্যাকেট। জানা গিয়েছে, এই বিস্ফোরণে আরও ৫ জন জখম হয়েছেন। স্থানীয় হাসপাতালে তাঁদের চিকিত্‍‌সা চলছে।  গত সপ্তাহে এই জালালাবাদেই সংখ্যালঘু শিখদের টার্গেট করে হামলা চালিয়েছিল ইসলামিক স্টেট। মৃত্য

ডিএ-বৈষম্যে চুপ থাকতে নারাজ কোর্ট

Image
স্বাধীনতার পরে দেশ 'কল্যাণকামী রাষ্ট্র' হয়েছে। সেই রাষ্ট্রে যদি কেউ বৈষম্যের শিকার হয়, সংবিধান হাতে নিয়ে আদালত চোখ বুজে বসে থাকতে পারে না। ডিএ বা মহার্ঘ ভাতা সংক্রান্ত মামলার শুনানিতে মঙ্গলবার এই পর্যবেক্ষণ কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাশিস করগুপ্তের। তিনি বলেন, ''ফ্ল্যাট কেনার জন্য রাজ্য সরকারি কর্মীদের ডিএ দেওয়া হয় না। ছেলেমেয়েদের স্কুলের বেতন, ওষুধ, খাবারের দাম বাড়লে ডিএ-র টাকা কাজে লাগে।'' কেন্দ্রের হারে এ রাজ্যের সরকারি কর্মীরা ডিএ পাবেন না কেন, দিল্লি-চেন্নাইয়ে কর্মরত রাজ্য সরকারি কর্মীদের সঙ্গে কেন তাঁদের ডিএ-র ফারাক থাকবে, আদালতে এ দিন সেই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার কথা ছিল রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল (এজি) কিশোর দত্তের। বিচারপতি করগুপ্ত ও বিচারপতি শেখর ববি শরাফের ডিভিশন বেঞ্চে এজি জানান, ডিএ কর্মীদের অধিকার বলে মনে করে না রাজ্য সরকার। ডিএ যদি অধিকার না-হয়, তা হলে কেন্দ্রের হারে তা দেওয়া বা না-দেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। দিল্লি বা চেন্নাইয়ের প্রসঙ্গেও তাঁর বক্তব্য একই বলে জানান এজি। তা শুনে বিচারপতি শরাফ বলেন, ''কেন দিল্লি-চেন্নাইয়ের কর্মীরা বেশি ডিএ পাবে

কেরানি কম পড়েছে, বেজায় চিন্তায় নবান্ন !

Image
সচিবালয়ে দ্রুত অবরবর্গীয় সহায়ক নিয়োগের জন্য তদ্বির শুরু করেছে নবান্ন। কেরানি সঙ্কট সচিবালয়ে! গত আট বছরে সচিবালয়ে কোনও 'অবরবর্গীয় সহায়ক' বা লোয়ার ডিভিশন ক্লার্ক নিয়োগ হয়নি। ফলে সচিবালয়ের প্রায় সমস্ত অবরবর্গীয় পদোন্নতি পেয়ে  'উত্তরবর্গীয় সহায়ক' বা আপার ডিভিশন ক্লার্ক হয়েছেন। এবং তাঁরা বলছেন, কেন আর অবরবর্গীয়দের কাজ করবেন। অথচ সরকারি  ফাইল আর তাতে লেখা নানান নীতি-নির্দেশ প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে অবর এবং উত্তরবর্গীয়দের হাতেই। অবরবর্গীয়দের মূল কাজ নতুন ফাইল খুলে তা সিদ্ধান্তের জন্য উপরের দিকে পাঠানো। অন্য দিকে  উত্তরবর্গীয়রাই প্রশাসনের প্রথম 'বাবু'। যাঁরা ফাইলে নোট দিয়ে যে কোনও সিদ্ধান্তে নিজেদের শরিক ভাবেন। এখন উত্তরবর্গীয়দের ফাইল তৈরি থেকে তা পাঠানো সবটাই করতে হচ্ছে। যদিও চতুর্থ শ্রেণি থেকে পদোন্নতি পেয়ে শ'খানেক কর্মী এখন কেরানি হয়েছেন। এই অবস্থায় সচিবালয়ে দ্রুত অবরবর্গীয় সহায়ক নিয়োগের জন্য তদ্বির শুরু করেছে নবান্ন। বার দু'য়েক তাগাদার পর পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সঙ্গে বৈঠকও করেছেন নবান্নের কর্তারা। তাঁদেরই এক জনের আশা, 'মাস দুয়েকের মধ্যেই সচিবালয়ে ৮৩৪ এবং

চিঠি দিতে ছুট বৃদ্ধের

Image
দৌড়: চিঠি দিতে দৌড়চ্ছিলেন রাজেনবাবু। তাঁর হাত থেকে চিঠি নিয়ে নিচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী।  এলাকায় নেই পানীয় জলের ব্যবস্থা। নেই রাস্তা। নেই কোনও নিকাশি ব্যবস্থারও। স্থানীয় পঞ্চায়েতও ঠিকমত কাজ করেনি বলে অভিযোগ। তাই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দ্বারস্থ হওয়ার কথা ভেবেছিলেন জলপাইগুড়ির পাহাড়পুরের বর্ষীয়ান তৃণমূল কর্মী রাজেন রায়। মঙ্গলবার শিলিগুড়ি থেকে চ্যাংরাবান্ধা যাওয়ার কথা ছিল মুখ্যমন্ত্রীর। সে কথা জানতে পেরে এ দিন বেলা ১১টা থেকেই জলপাইগুড়ি শহর সংলগ্ন গোশালা মোড়ে আসেন রাজেনবাবু। তার সঙ্গে ছিলেন এলাকার ২০-২৫ জন বাসিন্দাও। সকলের হাতেই ছিল দলীয় পতাকা। সেখানে মুখ্যমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে ভিড় জমিয়েছিলেন কয়েকশো বাসিন্দা। মুখ্যমন্ত্রীর কনভয় গোশালা মোড়ে এসেই গতি কমিয়ে দেয়। তখন পুলিশের নিরাপত্তা বেষ্টনী ভেদ করে দৌড়ে যান রাজেন রায়। পুলিশ বাধা দেওয়ার সুযোগই পায়নি। মুখ্যমন্ত্রীর গাড়ির পিছন পিছন ছুটতে ছুটতে চিঠিটি বাড়িয়ে দেন জানালা দিয়ে। হাত বাড়িয়ে চিঠিটি নিয়েও নেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজেনবাবুর বিশ্বাস, চিঠিটি যখন দলনেত্রীর হাতে পৌঁছেছে তখন সমস্যার সমাধান হবেই। তাঁর মুখ থেকেই জানা গেল পাহাড়পুর গ্র

টেবিলে হাত চেপে ধরেছিল বৈশাখী, পুলিশকে জানালেন বৌবাজারের নির্যাতিতা

Image
অভিযুক্ত রাজীব বিশ্বাস এবং তার সঙ্গী তরুণী বৈশাখী করণ বিশ্বাস। সঙ্গী তরুণী দু'হাত চেপে ধরেছিল নির্যাতিতার। আর সেই সুযোগেই তরুণীর উপর যৌন নির্যাতন চালায় অভিযুক্ত রাজীব বিশ্বাস। বৌবাজারের আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার অফিসে রবিবার সন্ধ্যায় হওয়া ধর্ষণের ঘটনায় মূল অভিযুক্তের সঙ্গী তরুণী বৈশাখী করণ বিশ্বাসের বিরুদ্ধে এমনই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ করেছেন নির্যাতিতা। বৌবাজার থানায় করা অভিযোগে কড়েয়ার বাসিন্দা ওই তরুণী জানিয়েছেন, কয়েক মাস আগে একটি গির্জায় বৈশাখীর সঙ্গে আলাপ হয় তাঁর। পরবর্তী সময়ে সোশ্যাল সাইটে তাঁদের যোগাযোগ বজায় ছিল। নির্যাতিতা নিজেও একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার স্কুলের শিক্ষিকা। তিনি তদন্তকারীদের জানিয়েছেন, গত ৭ জুলাই, শনিবার তিনি ফোন করেছিলেন বৈশাখীকে। তখনই তাঁরা ঠিক করেন, পরের দিন, রবিবার তাঁরা একসঙ্গে দুপুরের খাবার খাবেন। সেই অনুযায়ী তাঁরা দুপুরে লেক মলে দেখা করেন। তারপর মধ্য কলকাতার একটি পাঁচতারা হোটেলে এসে মধ্যাহ্নভোজ সারেন। নির্যাতিতার অভিযোগ, এর পরেই হরিদেবপুরের বাসিন্দা বৈশাখী তাঁকে বৈশাখীর এক আত্মীয়ার বাড়ি যাওয়ার প্রস্তাব দেন। সেই প্রস্তাব মেনেও নেন তিনি। সেইমতো তিনি ব

সাইকেলের ধাক্কায় দুমড়ে গেল গাড়ি! হতবাক পুলিশও

Image
গাড়ির সঙ্গে ধাক্কা লেগেছিল সাইকেলের। তাতে সাইকেল বা তার আরোহী, কারও কোনও আঘাত না লাগলেও গুরুতর ক্ষতি হল গাড়িটির। শুধু তা-ই নয়, ঘটনাপ্রবাহ গড়াল থানা পর্যন্ত। অভিযোগও দায়ের হল পুলিশে। তবে এ হেন ঘটনায় কী করণীয়, তা নিয়েই ভেবে কূলকিনারা পাচ্ছে না পুলিশ। তারাও বলছে, সাইকেলের ধাক্কায় গাড়ির ক্ষতি হওয়ার ঘটনা সচরাচর নজরে আসে না! পুলিশ সূত্রের খবর, দিন কয়েক আগে যাদবপুরের বাসিন্দা এক ব্যক্তি গাড়ি নিয়ে কলেজ স্ট্রিট থেকে ধর্মতলার দিকে আসছিলেন। পুলিশকে তিনি জানিয়েছেন, বি বি গাঙ্গুলি স্ট্রিটের সিগন্যালে তাঁর গাড়িতে পিছন থেকে হঠাৎ একটি সাইকেল ধাক্কা মারে। সেটি চালাচ্ছিলেন এক দুধ বিক্রেতা। সাইকেলের ধাক্কায় তাঁর গাড়িটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে পুলিশে অভিযোগ জানিয়েছেন ওই ব্যক্তি। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত মহম্মদ রায়হান চাঁদনি চকের বাসিন্দা। তিনি পেশায় দুধ বিক্রেতা। প্রতিদিন সাইকেলে কন্টেনার ঝুলিয়ে দোকানে দোকানে দুধ বিক্রি করতে বেরোন তিনি। সেই সাইকেলের সঙ্গেই ধাক্কা লাগে গাড়িটির। পুলিশ সূত্রের খবর, ওই ঘটনার পরেই সেই দুধ বিক্রেতাকে থানায় ধরে আনেন গাড়িচালক ও তাঁর এক সঙ্গী। বৃদ্ধ দুধ বিক্রেতা পুলিশকে

ঝুলছে স্বামীর দেহ, অন্য ঘরে পড়ে গলা কাটা স্ত্রী

Image
মঙ্গলবার, আবাসন থেকে বার করে আনা হচ্ছে দেহ দু'টি। চারতলা সরকারি আবাসনের তিনতলায় দু'কামরার ফ্ল্যাট। সদর দরজা দিয়ে ঢুকে বাঁ দিকের ঘরের ভিতরে সিলিং ফ্যান থেকে গলায় দড়ি দেওয়া অবস্থায় ঝুলছে গৃহকর্তার মৃতদেহ। মৃতের ডান পায়ের পাতার উপরে রক্ত পড়ে শুকিয়ে কালো হয়ে গিয়েছে। ঘরে জ্বলছে আলো, চলছে এসি। ওই ঘর থেকে বেরিয়ে করিডর দিয়ে গেলেই আধুনিক আসবাবে সাজানো আরও একটি ঘর। সেই ঘরে এসি বন্ধ, তবে আলো জ্বলছে। বিছানায় চিৎ হয়ে পড়ে রয়েছে গৃহকর্ত্রীর গলা কাটা দেহ। বিছানার চাদর ভেসে যাচ্ছে রক্তে। ঘরের দেওয়ালে টাঙানো রয়েছে মৃতারই একটি বড় বাঁধানো ছবি। মঙ্গলবার দুপুরে হাওড়ার বটানিক্যাল গার্ডেন থানার দানেশ শেখ লেনে সরকারি আবাসনের এম-৬ ব্লকে তিনতলার ফ্ল্যাটে এ ভাবেই মিলেছে এক নিঃসন্তান দম্পতির দেহ। যার জেরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। পুলিশ জানিয়েছে, মৃত দম্পতির নাম বাবলু পাঠক (৪৬) এবং পাপড়ি পাঠক (৩৮)। ঘর থেকে একটি সুইসাইড নোটও উদ্ধার করেছে পুলিশ। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, স্ত্রীকে খুন করে আত্মঘাতী হয়েছেন বাবলুবাবু। হাওড়া সিটি পুলিশের এক পদস্থ কর্তা জানিয়েছেন, আপাতত একটি খুন এবং একটি অস্বাভাবিক মৃ

নির্ভয়ার সব চেয়ে নৃশংস ভূমিকা যার ছিল, সেই নাবালক ধর্ষক এখন কোথায় ?

Image
সাংবাদিকদের মুখোমুখি জ্যোতির মা আশা দেবী।  নির্ভয়া মামলায় তিন অপরাধীর ফাঁসির আদেশই বহাল রেখেছে সুপ্রিম কোর্ট। অন্য এক অভিযুক্ত আত্মহত্যা করেছে আগেই। আর, সব চেয়ে নৃশংস ভূমিকা যার ছিল, সেই নাবালক তার হোমে থাকার মেয়াদ শেষ করে মুক্ত। কোথায় আছে সেই ছেলেটি? গত কাল সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পরে নতুন করে ওই তরুণকে নিয়েও চর্চা শুরু হয়েছে। সাবালক হয়ে মুক্ত সেই তরুণ এখন কোথায় আছে, কী করছে, কেমন আছে— তাই নিয়ে কৌতূহল তৈরি হয়েছে নানা মহলেই। সরকারি সূত্রের খবর, ছেলেটি এখন দক্ষিণের একটি রাজ্যে একটি ছোট্ট ধাবায় রান্নার কাজ করছে। অতীত ঝেড়ে ফেলতে নিজের নামও বদলে ফেলেছে সে। ২০১৬-তে দিল্লির নাবালকদের হোম থেকে ছাড়া পাওয়ার পর একটি অসরকারি সংস্থা তার পুনর্বাসনের দায়িত্বে ছিল। সংস্থার কর্ণধার নীনা নায়েক লোকসভা ভোটে দক্ষিণ বেঙ্গালুরু কেন্দ্র থেকে আম আদমি পার্টির টিকিটে লড়েছিলেন।  ছেলেটির পুনর্বাসনে দিল্লির কেজরীবাল সরকার অর্থসাহায্যও করেছে। সংস্থার হোমে থাকার সময়েই রান্না, দর্জির কাজ শেখানো হয়েছিল ছেলেটিকে। ওই সংস্থা সূত্রেই খবর, সেই শিক্ষা কাজে লাগিয়ে এখন রোজগার করছে সে। নতুন জীবনে তার যাতে সমস্যা না হয়, ধাবার

অশ্বমেধের ঘোড়া আটকে ফাইনালে ফরাসি ব্রিগেড

Image
1) জয়সূচক: গোলের পরে উল্লাস স্যামুয়েল উমতিতির। মঙ্গলবার ফ্রান্স-বেলজিয়াম সেমিফাইনালে। সেন্ট পিটার্সবার্গ স্টেডিয়ামে।  2)  অভিনন্দন: হেডে গোল করা উমতিতির মাথায় চুম্বন জিহুর। ফ্রান্স ১   :   ০  বেলজিয়াম মঙ্গলবার রাতে বিশ্বকাপের প্রথম সেমিফাইনালে মেসি, রোনাল্ডো বা নেমার কেউ ছিলেন না। কিন্তু তা সত্ত্বেও ম্যাচটা দেখতে বসেছিলাম অন্য আগ্রহ নিয়ে। প্রথম কারণ অবশ্যই দুই দল—বেলজিয়াম ও ফ্রান্স। বিশ্বকাপের শুরু থেকেই যাদের বলা হচ্ছে কাপ জেতার অন্যতম দাবিদার। তার উপর এই দুই দলই বিশ্বকাপ থেকে ছুটি করে দিয়েছে লাতিন আমেরিকার তিন প্রাক্তন বিশ্বজয়ী দল ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা ও উরুগুয়েকে। ইউরোপের দুই প্রতিবেশী দেশের সেমিফাইনালে দ্বৈরথে আরও একটি দেখার বিষয় ছিল। তা হল, ইউরোপের ক্লাব ফুটবলে বন্ধু বনাম বন্ধুর লড়াই। ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেডের পল পোগবা বনাম রোমেলু লুকাকু। ম্যান সিটির বেঞ্জামিন মেন্ডি বনাম ভ্যানসঁ কোম্পানি ও কেভিন দে ব্রুইন। বার্সেলোনার উসমান দেম্বেলে, স্যামুয়েল উমতিতি বনাম থমাস ভার্মালেন। চেলসির অলিভিয়ের জিহু, এনগোলো কঁতে বনাম এডেন অ্যাজার, থিবো কুর্তোয়া। সেই দ্বৈরথে শেষ পর্যন্ত উমতিতির গোলে ফাইনাল