Posts

Showing posts from July 13, 2018

১.২ কোটি টাকার বিনিময়ে গুগলে কাজ করার ছাড়পত্র পেয়ে গেলে ২২ বছরের এই তরুণ

Image
পেশাদারিত্বে আর পিছিয়ে নেই ভারত। যতদিন যাচ্ছে প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে যে মেধার জোরে আন্তর্জাতিক স্তরে এগিয়ে যাচ্ছে ভারতীয় স্টুডেন্টরা তা নিয়ে আর কোনো সন্দেহের অবকাশ রাখলেন না বাইশ বছর বয়সী আদিত্য পালিয়াল। এতদিনে পেশায় ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়া এবার নিজের জায়গা করেনিলেন গুগলের মতো কোম্পানিতে। শুধু তাই নয় ১.২ কোটি টাকা বার্ষিক প্যাকেজের বিনিময়ে আগামী ১৬ তারিখ দিয়েই গুগল জয়েন করছেন ব্যাঙ্গালোরের ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ইনফেরমেশন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র আদিত্য। গত রবিবারই গুগলের পক্ষ থেকে আয়োজন এক আহবান সভার আয়োজন করা হয়েছিলো। যেখানে আদিত্য ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক স্তরের বহু ছাত্রছাত্রী। আর সভা শেষেই গুগলে কাজ করার ছাড়পত্র হাতে পান আদিত্য। আগামী ১৬ জুলাই থেকে গুগলের আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স রিসার্চ উইংয়ের একজন সদস্য হিসেবে কাজ শুরু করবেন তিনি। ছোটোবেলা থেকেই প্রোগামিং এর উপর বিশেষ ন্যাক ছিলো তার। মুম্বাইয়ের বাসিন্দা আদিত্য সর্বপ্রথম প্রচারে আসেন মোট ৬,০০০ ক্যান্ডিডেট অংসগ্রহণকারী গুগল আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স টেকনোলোজি পরিচালিত গুগল টেস্টে পঞ্চাশ জনের মধ্যে নির্বাচন পেয়ে। তারপরও অব

চাকরি খোঁজার দিন শেষ, এবার চাকরির সন্ধান দেবে ই-পোর্টাল

Image
জনসংখ্যা যত বাড়ছে, ততই বাড়ছে বেকারত্বও৷ একটি চাকরির জন্য মাথার ঘাম পায়ে ফেলতে হচ্ছে কর্মপ্রার্থীদের৷ নানা কারণে আটকে বিভিন্ন সরকারি পদে নিয়োগ৷ বেসরকারি ক্ষেত্রেও চাকরি সহজলভ্য নয়৷ হয়রানি বাড়ছে বেকারদের৷ পরিস্থিতি এমনই যে, ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করেও পছন্দমতো চাকরি না পেয়ে আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে৷ তবে এবার চাকরি খুঁজতে হবে না৷ বরং বিভিন্ন সংস্থাই খুঁজে নেবে কর্মপ্রার্থীদের৷ পড়ুয়াদের জন্য এমনই অভিনব উদ্যোগ নিয়েছে মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়৷ কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে চালু হচ্ছে ই-পোর্টাল৷ স্নাতক হলে কথাই নেই৷ নিদেনপক্ষে ম্যা্ট্রিক পাশ করা কর্মপ্রার্থীদেরও চাকরি পেতে অসুবিধা হত না৷ এমনকী, কোনও ডিগ্রি ছাড়াও চাকরি পেয়ে গিয়েছেন, এমন উদাহরণ ভুরি ভুরি৷ কিন্তু, সে বহুযুগ আগের কথা৷ সরকারিই বলুন কিংবা বেসরকারি, এখন আর চাকরি পাওয়া অত সহজ নয়৷ নামী সংস্থা থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করেও বেকার বহু যুবক-যুবতী৷ আর যাঁরা সরকারি চাকরির চেষ্টা করছেন, তাঁদের চাকরি হচ্ছে না নানা কারণে৷ এই যখন পরিস্থিতি, তখন পড়ুয়াদের কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে এক অভিনব উদ্যোগ নিল মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্

শুধু সুন্দরীদের না দেখিয়ে খেলা দেখাও, সম্প্রচারকারী সংস্থাকে বলল ফিফা !

Image
বিশ্বকাপ দেখতে গিয়ে রাশিয়ান সুন্দরীদের দিকে চোখ পড়েনি এমন পুরুষ বড় বেশি পাওয়া যাবে না। সম্প্রচারকারী সংস্থাও সুযোগ পেলেই গ্যালারি থেকে বেছে বেছে সুন্দরীদের দেখায়। আসলে এতে চ্যানেলগুলির জনপ্রিয়তা কিছুটা হলেও বাড়ে। কিন্তু আর হয়তো রাশিয়া সুন্দরীদের দেখার সুযোগ হবে না সৌন্দর্যপ্রেমীদের। কারণ খেলা চলাকালীন গ্যালারি থেকে বেছে বেছে সুন্দরীদের দেখানোয় এবার নিষেধাজ্ঞা জারি করতে পারে ফিফা। ফিফার তরফে প্রত্যেক সম্প্রচারকারী সংস্থাকে সতর্ক করা হয়েছে। মূল সম্প্রচারকারী সংস্থা অর্থাৎ যে সংস্থা সরাসরি ফিফার কাছ থেকে বরাত পেয়েছিল, তাদের বিশেষভাবে সতর্ক করা হয়েছে। ফিফা জানিয়ে দিয়েছে, খেলা চলাকালীন স্টেডিয়ামের সুন্দরীদের থেকে ফুটবলেই বেশি মনোনিবেশ করতে হবে সম্প্রচারকারী সংস্থাগুলিকে। ফিফার দাবি, স্টেডিয়ামে সুন্দরীদের দেখানোয় নাকি রাশিয়ার মেয়েদের উপর যৌন অত্যাচার বেড়ে যাচ্ছে। স্থানীয় একটি যৌন অত্যাচার বিরোধী সংস্থার তরফে দাবি করা হয়েছে, বিদেশ থেকে আগত সমর্থকরা রাস্তাঘাটে রাশিয়ার মেয়েদের শ্লীলতাহানি করার চেষ্টা করছে। এমনকী বিদেশ থেকে আসা মহিলা সাংবাদিকদের সঙ্গেও অশ্লীল আচরণ করা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই অন্তত

দেশ জুড়ে মাদক ছড়াচ্ছে নাইজেরীয়রা

Image
সারা দেশজুড়ে মারাত্মক বিদেশি মাদক পাচারের পিছনে রয়েছে এক ডজন নাইজেরীয়। সাও পাওলো থেকে মাদক নিয়ে এসে তারা ছড়িয়ে দিচ্ছে দেশের বিভিন্ন জায়গায়। এই আন্তর্জাতিক মাদক পাচার চক্রের আসল মাথা রয়েছে মুম্বইয়ে। আফ্রিকার কয়েকটি জায়গা, নাইজেরিয়া, ব্রাজিল ও লাতিন আমেরিকার কয়েকটি দেশ থেকে কোকেন ও এলএসডি-র মতো মারাত্মক মাদক পাচার হয়ে আসে মূলত মুম্বইয়ে। সেখান থেকে কলকাতা-সহ দেশের বড় শহরগুলিতে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে মাদক। গত চার বছর ধরে দিল্লি, বেঙ্গালুরু, পুণে, নাসিক, হায়দরাবাদ-সহ দেশের বড় শহরগুলিতে মাদক পাচারের দায়িত্ব নিয়েছিল নাইজেরীয় মহিলা মাদক পাচারকারী ডেভিড ব্লেসিং। নিজের জরায়ু ও যৌনাঙ্গের মধ্যে করে কোকেন পাচার করার চেষ্টা করছিল সে। মঙ্গলবার কলকাতা বিমানবন্দর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেছে কেন্দ্রীয় সংস্থা নারকোটিক কন্ট্রোল ব্যুরো। জানা গিয়েছে, ধৃত মহিলাকে জেরা করে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হাতে এসেছে গোয়েন্দাদের। ওই মহিলা পাচারকারীর সঙ্গে মুম্বইয়ের 'আন্ডারওয়ার্ল্ড'-এর বেশ কয়েকজনের যোগাযোগ রয়েছে বলেও খবরও পেয়েছেন গোয়েন্দারা। জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবারও জেরার মুখে বারবার গোয়েন্দাদের ব

দিল্লিকে চরম হুঁশিয়ারি মেহবুবার, উস্কে দিলেন '৮৭ সালের প্রসঙ্গ

Image
কিছুদিন আগেই জম্মু ও কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন মেহবুবা মুফতি। কাশ্মীরে বিজেপির সঙ্গে মেহবুবার পিডিপি-র মতবিরোধ তুঙ্গে থাকায় , জোট ছেড়ে বেড়িয়ে যায় গেরুয়া শিবির। ফলে স্বভাবতই রাজনৈতিক ভোট অঙ্কের বিচারে মসনদ ছাড়তে হয় মেহবুবাকে। এরপর , এদিন ফের একবার বিজেপি ও কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সরব হয়ে তোপ দাগেন তিনি। সাংবাদিকদের সঙ্গে এক বৈঠকে মেহবুবা মুফতি জানান, পিডিপি-কে ভাঙার জন্য দিল্লির উদ্যোগ শুধুমাত্র ইয়াসিন মালিক বা সাইদ সালাহউদ্দিনের মতো বিচ্ছিন্নতাবাদীদের জন্ম দিতে পারে। এই ধরনের উদ্যোগ দিল্লি নিলে, তা ১৯৮৭ সালের মতো পরিস্থিতি আবার তৈরি করবে। উল্লেখ্য, ১৯৮৭ সালে বিধানসভা নির্বাচনে কাশ্মীরে ফারুক আবদুল্লা সরকার আসবার পর অভিযোগ ওঠে রিগিং এর। এরপরই রাতারাতি এক অপ্রীতিকর ঘটনায় ঘরছাড়া হতে হয় কয়েক হাজার কাশ্মীরী পণ্ডিতকে। যে ঘটনা ভারতীয় ইতিহাসে অন্যতম উল্লেখযোগ্য রাজনৈতিক ঘটনা। উল্লেখ্য, নিজের বক্তব্যে একবারও বিজেপি-র নাম করেননি পিডিপি নেত্রী মেহবুবা মুফতি। তবে গেরুয়া শিবিরকে নিশনায় রেখে যে তিনি নিজের বক্তব্য পেশ করেছেন তা বলা বাহুল্য। শোনা যাচ্ছিল, বহুদিন ধরে পিডিপি-র সাদাল ল

পণপ্রথা রুখতে নয়া আইন, বর-কনে দু’পক্ষকেই জানাতে হবে বিয়ের খরচ

Image
পণপ্রথা রুখতে এবার বিয়ের সামগ্রিক খরচ ঘোষণা করা বাধ্যতামূলক করার পরামর্শ শীর্ষ আদালতের। বিচারপতি আদর্শকুমার গোয়েল এবং বিচারপতি এস আবদুল নাজিরকে নিয়ে গঠিত সুপ্রিম কোর্টের দুই সদস্যের এক বেঞ্চ বৃহস্পতিবার পণপ্রথা সংক্রান্ত এক মামলায় কেন্দ্রকে এ ব্যাপারে একটি আইন তৈরির পরামর্শ দিয়েছে। বিষয়টি নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণে আদালতকে সাহায্য করার জন্য অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল পিএস নরসিমহাকে দায়িত্ব দিয়েছে বেঞ্চ। দেশের চলতি আইনে বিয়ের সময় পণ দেওয়া-নেওয়া নিষিদ্ধ। কিন্তু আইনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বিয়েতে পণ দেওয়া-নেওয়া আজও দিব্যি চালু রয়েছে। এই পণ নিয়েই দেশের বিভিন্ন প্রান্তে প্রতিদিনই অনেক অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটে চলেছে। উপযুক্ত পণ না মেলায় শ্বশুরবাড়িতে শারীরিক নির্যাতন ও বধূহত্যার খবর নতুন কিছু নয়। এবার এই ঘটনা রুখতে সক্রিয় হল দেশের শীর্ষ আদালত। বিয়ের সামগ্রিক খরচ ঘোষণা করা বাধ্যতামূলক করতে একটি আইন তৈরির জন্য কেন্দ্রকে নির্দেশ দিল শীর্ষ আদালত। সর্বোচ্চ আদালতের দুই সদস্যের বেঞ্চ এদিন জানায়, পণ দেওয়া-নেওয়া বন্ধ করতে একই সঙ্গে পণপ্রথা বিরোধী আইনে মিথ্যা মামলা দায়ের করার প্রবণতা ঠেকাতে এই আইন চালু করা দরকা

শৈশবেই অপরাধে হাত পাকানো, নদিয়ায় ‘কঙ্কাল কারিগর’-এর গ্রেপ্তারিতে খুলছে জট

Image
কৃষ্ণনগর : কঙ্কাল কাণ্ডে প্রকাশ্যে চাঞ্চল্যকর তথ্য। তদন্তের উঠে এল 'কঙ্কাল কারিগর'দের কীর্তি। তদন্তের জট কিছুটা আলগা হয় দুই কঙ্কাল কারিগরের গ্রেপ্তারিতে। ছোটবেলা থেকেই নাকি চলে ট্রেনিং। মৃতদেহের মাংস গলিয়ে নিখুঁতভাবে কঙ্কাল তৈরি করার কাজ সেখানো হয় ওস্তাদ কারিগরের ডেরায়। সদ্য নদিয়ার নবদ্বীপে ভাগীরথীর নির্জন চর থেকে উদ্ধার কঙ্কাল ও মাথার খুলি। ঘটনায় নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। পুলিশি তদন্তে জালে পড়ে কার্তিক ঘোষ (৫২) ও তাপস পাল (৩০)। অভিযোগ, দু'জনেই কঙ্কাল কারিগর। বয়স কম হলেও এই কাজে উস্তাদ তাপস। তার কাছেই হাতেখড়ি কার্তিকের। অভাবের টানেই এই কাজে নাম কার্তিক। পুলিশ সূত্রে খবর, কঙ্কাল-কান্ডের বড় চাঁই পুর্বস্থলী থানার মুক্তি বিশ্বাসের হয়ে কাজ করত তাপস। তারপর নিজেই ব্যবসার হাল ধরে সে। অন্যদিকে, কার্তিক ঘোষ ভাগীরথী নদী পেরিয়ে নবদ্বীপে এসে বেলপাতা জোগান দেওয়ার ব্যবসা করত। পরিচিতদের মতে ধার্মিক প্রকৃতির মানুষ কার্তিক। মাঝে জ্যোতিষী হয়ে হাত দেখা শুরু করে কার্তিক। তাতেও সংসার চলছিল না। তখনই তার সঙ্গে দেখা হয় তাপসের। টাকার লোভ দেখিয়ে কার্তিককে ফাঁদে ফেলে সে। পেটের বালাই বড়। তাই হয়তো এই ব্যবসায়

২৪ ঘণ্টার মধ্যে ট্রেনের বাথরুমে ২ মহিলার খুনের কিনারা! হত্যাকারী পরিচয় জানলে অবাক হবেন

Image
২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে ট্রেনের টয়লেটে দুই মহিলাকে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় এক চা বিক্রেতাকে গ্রেফতার করল পুলিশ। তিনসুকিয়া স্টেশনে ঝাঁঝা ডিব্রুগত সাপ্তাহিক এক্সপ্রেসের মধ্যে তৃতীয় টার্গেট খোঁজার সময় বিকাশ দাস নামে ওই যুবককে গ্রেফতার করা হয় বলে জানা গিয়েছে রেল পুলিশ সূত্রে। পুলিশের দাবি, ট্রেনের মধ্যে আগের দুটি ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় বিকাশ দাস জড়িত। জিজ্ঞাসাবাদে সে একথা স্বীকার করেছে বলে দাবি পুলিশের। এমন কী মৃত দুজনের ব্যবহার করা কিছু জিনিসও উদ্ধার করা হয়েছে বিকাশের কাছ থেকে। বিকাশের এক সহযোগী বিপিনকুমার পাণ্ডেকে পানিপুর স্টেশন থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, বিকাশ দাস সম্প্রতি ট্রেনের মধ্যেই অসমের ট্র্যাডিশনাল গামছা, কাপড়-সহ পোশাক বিক্রি শুরু করেছিল। পুলিশের তরফে এর আগে অভিযুক্তের একটি স্কেচ প্রকাশ করা হয়েছিল। বিকাশের প্রথম শিকার অসম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীর মা-র কাছ থেকে পাওয়া বয়ান অনুযায়ী সেই স্কেচ আঁকা হয়। মঙ্গলবার সকালে অসমের শিবসাগর জেলার সিমালুগুড়ি স্টেশনে ট্রেন যখন দাঁড়িয়ে ছিল তখন ট্রেনের টয়লেট থেকে ছাত্রীর দেহ পাওয়া যায়। সকাল ৮.৩০-এ শিবসাগর ট্রেনটি শিবসাগর স্টেশন

স্কুলের সামনে ৫০,০০০ টাকা পেয়েও ফেরাল খুদে, পুরস্কার দিল পুলিশ

Image
টিফিনের সময় স্কুলের বাইরে বেরিয়ে আচমকাই হাতে এসে গিয়েছিল এক বান্ডিল টাকা। শিশুমনে অবশ্য কোনও লোভ জাগেনি। বন্ধুদের দেখাতে পারত। বাড়িতেও নিয়ে চলে যেতে পারত। কিন্তু কিছুই না করে সেই টাকা তুলে দিয়েছিল শিক্ষকদের হাতে। সেখান থেকে তা যায় পুলিশের কাছে। বালকের এই সততাতে মুগ্ধ অফিসাররাও। জামা কিনে দিয়ে আর শংসাপত্র দিয়েই শিশুর জীবনে এই মুহূর্তটিকে বাঁধিয়ে রাখতে চাইলেন তাঁরা। সাত বছরের ওই বালকের নাম মহম্মদ ইয়াসিন। চিন্নাসেমুর পঞ্চায়েত ইউনিয়ন স্কুলের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র সে। জানা যাচ্ছে, বুধবার সকাল ১১টা নাগাদ স্কুলের টিফিন ব্রেকে সে বাইরে বেরিয়েছিল। আচমকাই দেখে সামনে পড়ে আছে টাকার বান্ডিল। কারও টাকা যে পড়ে গিয়েছে, তা বুঝতে অসুবিধা হয়নি বালকের। তবে সে টাকা যে সে নিজে নিয়ে নেবে এমনটা ভাবেনি। সুবোধ বালকের মতোই তা তুলে দেয় তার ক্লাস টিচারের হাতে। তিনি আবার সেই টাকা নিয়ে যান প্রধান শিক্ষকের কাছে। প্রধান শিক্ষক সঙ্গে সঙ্গে টাকা নিয়ে এবং বাচ্চাটিকে সঙ্গে নিয়েই যায় স্থানীয় থানায়। পুলিশ অফিসার তো খুদের সততার গল্প শুনে অবাক। সাধারণত বাচ্চারা কিছু পেলে তা বন্ধুদের মধ্যে ভাগ করে নেয়। নয় বাড়ি নিয়ে চলে

ধর্ষণে অভিযুক্তদের কোনওরকম সরকারি সুবিধা নয়

Image
ক্রমাগত বাড়তে থাকা নারী নির্যাতন রুখতে এবার সচেষ্ট হল হরিয়ানা সরকার।  এখন থেকে সে রাজ্যে ধর্ষণ বা শ্লীলতাহানিতে অভিযুক্তদের কোনওরকম সরকারি সুবিধা দেওয়া হবে না। রেশন থেকে শুরু করে পেনশন, সবকিছুই বন্ধ করে দেওয়া হবে। দেশের বিভিন্ন রাজ্যেই নারী নিগ্রহের ঘটনা ক্রমশ বাড়ছে। এই তালিকায় একেবারে উপরের সারিতে রয়েছে খাট্টারের হরিয়ানা। সাধারণ আইনেই সে অভিযোগের সুরাহা হয়। কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি আইনি প্রক্রিয়ায় বহাল তবিয়তে ঘুরে বেড়ায় অভিযুক্তরা। নিজের রাজ্যে এই পরিস্থিতি বদলাতে উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ করলেন মনোহরলাল খাট্টার। বৃহষ্পতিবার তিনি ঘোষণা করেন, এবার থেকে হরিয়ানায় ধর্ষণ কিংবা শ্লীলতাহানিতে অভিযুক্তদের কোনও সরকারি সুযোগ সুবিধা দেওয়া হবে না। রেশন, পেনশন হোক কিংবা ড্রাইভিং লাইসেন্স, যার নামে অভিযোগ উঠছে, সে কিছুই পাবে না। যতদিন না আদালত তাকে নির্দোষ প্রমাণ করে, ততদিন এই শাস্তি বজায় থাকবে। ধর্ষকদের শায়েস্তা করার পাশাপাশি মহিলাদের জন্যও বেশ কিছু সুবিধা আনতে চলেছে হরিয়ানা সরকার। যদি কোনও ধর্ষিতা আদালতে লড়তে চান, তবে সরকারী আইনজীবী তো পাচ্ছেনই। পাশাপাশি তিনি অন্য উকিলও রাখতে পারেন। এবং সরকার

জানেন, বিশ্বকাপ জিতলে কত টাকা পাবে চ্যাম্পিয়ন দল?

Image
ক্লাব ফুটবলে কোটি কোটি টাকা ট্রান্সফার ফি দেখে চোখ কপালে ওঠে অনেকেরই। রোনাল্ডো, মেসি, নেইমাররা যে অঙ্কের টাকা রোজগার করেন তাও হিংসা করার মতো। সে তুলনায় জাতীয় দলের জার্সি গায়ে খুব একটা বেশি রোজগার করেন না ফুটবলারার। ব্যতিক্রম বিশ্বকাপ। বিশ্বকাপে সুযোগ পেলেই যে বিপুল অঙ্কের টাকা ফেডারেশনগুলি পায় তা সত্যিই চমকে দেওয়ার মতো। গতবছর অক্টোবর মাসেই ফিফা জানিয়ে দিয়েছেল ২০১৮ বিশ্বকাপে মোট পুরস্কার মূল্য ৪০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই পুরস্কার মূল্য ভাগ করে দেওয়া হবে অংশগ্রহণকারী ৩২ টি দলের মধ্যে। গতবছর এই পুরস্কার মূল্য ছিল ৩৫৮ মিলিয়ন অর্থাৎ এবছরের থেকে প্রায় ৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার কম ছিল আগের বিশ্বকাপের পুরস্কারমূল্য। যাই হোক লাখ টাকার প্রশ্ন হল এই যে ৪০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ফিফা দিচ্ছে তা থেকে কোন দল কত টাকা পাচ্ছে? ফিফার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী মূল পর্বে সুযোগ পাওয়া সবকটি দলই শুধু খরচ-বাবদ ১.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থাৎ প্রায় ১০ কোটি ২৮ লক্ষ টাকা পায়। বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্ব থেকে ছিটকে যাওয়া দলগুলি পাবে আরও ৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। অর্থাৎ ৫৪ কোটি ৮৩ লক্ষ টাকা। দ্বিতীয় পর্ব অর্থাৎ প্রি-কোয়ার্টার ফাইনাল থেক

এই লক্ষণগুলো দেখে বুঝে নিন, আপনার পুরুষ সঙ্গী ভার্জিন কিনা

Image
কলকাতা: মহিলারা যতই অগ্রগতী করুন না কেন, মঙ্গল গ্রহে পা রাখুন কী চাঁদে...আমাদের সমাজে নারীদের ভার্জিনিটি নিয়ে সেই কোন যুগ থেকে প্রশ্ন উঠে আসছে, এখনও আসে! কিন্তু, পুরুষের ভার্জিনিটি নিয়ে কখনও প্রশ্ন ওঠে না। অনেকটা ওই 'সোনার আংটি তাও আবার ব্যাঁকা' ধরনের ধারনা! যদিও এর কোনও বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই, কিন্তু কিছু লক্ষণ দেখে আপনি সহজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সঙ্গী আগে কখনও সেক্স করেছে কী না! যদি ভার্জিন হয়, তা হলে-- ১) অল্পতেই প্রচণ্ড উত্তেজিত হয়ে পড়বে। গল্প করা, ফোরপ্লে-র থেকে ইন্টারকোর্সের তাড়া থাকবে বেশি। ২) দ্রুত বীর্যপাত হবে ! এমনকী যোনিতে পুরুষাঙ্গ ঢোকানোর আগেই বীর্যপাত হতে পারে। ৩) প্রথমে ছেলেটি মেয়ের শরীর স্পর্শ করতে লজ্জা পাবে। কিন্তু একবার স্পর্শ করার পর, পাগলের মতো শরীরের আনাচে কানাচে স্পর্শ করতে থাকবে। ৪) সেক্স-এর আগে সঙ্গিনীর অনুমতি নেবে। সেক্সের প্রথমদিকে খানিক আড়ষ্ট থাকবে।

পুরসভার গেস্ট হাউসে রমরমিয়ে চলছে মধুচক্র, গ্রেফতার ১২

Image
কোন্নগর: পুরসভার গেস্টহাউসেই রমরমিয়ে চলছিল মধুচক্র ৷ গভীর রাতে কোন্নগর পুরসভার গেস্ট হাউসে হানা দিয়ে ১২ জনকে হাতেনাতে পাকরাও করল সিআইডি ৷ এদের মধ্যে ছিল ৮ জন নাবালিকা এবং ৪ জন পুরুষ ৷ গেস্ট হাউসটির বাইরে রঙিন মোড়কে লেখা বিশ্রামিকা গেস্ট হাউস ৷ কোন্নগর স্টেশনের একেবারে সামনেই রয়েছে এই ঝা চকচকে গেস্ট হাউসটি ৷ বাইরে থেকে দেখলে কোনও কিছুই বোঝার জো নেই ৷ গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বুধবার রাতে হানা দেয় সিআইডি ৷ সেখানেই আপত্তিকর অবস্থায় ৫ জন নাবালিকাসহ ১২ জনকে গ্রেফতার করে সিআইডি ৷ তাদেরকে উত্তরপাড়া থানায় নিয়ে যাওয়া হয় ৷ এছাড়াও গেস্ট হাউসটি থেকে ১০টি মোবাইল ফোন, কয়েকহাজার নগদ টাকা এবং বেশ কিছু সিডি ৷ স্থানীয়দের অভিযোগ, ওই গেস্ট হাউস প্রায়ই অপরিচিত মহিলা এবং পুরুষদের আনাগোনা লেগেই থাকত ৷ মহিলা বাছাই করার জন্য ব্যবহার করা হত সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট ৷ সেখানেই স্থির হত দরদামও ৷ এরপরই কোন্নগরের বিশ্রামিকা গেস্ট হাউসের ঠিকানা দেওয়া হত ৷ টাকার লোভে এই ফাঁদে পা দিতেন তারকেশ্বর, শেওড়াফুলি ও বৈদ্যবাটিসহ বিভিন্ন এলাকার নাবালিকারা ৷ পুরসভার গেস্ট হাউসে কীভাবে দিনের পর দিন এই মধুচক্রের আসর চ

লক্ষ্য কিষেণজির মৃত্যুর বদলা! মমতার ঘুম কেড়ে নিতে তৈরি হচ্ছে মাওবাদীরা

Image
কিষেণজির মৃত্যুর মদলা নিতে তৈরি হচ্ছে মাওবাদীরা। তাদের তিনটি গোষ্ঠী একত্রিতও হয়েছে। মাঝে মধ্যে তারা অযোধ্যা পাহাড় কিংবা বেলপাহাড়িতেও আসছে। বহরমপুরে এমনটাই বললেন সিআরপিএফ-এর ডিআইজি ডিএস লাখ্যা। বুধবার ঝাড়খণ্ডের পূর্ব সিংভূম জেলার গালুডির কাছে মাওবাদীদের সঙ্গে সংঘর্ষে মারা যান পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা সিআরপিএফ জওয়ান নির্মল ঘোষ। তাঁর পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাত করতে মুর্শিদাবাদ গিয়েছিলেন সিআরপিএফ-এর ডিআইজি। মুর্শিদাবাদের বেলডাঙা থেকে ফিরে বহরমপুরে সিআরপিএফ-এর ডিআইজি লাখ্যা জানিয়েছেন, কিষেণজির মৃত্যুর পর মানস ও বিকাশ যৌথভাবে পশ্চিমবঙ্গে মাওবাদীদের দায়িত্ব পালন করছে। নেটওয়ার্ক তৈরি করতে মাঝে মধ্যেই তারা বাংলায় ঢুকছে। যাচ্ছে বেলপাহাড়ি, অযোধ্যা পাহাড়ের বিভিন্ন জায়গায়। দলে রয়েছে ১৫ থেকে ১৬ জন সদস্য। কিন্তু কোথাও বেশিদিন থাকছে না। সিআরপিএফ-এর ডিআইজি লাখ্যা জানিয়েছেন, পশ্চিমবঙ্গ ও ঝাড়খণ্ড সীমান্তে থাকা পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়ায় পাঁচটি ব্যাটালিয়ান রয়েছে। তারাই মাওবাদীদের গতিবিধির ওপর নজর রাখার কাজ করছে।

ফেসবুকে সুন্দরী বন্ধুর আড়ালে কে, এরা লুকিয়ে নেই তো ?

Image
অভিযুক্ত রাজিল।  টার্গেট ছিল ফেসবুকের মহিলারা। প্রথমে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠানো হত মহিলাদের অ্যাকাউন্টে। তার পর রিকোয়েস্ট অ্যক্টসেপ্ট হলেই মহিলাদের প্রোফাইল থেকে ডাউনলোড করে নেওয়া হত একের পর এক ছবি। পরে সেই ছবি দিয়ে তৈরি করা হতো ফেক প্রোফাইল। দেওয়া হতো সেক্সুয়াল সার্ভিসের 'অফার'। এমনই ফাঁদ পেতে এখন শ্রীঘরে দিন কাটাচ্ছে এক যুবক। ফেসবুকে মহিলাদের ছবি ডাউনলোড করে তা দিয়ে ভুয়ো প্রোফাইল খুলে সেক্সুয়াল সার্ভিসের অফার দেওয়ার অভিযোগে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ধৃতের নাম মহম্মদ রাজিল। বাগুইআটির বাসিন্দা এক মহিলার অভিযোগের ভিত্তিতে রাজিলকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। জানা গিয়েছে, ধৃত রাজিল প্রায় ১০ মাস আগে ওই মহিলার নামে ভুয়ো প্রোফাইল তৈরি করে। ওই মহিলা কয়েকজন আত্মীয়ের কাছ থেকে বিষয়টি জানতে পারেন। তার পরেই পুলিশের কাছে অভিযোগ জানান তিনি। সূত্রের খবর, রাজিলের বাবা কারখানায় কাজ করেন। ছোট থেকেই উচ্চাকাক্ষ্ণী হওয়ার স্বপ্ন ছিল রাজিলের। দামী মোবাইল ও বাইক কেনার ইচ্ছা ছিল তার। কিন্তু বাড়িতে আবদার করেও তার শখ পূরণ হয়নি। এর পরেই মহিলাদের নামে ভুয়ো প্রোফাইল খোলার ফন্দি আঁটে সে। প্রতিটি প্রোফাইলে এক

হোয়াটস অ্যাপে ভিডিও কলে আত্মঘাতী একাদশ শ্রেণির ছাত্র, গ্রেফতার প্রেমিকা

Image
রাতেই যখন দরজার কড়া নাড়াল ছেলের বন্ধুরা, তখনই যেন এক মুহূর্তের জন্য গোটা পৃথিবীটা অন্ধকার হয়ে গেল মায়ের কাছে। হোয়াটস অ্যাপের ভিডিও কলটা তখনও কাটেনি। বন্ধ দরজার ওপাশ থেকে ছেলের চড়া গলার আওয়াজ শুনেই আঁচ করতে পেরেছিলেন হয়তো প্রেমিকার সঙ্গে কোনও সমস্যা হয়েছে। কিন্তু 'মুক্তমনা' মা একাদশ শ্রেণির ছেলের ব্যক্তিগত জীবনে হস্তক্ষেপ করতে চাননি। আর তাতেই হল কাল। রাতেই যখন দরজার কড়া নাড়াল ছেলের বন্ধুরা, তখনই যেন এক মুহূর্তের জন্য গোটা পৃথিবীটা অন্ধকার হয়ে গেল মায়ের কাছে। সম্পর্কের টানা পোড়েনের কারণে হোয়াটস অ্যাপে প্রেমিকার সঙ্গে ভিডিও কল করে আত্মঘাতী একাদশ শ্রেণির ছাত্র। মর্মান্তিক এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটল বারুইপুরের শালেপুরে। আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগে প্রেমিকাকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। বারুইপুরে শালেপুরের বাসিন্দা সুরজ রায় পদ্মপুকুর হাইস্কুলের একাদশ শ্রেনীর ছাত্র। এক মাস আগে সোনারপুরের এক অষ্টম শ্রেণির ছাত্রীর সঙ্গে পরিচয় হয় তার। সম্পর্ক দানা বাঁধতে শুরু করে। সুরজ ও ওই ছাত্রীর পরিবার তাদের সম্পর্কের ব্যাপারে আঁচ করতে পারে।  কিন্তু এক মাসের প্রেমের পরিণতিই যে এত মর্মান্তিক হবে,

ষাট বছরের বৃদ্ধাকে মদ খাইয়ে সংজ্ঞাহীন করে গণধর্ষণ এগরায়

Image
ষাট বছরের বৃদ্ধাকে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠল পূর্ব মেদিনীপুরের এগরাতে। অভিযোগ, তিন মদ্যপ যুবক প্রথমে ওই বৃদ্ধাকে জোর করে মদ খাওয়ায়। তারপর তাঁর উপর চলে নির্যাতন। পরে সংজ্ঞাহীন ও রক্তাক্ত অবস্থায় ওই বৃদ্ধাকে উদ্ধার করেন স্থানীয়রা। তবে অভিযুক্তরা এখনও পলাতক। জানা গেছে, গত শনিবার রোজকার মতো গ্রামের রাস্তা ধরে বাড়ি ফিরছিলেন বছর ষাটেকের ওই বৃদ্ধা। রাস্তার ধারে বটগাছের তলায় বসে মদ্যপান করছিল খোকন সিং, বাড়ি ছেত্রী, অনন্ত সিং নামে তিন যুবক। অভিযোগ, বৃদ্ধা কাছে আসতেই তাঁর পথ আটকায় তিনজন। তারপর ওই বৃদ্ধাকে টেনে নিয়ে গিয়ে জোর করে মদ্যপান করায় তারা। এরপরই সংজ্ঞা হারান ওই বৃদ্ধা। সংজ্ঞাহীন অবস্থাতেই ওই তিন যুবক তাঁকে গণধর্ষণ করে বলে অভিযোগ নির্যাতিতার। তাঁর আরও অভিযোগ, জ্ঞান ফিরে এলে তিনি সবকথা জানিয়ে দেওয়ার হুমকি দেন। এরপরই অভিযুক্তরা ইট দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করে। একইসঙ্গে আঘাত করা হয় তাঁর চোখেও। এরপর রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে ফেলে রেখে উধাও হয়ে যায় তিন অভিযুক্ত। বৃদ্ধার গোঙানির আওয়াজ শুনে তাঁকে উদ্ধার করে পথচলচতি মানুষ। বাড়ি ফিরে সমস্ত কথা খুলে বলেন নির্যাতিতা। এরপরই এগরা থানা

বীরভূমে জঙ্গলের মধ্যে আদিবাসী মহিলাকে গণধর্ষণ ৩ যুবকের, দাঁড়িয়ে 'দেখল' আরও ৩

Image
বীরভূমে ফের আদিবাসী মহিলাকে গণধর্ষণ। বুধবার ঘটনাটি ঘটেছে মহম্মদবাজারের দুবনী গ্রামে। এই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে তিন অভিযুক্তকে। জানা গেছে, গতকাল বীরভূমের চোরিচার জঙ্গলে পাতা কুড়োতে গিয়েছিলেন ওই আদিবাসী মহিলা। দলে আরও অনেকেই ছিলেন। কিন্তু সেইসময়ই ৬ যুবক ওই আদিবাসী মহিলাকে টেনেহিঁচড়ে জঙ্গলের মধ্যে নিয়ে যায় বলে অভিযোগ। অভিযোগ, তারপর জঙ্গলেই মধ্যেই তাঁকে ধর্ষণ করে তিন যুবক। বাকিরা দাঁড়িয়ে থেকে ওই যুবকদের অপকর্মে 'পাহারা' দেয়। পরে কাতরানোর আওয়াজ শুনে রক্তাক্ত অবস্থায় জঙ্গলের মধ্যে থেকে ওই মহিলাকে উদ্ধার করেন স্থানীয়রা। তারপরই এই ঘটনায় মহম্মদবাজার থানায় অভিযোগ দায়ের করেন নির্যাতিতা। অভিযোগের ভিত্তিতে নন্দ সোরেন, বাবু সোরেন ও বাবুলাল মুর্মু নামে তিন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে পুলিস। পুলিস সূত্রে জানা গেছে, এদিন সকালে টিআই প্যারেডের সময় ধৃতদের সনাক্ত করেন নির্যাতিতা। এরপর ধৃত ৩ যুবককে আদালতে তোলা হলে বিচারক প্রত্যেককেই তিনদিনের পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দেন। অন্যদিকে সিউড়ি সদর হাসপাতালে নির্যাতিতার ডাক্তারি পরীক্ষায় ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে।

পুরনো স্মার্টফোন বিক্রি করবেন? দেখে নিন একনজরে

Image
নিত্যদিনই মার্কেটে পুরনো স্মার্টফোনগুলিকে রিপ্লেস করে চলেছে আপডেটেড ভার্সানগুলি৷ নতুন সিকুয়েল আসার সঙ্গে সঙ্গেই বাজার পড়ছে পুরনো মডেলগুলির৷ ফোনগুলির(নতুন) আপডেটেড ফিচারই আকর্ষণের কারণ৷ কিন্তু, পুরনো ফোনগুলি অনেকের কাছেই হয়ে ওঠে মাথাব্যাথার কারণ৷ তবে, এখন প্রযুক্তিকে ব্যবহার করেই মিলেছে সমাধান৷ থাকল সেই রকমই কিছু হদিশ৷ ১)Cashify- বহুল ব্যবহৃত ওয়েবসাইটগুলির মধ্যে Cashify অন্যতম৷ যেখানে ইউজার নিজের পুরনো ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস বিক্রি করতে পারবেন একেবারে নায্যমূল্যে৷ কিছু তথ্যের বিনিময়ে সংস্থা পুরনো ফোনটির দাম নির্ধারণ করবে৷ ফোনটিকে অবশ্যই থাকতে হবে 'ওয়ার্কিং কন্ডিশনে'৷ নতুবা ফোনটির দাম কমার সম্ভাবনা থাকছে৷ ২)ShopClues-কেনাবেচার জন্য বেশ জনপ্রিয় ওয়েবসাইটটি৷ ট্রুথব্রাস থেকে ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ইউজার সবকিছুই পেয়ে যাবেন এক ক্লিকে৷ কিন্তু, খুব কম ইউজার জানেন সাইটি পুরনো স্মার্টফোন বিক্রির জন্য হতে পারে একটি বিশ্বস্ত প্ল্যাটর্ফম৷ মাত্র দুমিনিটেই সেল করতে পারবেন নিজের পুরনো ডিভাইসিটি৷ তবে, বিক্রির আগে দিতে হবে ফোনটির বিষয়ে বেশ কিছু তথ্য৷ ৩)Budli-ভালো দামে নিজের স্ম

চোখের নিচের কালো দাগ দূর করবেন কীভাবে?

Image
ক্লান্ত চোখের সবচেয়ে বড় সমস্যা চোখের নিচের কালো দাগ বা ডার্ক সার্কেল। বাজারে অনেক কেমিক্যাল প্রোডাক্ট রয়েছে যেগুলি এই ডার্ক সার্কেল হটাতে সাহায্যে করে। কিন্তু সবসময় তো আর সেগুলি ব্যবহার করা সম্ভব নয়। সবচেয়ে ভাল হয় যদি ডায়েটে পরিবর্তন আনা যায় বা ঘরোয়া উপায়ে চোখের নিচের কালো দাগ মোছা যায়। রইল তারই সুলুকসন্ধান। ১) এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি দরকার পর্যাপ্ত ঘুম। দিনে অন্তত সাতঘণ্টা ঘুম জরুরি। তবে কাজের উপর নির্ভর করে ঘুমের পরিমাণ বাড়তে পারে। ২) ডায়েটে যোগ করুন ভিটামিন বি-৬ ও বি-১২। সেই সঙ্গে খেতে হবে ক্যালশিয়াম ও ফলিক অ্যাসিড। ৩) প্রচুর পরিমাণে জল খান। শরীরকে ডি-হাইড্রেট হতে দেবেন না। সবসময় দেহে তরলের পরিমাণ বেশি রাখুন। জল যেন ডার্ক সার্কেল রোধ করে, তেমনই চোখ ফোলাকেও কমায়। ৪) ধূমপান থেকে দূরে থাকুন। বর্জন করুন অ্যালকোহলও। ৫) ব্ল্যাক বা গ্রিন টি-র ব্যাগ দিয়ে চোখের চারদিকে ম্যাসাজ করুন। ঠান্ডা দল বা বরফ দিয়েও একইভাবে ম্যাসাজ করতে পারেন। এতে চোখের ফোলা ভাব দূর হয়। কিন্ত কখনও চোখ হাত দিয়ে ঘষবেন না। এতে হিতে বিপরীত হতে পারে। ৬) সবসময় রোদে বের হওয়ার আগে সানস্ক্রিন লাগিয়ে বের হন। কিন্তু যদি আপনাকে যদ

কনের বাড়িতে এসে তাঁর আত্মীয়কেই ফুটন্ত ভাতের কড়াইয়ে ফেলল ২ বরযাত্রী!

Image
সানাইয়ের সুরে গমগম করছে এলাকা। সঙ্গে উলুধ্বনি। ছাদনাতলায় তখন বরকনের শুভদৃষ্টি সম্পন্ন হয়েছে। বিয়ের আমেজে আচমকাই ছন্দপতন। সানাইয়ের সুরের তাল কাটল এক ব্যক্তির আর্তনাদে। ছুটে যেতেই শিউরে ওঠলেন বরযাত্রী ও কনের বাড়ির লোক। দেখেন, পাত্রীর এক আত্মীয় উনুনের ওপর বসানো ফুটন্ত ভাতের কড়াইয়ের মধ্যে পড়ে রয়েছেন। সারা শরীর ঝলসে গিয়েছে তাঁর। প্রথমে মনে করা হয়েছিল দুর্ঘটনা, কিন্তু তাঁকে উদ্ধারের পর যা জানা যায় তা আরও চাঞ্চল্যকর। জানা যায়, বিয়েবাড়িতে মদ খাচ্ছিল দুই বরযাত্রী। প্রতিবাদ করেছিলেন  কনের আত্মীয়। তারপরই ফুটন্ত ভাতের কড়াইয়ের মধ্যে ঠেলে ফেলে দেয় ওই দুই যুবক। মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে কালনার তেহাটা গ্রামে। আহত যুবক কালনা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিত্সাধীন। বুধবার তেহাটা গ্রামে আত্মীয়ের বিয়েতে গিয়েছিলেন বছর ছাব্বিশের যুবক বাবু মুর্মু। সন্ধ্যায় বরযাত্রীরা আসেন। অভিযোগ, বরযাত্রীদের মধ্যে কয়েকজন মদ্যপান করছিলেন। বিয়ের আসরের মধ্যেই এ ঘটনা মেনে নিতে পারেননি বাবু। তাঁদের বারণ করেন বাবু। এই নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে বচসা বাধে। বিয়ের আসর থেকে সরে গিয়ে তারা যেখানে রান্নার আয়োজন করা হয়েছিল, সেখানে সরে যায়। অ

বিয়ের দু'মাসের মাথায় স্ত্রীকে ভয়ঙ্কর ‘উপহার’ স্বামীর

Image
বিয়ের দু মাসের মাথায় স্ত্রীকে গলা টিপে খুন, এরপর দেহ কাঁধে নিয়ে সটান গিয়ে শ্বশুরবাড়িতে ওঠা। উত্তর দিনাজপুরের ইটাহারের বিধিবাড়ি এলাকার এই ব্যক্তির কীর্তি চমকে ওঠার মতো। মইদুল কর্মসূত্রে বাইরে থাকতেন। কিছুদিন আগেই বাড়ি ফিরেছিলেন। দু মাস আগে বিধিবাড়ি এলাকারই বাসিন্দা সাফিয়াকে ভালোবেসে বিয়ে করেন মইদুল। বুধবার ছিল তাঁদের বিবাহ দু মাস পূর্তি। অভিযোগ, সাফিয়ার বাড়ির পাশেই তাঁকে গলা টিপে খুন করে মইদুল। এরপর দেহ কাঁধে নিয়ে বাড়িতে আসে। প্রথমে মইদুল বলে, তাঁর স্ত্রী বাড়ির পাশে গাছে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। কিন্তু মইদুলের কথায় অসঙ্গতি  পান স্থানীয় বাসিন্দারা। এরপর পুলিসের হাতে মইদুলকে তুলে দেন স্থানীয়রা। পুলিসের দাবি, জেরায় খুনের কথা স্বীকার করেছে মইদুল। পুলিশ সুত্রে জানা গেছে গভীর রাতে পুলিশি জেড়ায় নিজের স্ত্রীকে হত্যা করার কথা স্বীকার করেছে মইদুল। কী কারণে খুন করা হয়েছে, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

ছিঃ! মোবাইলে অশ্লীল ভিডিয়ো দেখিয়ে কিশোরী মেয়েকে ধর্ষণ বাবার

Image
দেগঙ্গা: ফের বাবার লালসার শিকার মেয়ে৷ এ বার অকুস্থল দেগঙ্গার গাম্ভিরগাছি৷ অভিযোগ, ১৩ বছরের ওই কিশোরীকে দীর্ঘদিন ধরে ধর্ষণ করছে তার বাবা৷ ধর্ষণের আগে জোর করে মেয়েকে মোবাইলে অশ্লীল ভিডিয়ো দেখাতো সে৷ পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের হতেই পালিয়েছে মোহর আলি মোল্লা (৩৫) নামে ওই ব্যক্তি৷ পুলিশকে ওই কিশোরী জানিয়েছে, বেশ কিছু দিন ধরেই তাকে বাবা ধর্ষণ করছে৷ কাউকে জানালে প্রাণে মেরে ফেলারও হুমকি দেয় বাবা৷ সম্প্রতি মেয়েটি বমি করতে শুরু করে এবং অসুস্থ হয়ে পড়ে৷ তারপর বাবার অত্যাচার সহ্য করতে না-পেরে গ্রামের পঞ্চায়েত সদস্যা চায়না বিবির কাছে সব বলে মেয়েটি৷ পঞ্চায়েত সদস্যাই মেয়েটিকে পুলিশের কাছে অভিযোগ জানানোর পরামর্শ দেন৷ পুলিশ অভিযোগ পেয়ে বাবাকে ধরতে গেলে, দেখা যায় মোহর আলি মোল্লা পলাতক৷ মেয়েটির মাও দিদিমা-ও পুলিশকে জানিয়েছেন, মেয়েটিকে দিনের পর দিন ধর্ষণ করেছে ওর বাবা৷

তান্ত্রিকের যৌনাঙ্গ কাটল তরুণী! এরপর জানেন কি হল?

Image
পাটনা : রোগ সারিয়ে দেওয়ার নাম করে ধর্ষণের প্রতিশোধ নিতে তান্ত্রিকের যৌনাঙ্গ কেটে দিল এক তরুণী। বিহারের মাধেপুরা জেলায় গত ২ জুলাই এই ঘটনা ঘটেছে। সম্প্রতি মহিলা থানায় অভিযোগ দায়েরের পর ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসে। ওই তান্ত্রিক আবার সম্পর্কে তরুণীর মেসো৷ গত ১ জুলাই অসুস্থ হয়ে পড়ে ওই তরুণী। তখন তার মা নিজের বোনের স্বামী মহেন্দ্র মেহতাকে বাড়িতে ডাকেন। মহেন্দ্র(৩৫) তান্ত্রিক বলে পরিচিত। মহেন্দ্র জানায়, ওই তরুণীর ওপর ভূত ভর করেছে। এরপর সে মেয়েটিকে নিজের বাড়িতে নিয়ে যায়। সেখানে সে তরুণীকে যৌন নিগ্রহের চেষ্টা করে। তরুণী বাধা দিলে মহেন্দ্র তার মুখ চেপে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। মহেন্দ্র আত্মীয়। তাই সে নির্জনে নিয়ে গিয়ে তরুণীটির সঙ্গে এ রকম করতে পারেন তা কেউ ভাবতেই পারেননি। তরুণীও কাউকে কিছুই জানায়নি। পরের দিন আবার ওই তরুণীর বাড়িতে যায় মহেন্দ্র। তখন বাড়িতে তার মা ছিলেন না। মহেন্দ্র তরুণীকে তার বাড়িতে আসতে বলে। ধর্ষিত হওয়ার লজ্জা, অপমান, ক্ষোভে গুমরে মরছিল নির্যাতিতা। কোনও কথা না বাড়িয়ে সে গত ২ জুলাই মহেন্দ্রর বাড়িতে যায়। সঙ্গে ছিল ধারাল ছুরি এবং সেলফোন। মহেন্দ্রর সঙ্গে ঘরে ঢুকেই মোবাইলের ভয়েস রেকর

শ্বেতী কী? কেন হয়? কী করবেন?

Image
ত্বকের একটি অদ্ভুত রোগ হল শ্বেতী। তবে এটি মোটেই ভয়াবহ রোগ নয়! এটির সম্পর্কে অজ্ঞতার কারণে শ্বেতীতে আক্রান্ত রোগীকে দেখলে আঁতকে ওঠেন অনেকে। শ্বেতীতে আক্রান্ত রোগীরা বেশির ভাগই মানসিক অবসাদে ভোগেন। প্রথমেই আমাদের জানতে হবে যে শ্বেতী কী? ত্বকের মধ্যের মেলানোসাইট কোষে থাকে মেলানিন, যা ত্বকের স্বাভাবিক রঙের ভারসাম্য রক্ষা করে। মেলানিনের ক্রিয়াকলাপে বাধা সৃষ্টি হলে বা ভারসাম্য নষ্ট হলেই দেখা দেয় শ্বেতী। শ্বেতী বংশগতভাবেও হয়। প্রতি ১০০ জন শ্বেতী রোগীর মধ্যে ৩০ জনের ক্ষেত্রেই শ্বেতী হয় বংশগত ধারায়, মাতৃকুল বা পিতৃকুলের কারও না কারও থেকে জিনের প্রভাবে। বাকি ৭০ শতাংশের ক্ষেত্রে শ্বেতী সাদা দাগ ছড়াতে থাকে নিজস্ব কারণে, যার মূলে রয়েছে মেলানিনের কারসাজি! বর্তমানে সারা বিশ্বে প্রায় ১০ কোটি মানুষ শ্বেতীতে আক্রান্ত। প্রয়াত শিল্পী মাইকেল জ্যাকসনও এই রোগে আক্রান্ত ছিলেন। ২৬ জুন তাঁর প্রয়ান দিবসে বিশ্বজুড়ে পালিত হয় 'বিশ্ব ভিটিলিগো (Vitiligo) দিবস' বা বিশ্ব শ্বেতী দিবস হিসেবে। শরীরের কোন অংশে হয় এই শ্বেতী? সাধারণত মুখমণ্ডল, কনুই, বুকেই প্রথমে শ্বেতী হতে শুরু করে। কখনও কখনও শ্বেতী চোখের পাশ দিয়ে, ন

স্নাতক স্তরে পাঁচ গুণ ফি বৃদ্ধি! বিক্ষোভে সরগরম প্রেসিডেন্সি

Image
স্নাতক স্তরে ভর্তির ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে এবং মেধা তালিকা প্রকাশের দাবিতে উত্তাল প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর। বুধবার থেকেই বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবারও দিনভর স্লোগান, মিছিল এবং বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে ওঠে ক্যাম্পাস। দাবি না মানা পর্যন্ত অবস্থান বিক্ষোভ চলবে বলে জানিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। তাঁদের দাবি, গত বছরেও ভর্তি ফি একশো টাকা ছিল। এ বছর হঠাৎ করে পাঁচশো টাকা করে দেওয়ার যুক্তি কী? কাউন্সেলিং ফি কমানো না হলে এই আন্দোলন চলবে বলে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, প্রতিটি বিভাগেই মেধাতালিকা প্রকাশ করার দাবি তুলেছেন তাঁরা। দু'দিন ধরে লাগাতার আন্দোলনের পর এদিন প্রেসিডেন্সি কর্তৃপক্ষ ছাত্রছাত্রীদের এ বিষয়ে জয়েন্ট বোর্ডের সঙ্গে কথা বলার আশ্বাস দিয়েছেন।কিন্তু এখনও পর্যন্ত কোনও সমাধান সূত্র না মেলায় বিক্ষোভ চলছে। এসএফআইয়ের রাজ্য সম্পাদক সৃজন ভট্টাচার্য বলেন, "দাবি না মানা পর্যন্ত আন্দোলন থেকে পিছিয়ে আসার প্রশ্ন নেই।  বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থানে বসেছেন পড়ুয়ারা। প্রয়োজনে আন্দোলনের ঝাঁঝ আরও বাড়ানো হবে।" এসএফআই-এর পাশাপাশি বিক্ষোভে সামিল হয়েছে 'অল ইন্ডিয়া স্টুডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন'(এআ

সামাজিক মাধ্যম কি অসামাজিক করে তুলছে আমাদের?

Image
স্নায়ুগুলো কি এতই অসংবেদী হয়ে পড়ছে দিন দিন! না হলে প্রবণতায় এমন দুর্বোধ্য অসামাজিকতা আসার কথা নয়। মৃত্যু হানা দিচ্ছে, আমাদের চোখের সামনে থেকে টেনে নিয়ে যেতে চাইছে কোনও সহ-নাগরিককে, আমরা সোশ্যাল মিডিয়ায় সে সব দেখা বা দেখানোয় বুঁদ থাকছি, কিন্তু আশু কর্তব্য থেকে বিরত থাকছি। আগরায় হতাশাগ্রস্ত তরুণ ফেসবুকে লাইভ হলেন, জানালেন জীবন সম্পর্কে তাঁর বিতৃষ্ণার কারণ, তার পরে আত্মহত্যা করলেন ওই লাইভেই। ২ হাজার ৭৫০ জন দেখছিলেন জীবন শেষ করে দেওয়ার সেই আখ্যান। এক জনও চেষ্টা করলেন না জীবনটা বাঁচানোর, কেউ এগিয়ে এলেন না, কেউ থামালেন না। অন্তত তার প্রমাণ মিলল না। এই ঘটনার ঠিক আগেই একই ধরনের বিপর্যয়ের সাক্ষী হয়েছে জয়পুর। রাস্তায় রক্তাপ্লুত তিন জন, দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে গেলেই হয়ত প্রাণগুলো বাঁচে, কিন্তু সে হুঁস কারও নেই, সকলেরই প্রাথমিক উদ্বেগ নিজস্বী অথবা ভিডিয়ো রেকর্ডিং নিয়ে। রক্তাক্ত ভয়াবহতা চাক্ষুষ করার 'সৌভাগ্য' হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়ায় তার ফলাও প্রচার জরুরি। আগেই হাসপাতালে পাঠিয়ে দিলে নিজস্বী বা ভিডিয়ো হবে কী ভাবে! হয়ত এমনই কোনও ভাবনা নিজেরই অজান্তে। কলকাতা লাগোয়া সোনারপুরও সাক্ষী হয়েছে একই রকম ঘ

১০০ দিনের কাজ হাতি তাড়ানোও!

Image
চাষিদের আয় দ্বিগুণ করতে তার খরচ কমানোর জন্য একশো দিনের কাজের প্রকল্পকে কাজে লাগাতে চাইছে মোদী সরকার। এর রাস্তা খুঁজতে নরেন্দ্র মোদী মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিংহ চৌহানের নেতৃত্বে মুখ্যমন্ত্রীদের উপকমিটি তৈরি করে দিয়েছিলেন। আজ সিদ্ধান্ত হয়েছে, সেচের জলকে কাজে লাগানো, চাষিরা যাতে ফসলের উচিত দাম পান তার জন্য বাজারে পরিকাঠামো তৈরি, এক বার ফসল তোলার পরে জমিকে ফের চাষের কাজে ব্যবহার এবং চাষের পাশাপাশি অন্যান্য কাজের সুযোগ তৈরি করতেও একশো দিনের কাজের প্রকল্প ব্যবহার হতে পারে। এমনকি হাতির হামলা থেকে ফসল রক্ষা করতেও একশো দিনের কাজকে ব্যবহার করা যাবে। কী ভাবে তা হবে, তা অবশ্য এখনও স্পষ্ট হয়নি। একশো দিনের কাজের মজুরি দিয়ে চাষিদের ভর্তুকি দেওয়া হবে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সে ক্ষেত্রে গ্রামীণ পরিকাঠামো তৈরির কাজ ব্যাহত হওয়ারও আশঙ্কা। কমিটির সদস্য ও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু বৈঠকে যোগ দেননি। চিঠি লিখে মতামত জানিয়েছেন। মমতার যেমন মত, কৃষি ও উদ্যানপালনের বিভিন্ন কাজকেও একশো দিনের আওতায় আনা হোক। চৌহান বলেন, মমতা ও নাইডু, দু'জনেই গুরুত্বপূর্ণ পরা

মাছে ফরম্যালিন, তদন্ত কমিটি অন্ধ্রে

Image
ট্রাকের তোলার সময় অন্ধ্রপ্রদেশে মাছে ফরমালিন দেওয়া হচ্ছে না। অন্ধ্র সরকারের সন্দেহ, এই কাজটা হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের হাওড়ায়। উত্তর-পূর্বে বিভিন্ন রাজ্যে চালানি মাছে ফরমালিন মেশানো থাকছে বলে আমদানি বন্ধ রয়েছে। চালানি মাছের সিংহভাগই আসে মূলত অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে। মাছে ফরমালিন মেশানোর বিস্তর অভিযোগ আসার পরে অন্ধ্রের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নায়ডুর নির্দেশে রাজ্য মৎস দফতর তদন্তে নেমেছে। একই সঙ্গে অসম ও উত্তর-পূর্বের অন্য রাজ্যের মুখ্যসচিবদের পাঠানো চিঠিতে জানানো হয়েছে, শীঘ্রই অন্ধ্র সরকারের প্রতিনিধিরা বিষয়টি খতিয়ে দেখতে উত্তর-পূর্বে আসবেন। অন্ধ্র সরকার জানিয়েছে, অভিযোগ আসার পরে সে রাজ্যে রফতানির জন্য মজুত সব মাছের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। কিন্তু সেখানে ফরমালিন পাওয়া যায়নি। রাজ্য থেকে পাঠানো সব মাছের গুণমান পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। অন্ধ্র মৎস দফতরের কমিশনার রামশঙ্কর নায়েক জানান, রাজ্য থেকে বাইরে পাঠানো সব মাছের বাক্স এ বার থেকে গুণমান সার্টিফিকেট-সহ সিল করে দেওয়া হবে। রাজ্য মৎস দফতরের সন্দেহ, পশ্চিমবঙ্গের কোথাও, সম্ভবত হাওড়ায় মাছে ফরমালিন মেশানো হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে আজ অন্ধ্রের মৎস দফতরের যুগ

গোবর-গোমূত্রে চাষির শ্রীবৃদ্ধির দাওয়াই, প্রশ্ন

Image
চার বছর আগে সিঙ্গুরের এক চাষির দুর্দশা নিয়ে ফের চর্চা শুরু হয়েছে বিধানচন্দ্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে। নীতি আয়োগের বৈঠকে চাষের কাজে গোবর, গোমূত্র, গুড়, পিঁপড়ের বাসা আর ডালের গুঁড়ো ব্যবহারের কথা উঠেছে। তাতেই অবাক ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি-বিজ্ঞানীরা। তাঁরা মনে করছেন, এতে হিতে-বিপরীত হবে। কারণ হিসেবে তাঁরা সিঙ্গুরের ওই চাষির দুর্দশার কথা তুলছেন। সম্পন্ন ওই চাষি পরিচিতের পরামর্শ মতো রাসায়নিক সারকে বিদায় দিয়ে পুরোপুরি গোবর সার দিয়ে চাষ শুরু করেছিলেন। প্রথম বছরে ভালই ফসল ফলে। বিপত্তির শুরু হয় দ্বিতীয় বছরে। গাছ ভাল হলেও ফলন মোটেই ভাল হয়নি। তার পরের বছর গাছ শুধুই বেড়ে চলে, ফলন প্রায় শূন্য। কোনও পথ না-পেয়ে তিনি হাজির হন জেলা উদ্যানপালন দফতরে। ওই দফতর তখন নির্দিষ্ট পরিমাণ রাসায়নিক সার ব্যবহারের পরামর্শ দেয়। সেই ঘটনা এখনও স্পষ্ট মনে করতে পারেন হুগলির তৎকালীন উদ্যানপালন আধিকারিক দীপক ঘোষ। তিনি বর্তমানে বিধানচন্দ্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক। নীতি আয়োগের কথা শুনে তিনি বলেন, ''গোবর সারে মাটির অম্লতা কাটে, জল ধারণ ক্ষমতা বাড়ে। গাছের বৃদ্ধি হয়। কিন্তু তাতে ফলন বাড়ার কোনও নিশ্চয়তা নেই।'&#

দুলাল খুনের মামলায় ডাক

Image
বলরামপুরের ডাভা গ্রামের বিজেপি কর্মী দুলাল কুমারের খুনের মামলায় বৃহস্পতিবার দলেরই এক পঞ্চায়েত সদস্যকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ  করল সিআইডি। বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, এ দিন গেঁড়ুয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের বিজেপির এক নির্বাচিত সদস্যকে তলব করে সিআইডি জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। গত ২ জুন বলরামপুরের গেঁড়ুয়া পঞ্চায়েতের ডাভা গ্রামের বিজেপি কর্মী দুলাল কুমারের দেহ গ্রামের বাইরে হাইটেনশন বিদ্যুতের খুঁটিতে ঝুলন্ত অবস্থায় মেলে। আগের রাত থেকে নিখোঁজ ছিলেন দুলাল। প্রথমে পুলিশ ঘটনাটি অস্বাভাবিক মৃত্যু বলে দাবি করে। পরে তদন্তভার দেওয়া হয় সিআইডিকে। বুধবার দুলাল কুমারের খুনের ঘটনায় ডাভা গ্রাম ও সংলগ্ন এলাকার বেশ কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে সিআইডি। বিজেপি সূত্রে জানানো হয়েছে, ওই দিন ডাকা হয়েছিল দলের বলরামপুরের ব্লক স্তরের এক নেতা এবং কয়েক জন বিজেপি কর্মী সমর্থককেও। বৃহস্পতিবার আরও কয়েক জনকে ডেকে পাঠানো হয়। তাঁদের মধ্যে ছিলেন বিজেপির এক পঞ্চায়েত সদস্য। বিজেপির জেলা সভাপতি বিদ্যাসাগর চক্রবর্তী বলেন, ''বলরামপুরের ঘটনাগুলির তদন্তভার সিআইডি নিলেও এখনও পর্যন্ত রহস্যের কোনও কিনারা হয়নি। আমাদের সদস্যদের ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ

প্রাক্তন কেএলও জঙ্গিদের চাকরি

Image
আত্মসমপর্ণকারী কেএলও জঙ্গিদের একাংশকে জঙ্গলমহলের জাগরী বাক্সেদের ধাঁচে 'স্পেশাল হোমগার্ডে'র চাকরি দিল রাজ্য সরকার। বৃহস্পতিবার বিকেলে শিলিগুড়ি উত্তরকন্যায় ৩৬ জন প্রাক্তন কেএলও জঙ্গির হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রশাসন জানিয়েছে, প্রথম পর্যায়ে ৩৬ জন চাকরি পেলেন। পরবর্তীতে আরও আবেদন দেখা হবে। সরকারি সূত্রের খবর, ৩৬ জনের মধ্যে ২১ জন আলিপুরদুয়ার জেলার। বাকি ১৫ জন জলপাইগুড়ির জেলার বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা। আগামী দুই মাস নিজেদের জেলায় 'পিটি থেকে প্যারেড'-এর মতো পুলিশি প্রশিক্ষণের পর তাঁরা কাজে যোগ দেবেন। ওয়েস্টবেঙ্গল হোমগার্ড অ্যাক্ট-১৯৬২ রুল-৩ অনুসারে বিশেষ ক্ষমতা প্রয়োগ করে তাঁদের সাধারণ নিয়োগ থেকে আলাদা ভাবে চাকরি দেওয়া হয়েছে। যেমনটা হয়েছে জঙ্গলমহলের আত্মসমপর্ণকারী মাওবাদীদের ক্ষেত্রেও। মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, ''এঁরা সকলেই সমাজের মূলস্রোতে ফিরেছেন। ভাল করে চাকরি করে জীবনযাপন করুন, এটাই আমরা চেয়েছি।'' পুলিশ সূত্রের খবর, ২০০৩ সালে ভুটানে সেনা অভিযানের পরে কেএলও-র স্বঘোষিত 'চিফ' জীবন সিংহ বাদে সংগঠনের বেশিরভাগ সদস্যই ধরা পড়

হিসেব না দিলে টাকা বন্ধ স্কুলের

Image
সর্বশিক্ষা মিশনের বিভিন্ন প্রকল্পের খাতে স্কুলগুলিকে টাকা দিয়েছিল স্কুলশিক্ষা দফতর। কিন্তু সেই টাকা কী ভাবে খরচ হয়েছে বা আদৌ খরচ হয়েছে কি না, তার শংসাপত্র (ইউটিলাইজেশন সার্টিফিকেট বা ইউসি) সম্পূর্ণ ভাবে দেখাতে পারেননি কলকাতার প্রায় ৭০ শতাংশ স্কুলের কর্তৃপক্ষ। এ বার কড়া চিঠি পাঠিয়ে বিগত দু'টি অর্থবর্ষের ইউসি চেয়ে পাঠাল কলকাতার স্কুলশিক্ষা দফতরের সর্বশিক্ষা মিশন বিভাগ। ইউসি না দেওয়া হলে প্রকল্পের বরাদ্দ টাকা বন্ধ করার পাশাপাশি কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার বার্তাও দেওয়া হয়েছে। দফতরের এক কর্তা জানান, শহরে প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত রয়েছে এ রকম স্কুলের সংখ্যা দু'হাজারের একটু বেশি। তার মধ্যে ২০১৬-১৭ এবং ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষের খরচ হওয়া টাকার পুরো হিসেব দফতরের কাছে জমা দেয়নি ৭০ শতাংশ স্কুল। অর্থাৎ পাঁচ কোটি টাকা অনুদান দেওয়া হলে তিন কোটি টাকার হিসেব জমা পড়েছে। বাকি দু'কোটি টাকা খরচের শংসাপত্র দেয়নি স্কুলগুলি। টাকা দেওয়া হয়েছিল সিভিল ও নন-সিভিল খাতে। সিভিলের মধ্যে পড়ে অতিরিক্ত ক্লাসঘর তৈরি, শৌচাগার তৈরি ও মেরামতি, পানীয় জলের ব্যবস্থা ইত্যাদি। নন-সিভিল বলতে বোঝায় স্কুলের সার্বিক মেরামতি

ফেসবুকে তরুণীর হেনস্থা, ধৃত যুবক

Image
সোশ্যাল মিডিয়ায় ভুয়ো অ্যাকাউন্টে খুলে তাঁর ছবি ব্যবহার করে যৌন ব্যবসার প্রচার করা হচ্ছে। এমনই অভিযোগ জানিয়ে কয়েক মাস আগে এক তরুণী বিধাননগর পুলিশের কাছে দ্বারস্থ হয়েছিলেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে বুধবার রাতে তপসিয়া থেকে গ্রেফতার করা হয় এক যুবককে। ধৃতের নাম মহম্মদ রাজিল (২০)। পুলিশ জানায়, ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে ওই তরুণী বিধাননগর সাইবার থানায় অভিযোগে জানান, একটি ভুয়ো ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুলে তাঁর ছবি দিয়ে যৌন ব্যবসার প্রচার হচ্ছিল। টাকা জমা দেওয়ার জন্য একটি অ্যাকাউন্টেরও উল্লেখ ছিল। পাশাপাশি ছবির নীচে আপত্তিকর মেসেজও দেওয়া হয়েছিল। একটি হোয়াটস্অ্যাপ নম্বরও দেওয়া হয়। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ অভিযোগ সম্পর্কে নিশ্চিত হয়। তবে কারা এর নেপথ্যে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। টাকা জমা দেওয়ার অ্যাকাউন্টটির সূত্রে রাজিলের নাম উঠে আসে। ওই যুবক কেন এমন কাজ করল কিংবা ঘটনার নেপথ্যে আরও কেউ জড়িত কি না, তা খোঁজ করে দেখছে পুলিশ। তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছে, অভিযোগকারিণীর সঙ্গে ধৃতের কোনও যোগাযোগ নেই। ভুয়ো এসকর্ট সার্ভিসের ব্যবসার নামে রোজগারের পরিকল্পনা ছিল রাজিলের। সে কারণে ফেসবুক থেকেই এক তরুণীর ছবি ব্যবহার করে কোন অ্যা

বিয়েতে ‘না’, তরুণীকে বাড়ির সামনে গুলি করে খুন কোন্নগরে

Image
বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় বাড়ি ঢুকে তরুণীকে গুলি করে খুন করল এক যুবক। বাধা দেওয়ায়, তরুণীর বাবা-মাকেও বন্দুকের বাট দিয়ে মেরে মাথা ফাটিয়ে দেয় আততায়ী। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় হুগলির কোন্নগরের এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায়। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় শুভলগ্না চক্রবর্তীর। আহত অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তাঁর বাবা তুষার চক্রবর্তী ও মা শুভ্রাদেবী। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। অভিযুক্ত যুবক সুলতান আলির খোঁজে শুরু হয়েছে তল্লাশি। বুধবার সন্ধ্যায় মেয়ে শুভলগ্না এবং স্ত্রী শুভ্রাকে নিয়ে কাছাকাছি এক আত্মীয়ের বাড়ি গিয়েছিলেন কোন্নগর পুরসভারই অবসরপ্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়ার তুষার চক্রবর্তী। কোন্নগরের অলিম্পিক মাঠের কাছে নিজেদের বাড়িতে ঢুকতে গিয়ে দেখেন, গেটের সামনে অপেক্ষা করছে পাশের চটকল পাড়ার যুবক শেখ সুলতান আলি। ওই যুবককে খুব ভাল করেই চেনে চক্রবর্তী পরিবার। কারণ, ছয়-সাত বছর আগে শুভলগ্নার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা তৈরি হয়েছিল সুলতানের। সেই সম্পর্ক নিয়ে সম্প্রতি কয়েক বছর ধরে টানাপড়েন চলছিল বিস্তর। বাড়ির দরজাতেই সুলতানকে দেখে তাঁর আসার কারণ জিজ্ঞাসা করেন তুষার। অভিযোগ, সুলতান শুভলগ্নাকে বিয়ের জন্য চাপ দিতে থাকেন। তাতে