অন-লাইনে ভর্তি তো কি? কী ভাবে টাকা তুলতে হয় ‘দাদা’রা জানেন
দত্তপুকুরের নিবাধুই হাইস্কুলের ছাত্র সুরজিৎ মণ্ডল। উচ্চমাধ্যমিকে ৪০২ নম্বর পেয়ে বঙ্গবাসী কলেজে বাণিজ্য বিভাগে ভর্তি হওয়ার জন্য অন-লাইনে ফর্ম ভর্তি করেছিলেন। কিন্তু ভর্তি হওয়া আর হয়নি। গত ১৮ জুন ওই কলেজে প্রথম তালিকা প্রকাশিত হয়। তার ১৮ নম্বরে সুরজিতের নাম ছিল। কিন্তু, কেন ভর্তি হতে পারলেন না? সুরজিৎ তাঁর অভিজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, "ভর্তির জন্য তিনটি তারিখ দেওয়া হয়েছিল। ২২, ২৩ এবং ২৫ জুন। ভর্তির জন্য ২২ তারিখ টাকা জোগাড় করতে পারিনি। তাই আমি ২৩ তারিখ গিয়েছিলাম। ভোরবেলা থেকে লাইনে দাঁড়িয়েছিলাম। বেলা ১১টার সময় গেট খুলল। কিন্তু একটু পরেই দরজা বন্ধ করে ইউনিয়নের দাদারা বললেন, আর ভর্তি হবে না। ফিরে এলাম।" এখানেই শেষ নয়। সে দিন সুরজিৎ কলেজের বাইরে থাকা পুলিশকর্মীদের সাহায্যও চেয়েছিলেন। কিন্তু পুলিশকর্মীরা ইউনিয়নের এক 'দাদা'র কাছে সুরজিৎকে পাঠিয়ে দেন। তার পরের অভিজ্ঞতা? সুরজিতের কথায়, "আমাকে ইউনিয়নের এক দাদা বলেন, ১৮ হাজার টাকা লাগবে। তা হলে ভর্তির ব্যবস্থা করা হবে। আমাকে একটা ফোন নম্বরও দেওয়া হয়। বলা হয় পরে ফোন করতে।" সুরজিতের বাবা সঞ্জয় মণ্ডল পেশায় রংমিস্ত্রি। মাসে মের