Posts

Showing posts from June 24, 2018

সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে উদ্ধার জামাইয়ের মৃতদেহ

Image
বোলপুর: নিছক সন্দেহের বশে জামাইকে বিষ খাইয়ে খুন করার অভিযোগ উঠল শ্বশুরবাড়ির বিরুদ্ধে৷ মৃতদেহ সেপটিক ট্যাঙ্কে লুকিয়ে রাখা হয় বলেও অভিযোগ৷ বীরভূমের নানুরের ঘটনা৷ মৃতের নাম রসুল বক্স৷ মুর্শিদাবাদ জেলার খারেরার বাসিন্দা তিনি৷ বয়স বছর পঁয়তাল্লিশের কাছাকাছি৷ মুম্বইয়ে কাজ করতেন রসুল৷ চারদিন আগেই নানুরের বালিগুনিবদব তে শ্বশুরবাড়ি যান তিনি৷ বালিগুনিতে আসার পর শ্বশুরবাড়ির এলাকায় বেশ ঘোরাফেরাও করছিলেন৷ কিন্তু শনিবার বিকেল থেকে তাঁকে আর দেখতে পাননি এলাকার লোকজন৷ শ্বশুরবাড়ির লোকজনের কাছে দু'একজন জিজ্ঞাসাও করেছিলেন৷ কিন্তু তাঁরা বলেন রসুল মুম্বইয়ে ফিরে গিয়েছেন৷ সকলে তা মেনেও নেয়৷ কিন্তু বাড়ির ছোট বউ গোটা পরিকল্পনাটাই ভেস্তে দেয়৷ লুকিয়ে প্রতিবেশীদের জানিয়ে দেয়, রসুল বক্সকে তাঁর শ্বশুরবাড়ির লোকজন খুন করে সেপটিক ট্যাঙ্কে লুকিয়ে রেখে দিয়েছে৷ শুধু তাই নয়, সাদা কাপড়ে, লবন দিয়ে মুড়ে দেহ লোপাটের চেষ্টাও করা হয়েছে বলে অভিযাগ৷ খবর ছড়াতেই স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়৷ এরপর শনিবার রাতেই পুলিশ চড়াও হয় এলাকায়৷ বাড়ির সেপটি ট্যাঙ্ক খুলে দেখে লবন দিয়ে ঢাকা সাদা কাপড়ে মোড়া রসুলের মৃত

নিষেধাজ্ঞা অবজ্ঞা! মন্দারমনির সমুদ্রে স্নান করতে নেমে মৃত দুই

Image
এবার মন্দারমনিতে সমুদ্রে স্নান করতে নেমে মৃত্যু হল দুই পর্যটকের। একজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় কাঁথি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মৃতেরা মালদহের ইংরেজবাজারে বাসিন্দা বলে জানা গিয়েছে। পর্যটকরা সবাই মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন বলে দাবি করেছে পুলিশ। সমুদ্র উত্তাল। পুলিশের তরফে বারবার ঘোষণার পরেও হুঁশ ফেরেনি পর্যটকদের। সকালে উত্তাল সমুদ্রেই নেমে গিয়েছিলেন মালদহের ইংরেজবাজারের তিন বাসিন্দা। আস্তে আস্তে তাঁরা গভীর সমুদ্রের দিকে তলিয়ে যেতে থাকেন। ওয়াচ টাওয়ার থেকে পুলিশের নজরে আসার পরেই উদ্ধার কাজে ঝাঁপিয়ে পড়েন নুলিয়ারা। দুজনকে প্রথমে উদ্ধার করে স্থানীয় বালুসাই স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হলে তাঁদের মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। পরে উদ্দালক ভট্টাচার্য নামে অপর একজনকে উদ্ধার করা হয়। তাঁকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় কাঁথি মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। পুলিশের অভিযোগ এই তিন পর্যটক মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন। বারবার সতর্ক করে দেওয়া সত্ত্বেও তাঁরা নেশার ঘোরে গভীর সমুদ্রের দিকে এগিয়ে যান বলে অভিযোগ।

অনুষ্কার কাছে বকাঝকা খাওয়া সেই আম আদমি মোটেও আম আদমি নন। অনুষ্কা, বিরাটকে নোটিস পাঠালেন সেই 'আম আদমি' !

Image
পথচলতি এক আম আদমিকে পরিচ্ছন্নতার পাঠ পড়িয়েছিলেন অনুষ্কা শর্মা। কিন্তু সেই পাঠ পড়াতে গিয়ে আজান্তেই বিপাকে পড়ে গেলেন বলিউড অভেনেত্রী। আরহান সিং নামক সেই 'আম আদমি' এবার অনুষ্কা ও তাঁর স্বামী বিরাট কোহলিকে আইনি নোটিস পাঠালেন। ১৭ জুন সোশ্যাল সাইটে নিজের প্রোফাইল থেকে একটি ভিডিও পোস্ট করেছিলেন বিরাট। তাতে দেখা যাচ্ছে, গাড়ির মধ্যে থেকে অনুষ্কা পাশে থাকা একটি গাড়ির একজনকে প্রচণ্ড বকাঝকা করছেন। কারণ, সেই গাড়িতে সওয়ার হওয়া ভদ্রলোক রাস্তায় আবর্জনা ফেলেছিলেন। গোটা ঘটনাটা মোবাইলে বন্দি করেন বিরাট। যিনি গাড়িতে স্ত্রীর ঠিক পাশেই বসে ছিলেন। অনুষ্কা শর্মার মতো প্রথম সারির তারকার কাছ থেকে এমন প্রতিক্রিয়া পেয়ে থতমত হয়ে যান আরহান। বিরাট সেই ভিডিও পোস্ট করে লিখেছিলেন, 'রাস্তায় আবর্জনা ফেলেন এই সমস্ত মানুষগুলো। অভিজাত গাড়িতে ঘুরে বেড়ান। তবে মগজটা বোধ হয় সঙ্গে নিয়ে বেরোন না। এই মানুষগুলো আমাদের দেশকে পরিচ্ছন্ন রাখবে? রাস্তাঘাটে এই ধরণের কুকর্ম দেখলে গর্জে উঠুন, সচেতনতা ছড়ান।' পরে জানা যায়, অনুষ্কার কাছে বকাঝকা খাওয়া সেই আম আদমি মোটেও আম আদমি নন। তিনিও সেলেব্রিটি। শাহর

দিল্লির রাজপথে মেজরের স্ত্রী খুন, আর এক মেজর অভিযুক্ত

Image
নয়াদিল্লি: দিল্লির ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় এক সেনা মেজরের স্ত্রীর হত্যায় উঠে এল নয়া তথ্য। সন্দেহ করা হচ্ছে, আর এক মেজরের সঙ্গে অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ার জেরেই এই খুন। দিল্লির রাজপথে খুন হয়েছেন মেজর অমিত দ্বিবেদীর স্ত্রী শৈলজা। পুলিশকে মেজর জানিয়েছেন, দিল্লি আসার আগে ডিমাপুরে কর্মরত ছিলেন তিনি। সেখানে শৈলজার অন্য এক মেজরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা হয়।এর মধ্যে উনি দিল্লি চলে আসেন কিন্তু শৈলজার সঙ্গে ওই মেজরের সম্পর্ক বহাল ছিল। পুলিশের দাবি, শৈলজা সম্পর্কে ইতি টানতে চাইছিলেন। গতকাল সকালে শৈলজা দ্বিবেদী বেস হাসপাতালে আসেন ফিজিওথেরাপির জন্য। দিল্লি ক্যান্টনমেন্ট মেট্রো স্টেশনের পাশে বেলা ১টা নাগাদ পুলিশের কাছে খবর আসে, এক মহিলার দুর্ঘটনা হয়েছে। ঘটনাস্থলে এসে তারা দেখতে পায়, মহিলার গলা কাটা। কিন্তু তাঁর পরিচয় জানা যাচ্ছিল না। ঘণ্টাচারেক বাদে জানা যায়, তিনি সেনা মেজর অমিত দ্বিবেদীর স্ত্রী। খুনের পর পুলিশ এখন ওই দ্বিতীয় মেজরের সন্ধান করছে।  জানা গিয়েছে, হাসপাতালে তাঁদের এক সঙ্গে দেখা যায়। হাসপাতালের বাইরের সিসিটিভি ফুটেজ পরীক্ষা করে এই তথ্য পেয়েছে পুলিশ। শৈলজার ফোন কল রেকর্ড পরীক্ষা করে তারা জেনেছে, বেলা

দরখাস্ত একেই বলে, কনস্টেবলের মিলল দেড় মাসের ছুটি

Image
সোম সিংহের ছুটির দরখাস্ত। ছুটির জন্য আবেদন করলেই তো চলে না। ছুটি পাওয়ার জন্য যথেষ্ট কারণও থাকা চাই। কিন্তু উত্তরপ্রদেশের এক পুলিশ কনস্টেবলের ছুটির দরখাস্ত দেখে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ তাঁকে বাড়তি ছুটি দিয়েছেন। এক মাসের ছুটি চেয়ে তিনি পেয়েছেন দেড় মাসের সবেতন ছুটি। কিন্তু দরখাস্তে কি লিখেছিলেন বুন্দেলখণ্ডের মাহোবায় কর্মরত সোম সিংহ? পেশাদারি জগতের আর আট-দশ জনের মতোই নাকি তিনিও ক্লান্ত হয়ে উঠেছিলেন। নানা কাজ বাকী, কিন্তু সে সব কাজ করার মতো সময় কোথায়? অতএব ছুটির সেই দরখাস্ত, যা ইন্টারনেটে ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। দরখাস্তে সোম সিংহের ছোট্ট দাবি, '' পরিবার সম্প্রসারণ করতে চাই। এক মাসের ছুটি দিন। '' সোম সিংহের চিঠি নিয়ে পুলিশ মহলে শুরু হয়ে যায় আলোচনা। 'পরিবার সম্প্রসারণ'-এর কারণ দেখিয়ে আগে তো কেউ ছুটি চায়নি। তবে সোম সিংহ কেন ছুটি চাইছেন? অনেকেরই আবার বক্তব্য, বিষয়টি সহানুভূতির সঙ্গে বিবেচনা করা হোক। অবশেষে ছুটি মিলেছে গত ২৩ জুন থেকে। 'পরিবার সম্প্রসারণ'-এর জন্য এক মাসের বদলে দেড় মাস ছুটি। যদিও মহোবার পুলিশকর্তারা বলছেন, গোটাটাই বানানো গল্প। নিজের বাড়ি সম্প্রসারণে জন্য

সবচেয়ে নোংরা রাজ্যগুলির মধ্যে পশ্চিমবঙ্গ, বলছে কেন্দ্রের রিপোর্ট

Image
দেশের সবচেয়ে অপরিচ্ছন্ন ৪টি রাজ্যের অন্যতম পশ্চিমবঙ্গ। ৩১টি রাজ্যের তালিকায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজ্যের নাম রয়েছে ২৮ নম্বরে। রাজ্যের ২৫টি জেলার মধ্যে ১৯টিই দেশের সবচেয়ে অপরিচ্ছন্ন এলাকা। আর পরিচ্ছন্নতার নিরিখে দেশের ৫০০টি শহরের তালিকায় সবার শেষে যে ১০০টি শহরের নাম রয়েছে, তার মধ্যে ৪১টিই পশ্চিমবঙ্গের। পরিচ্ছন্নতার নিরিখে এই পিছিয়ে পড়ার ছবিটা উঠে এসেছে এ বছরের স্বচ্ছ সর্বেক্ষণ সমীক্ষায়। যে সমীক্ষা চালিয়েছে কেন্দ্রীয় আবাসন ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রক। গত ২৩ জুন মধ্যপ্রদেশের ইনদওরে ওই সমীক্ষার রিপোর্ট প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সমীক্ষা চালানো হয়েছিল এ বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চের মধ্যে। সমীক্ষা জানাচ্ছে, দেশের সবচেয়ে অপরিচ্ছন্ন শহরগুলির মধ্যে রয়েছে প্রধানমন্ত্রী মোদীর রাজ্য গুজরাতের ভদ্রেশ্বরও। রয়েছে বিহার ও উত্তরপ্রদেশেরও বেশ কয়েকটি জেলা। আর দেশের সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন রাজ্যের শিরোপা পেয়েছে ঝাড়খণ্ড। তার পরেই রয়েছে মহারাষ্ট্র ও ছত্তিশগড়। ও দিকে, পরিচ্ছন্নতার নিরিখে দেশের অন্যান্য শহরের তুলনায় রাজ্যের যে জেলা ও শহরগুলি আগের চেয়ে আরও পিছিয়ে পড়েছে, তার মধ্যে রয়েছে দার্জিলিং

‘শাস্তি’ দেওয়ার জন্য ঝাড়খণ্ডে গণধর্ষণ, জেরায় বলল ধৃতেরা

Image
ঝাড়খণ্ড গণধর্ষণে চাঞ্চল্যকর স্বীকারোক্তি ধৃতদের। ঝাড়খণ্ডে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার পাঁচ কর্মীকে গণধর্ষণের পিছনে রয়েছে ষড়যন্ত্রএবং দীর্ঘ পরিকল্পনা। ধর্ষণকারী সন্দেহে ধৃত দু'জনকে জিজ্ঞাসাবাদের পর এমন ধারণাই দৃঢ় হয়েছে ঝাড়খণ্ড পুলিশের। তাদের দাবি, এলাকায় সচেতনতার প্রচার করায়, ওই সমাজকর্মীদের 'শাস্তি' দেওয়া হয়েছে বলেও ধৃতেরা কবুল করেছে। কিন্তু কারা এ ঘটনায় জড়িত? তদন্তকারী পুলিশ কর্তারা বলছেন, মঙ্গলবার খুঁটি জেলার ওচাং নামের যে গ্রাম থেকে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার ১১ জনকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, তা মাওবাদী অধ্যুষিত এলাকা। নারী পাচারের জন্য কুখ্যাত। মাদক ব্যবসায়ী ও পাচারকারীদের ডেরা বলেও চিহ্নিত। সম্প্রতি প্রশাসনকে উপেক্ষা করে ওই এলাকাকে কার্যত মুক্তাঞ্চল বলে ঘোষণা করেছে 'পাথরগড়ি' আন্দোলনকারীদের সংগঠন। তারা ভোটের বিরোধী। স্থানীয় ছেলেমেয়েরা সরকারি স্কুলে পড়তে যাবে, তাতেও পাথরগড়িদের ঘোরতর আপত্তি।প্রাথমিকভাবে পুলিশের মনে হয়েছিল, যৌন লালসা মেটানোর জন্যেই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার পাঁচ মহিলাকর্মীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে। কিন্তু জেরায় ধৃতেরা জানিয়েছে, ''এলাকায় সচেতনতা বাড়ানোর প্

মাধ্যমিকে ভাল ফল করায় স্মার্টফোন, ছাত্রীর আত্মহত্যার কারণ হল সেটাই

Image
আত্মঘাতী ছাত্রী আরহাম রহমত। সারা দিন ধরে মেয়ে মোবাইলে ব্যস্ত। রোজই এই নিয়ে মায়ের সঙ্গে চলছিল অশান্তি। আর তারই জেরে আত্মঘাতী হল একাদশ শ্রেণির ছাত্রী। কলকাতার বেনিয়াপুকুর এলাকায়। শনিবার বিকেলে স্ত্রী মাঝাহবিন আরাকে নিয়ে চিকিৎসকের কাছে গিয়েছিলেন বেনিয়াপুকুরের রামেশ্বর সাউ রোডের বাসিন্দা সেখ রফিকুতুল্লা। রাতে ফিরে এসে দেখেন, মেয়ের ঘরের দরজা ভেজানো। বার বার ডাকার পর কোনও সাড়া না পাওয়ায় দরজা খুলে মেয়েকে গলায় ওড়নার ফাঁস জড়িয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান দম্পতি। সঙ্গে সঙ্গে মেয়েকে ফাঁস খুলে নামিয়ে আনেন। ডাকা হয় চিকিৎসককে। স্থানীয় চিকিৎসক কিশোরীকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। খবর দেওয়া হয় বেনিয়াপুকুর থানায়। পুলিশ তদন্ত শুরু করতেই সামনে আসে মোবাইল নিয়ে মায়ের সাথে কিশোরীর বচসার কথা। একাদশ শ্রেণির আরহাম রহমত বালিগঞ্জ শিক্ষা সদনের ছাত্রী। মাধ্যমিকে ভাল ফল করায় তাকে অ্যানড্রয়েড ফোন কিনে দিয়েছিলেন তার দাদা। আর সেই মোবাইল নিয়েই শুরু হয়ে যায় অশান্তি। আরহামের মায়ের অনুযোগ, ফোন হাতে পাওয়ার পর থেকেই সারা দিন ওটা নিয়ে ব্যস্ত থাকত মেয়ে। পড়াশোনায় উঠে গিয়েছিল মন। সবসময় বিভিন্ন অ্যাপ-এ ঘোরাফেরা করতে, চ্যাট করত। আর তা

বেপরোয়া গতির নেশায় মৃত্যু যুবকের !

Image
সাতসকালে কলকাতায় বাইক রেস। বেপরোয়া গতির নেশায় মৃত্যু যুবকের। আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি আরও এক। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, সকাল সোয়া ৬টা নাগাদ ৮ যুবক ৪টি বাইকে চেপে রেস করছিলেন লেক গার্ডেন্সের দেওধর রহমান রোডে। তাঁদের কারও মাথাতেই হেলমেট ছিল না বলে দাবি প্রত্যক্ষদর্শীদের। দ্রুত গতিতে ছোটার সময় হঠাৎই একটি বাইক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। রক্তাক্ত অবস্থায় দুই যুবককে এমআর বাঙুর হাসপাতালে নিয়ে গেলে একজনকে মৃত বলে জানান চিকিৎসকরা। আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি অপরজন। বাইকটিকে আটক করেছে পুলিশ।

বড়সড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেল বনগাঁ লোকাল

Image
রানাঘাট স্টেশনের গার্ডওয়ালে ধাক্কা বনগাঁ লোকালের৷ দুর্ঘটনায় ট্রেনের বেশ কয়েকটি কামরা ক্ষতিগ্রস্ত৷ কয়েকজন যাত্রী জখম৷ বড়সড় দুর্ঘটনা এড়াল ট্রেনটি৷ রানাঘাট-বনগাঁ শাখায় ট্রেন চলাচল ব্যহত৷ শিয়ালদহতেও একই ঘটনা ঘটেছিল৷ রবিবার সকালে ট্রেনে ড্রাইভারের কেবিনে এক মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তি উঠে পড়ে৷ চিৎকার, চেঁচামেচি শুরু করে দেয় সে৷ এতেই ড্রাইভারের মনোসংযোগ বিঘ্নিত হয়৷ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে স্টেশনের গার্ড ওয়ালে ধাক্কা মারে ট্রেন। এদিন সকালে ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার রানাঘাট রেল স্টেশনে। সূত্রের খবর, রবিবার সকালে প্রায় ৭টা ১৫মিনিট নাগাদ ডাউন বনগাঁ লোকাল যখন রানাঘাট স্টেশনে ঢুকছিল সেই সময় হঠাৎই এক মানসিক ভারসাম্যহীন যুবক ট্রেনের চালকের কেবিনে উঠে পড়ে৷ চালককে মারধর করা শুরু করলে ট্রেনটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে স্টেশনের গার্ড ওয়ালে ধাক্কা মারে। এই ঘটনায় চালকের কামরা ও তার পিছনের একটি বগি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে রবিবার ছুটির দিনে যাত্রী কম থাকায় সেইভাবে কোনও হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। অভিযুক্ত ব্যক্তিকে আটক করেছে রানাঘাট রেল পুলিশ৷

পরের বছর নিজের রাজ্যেই পরীক্ষা দিতে পারবে নিট পরীক্ষার্থীরা

Image
চেন্নাই: আগামী বছর অভিন্ন মেডিক্যাল প্রবেশিকা পরীক্ষা (নিট) দিতে আর রাজ্যের বাইরে যেতে হবে না পরীক্ষার্থীদের৷ এমনটাই জানালেন মানবসম্পদ উন্নয়ণ মন্ত্রী প্রকাশ জাভড়েকর৷ তিনি জানিয়েছেন, চাহিদার ভিত্তিতে আরও অনেক পরীক্ষাকেন্দ্র চালু করা হবে৷ তাই পরীক্ষার্থীদের আর পরের বছর নিট পরীক্ষা দিতে রাজ্যের বাইরে যেতে হবে না৷ তিনি বলেন, ''পরের বছর পড়ুয়াদের আর দেশের অন্যান্য স্থানে যাওয়ার দরকার পড়বে না৷'' এই বছর তামিলনাড়ুর বেশ কিছু পড়ুয়াকে রাজ্যের বাইরে যেতে হয়েছিল নিট পরীক্ষা দিতে৷ সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই প্রকাশ জাভড়েকর পড়ুয়াদের এই আশ্বাস দিয়েছেন৷ মানবসম্পদ উন্নয়ণ মন্ত্রী জানিয়েছেন, গত বছর ১০৭টি শহরে পরীক্ষাকেন্দ্র ছিল৷ তা বাড়িয়ে এই বছর ১৫০টি শহরে পরীক্ষাকেন্দ্র চালু করা হয়েছিল৷ আগামী বছর থেকে যে জেলায় ৪ হাজারের বেশি পরীক্ষার্থী থাকবে সেই জেলাতেই পরীক্ষাকেন্দ্র চালু করা হবে৷ সেই জেলার পরীক্ষাকেন্দ্র নিজের পরীক্ষার্থীদের পাশাপাশি, আশপাশের জেলার পরীক্ষার্থীদেরও জায়গা দেবে৷ এই বছরের নিট পরীক্ষায় তামিল ভাষার প্রশ্নপত্রে ভুল ছিল৷ সেই অভিযোগের ভিত্তিতে প্রকাশ জাভড়েকর জ

ঝাড়ফুঁকে সময় নষ্ট, মৃত্যু সর্পদষ্ট ছাত্রীর

Image
রাতে বাড়ির উঠোনে সাপে কেটেছিল মেয়েটিকে। হাসপাতালের বদলে গ্রামের গুণিনের কাছে নিয়ে যান পরিজনেরা। দীর্ঘক্ষণ ঝাড়ফুঁক সত্ত্বেও অবস্থার অবনতি হচ্ছে দেখে বছর পনেরোর মেয়েটিকে যখন হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়, ততক্ষণে তার মৃত্যু হয়েছে। সালানপুরের এথোড়া গ্রামে বুল্টি বাউড়ি নামে নবম শ্রেণির ওই ছাত্রীর মৃত্যুর পরে তার বাড়ির লোকজনের খেদ, ''গুণিনের কাছে না গিয়ে শুরুতেই হাসপাতালে গেলে মেয়েটা হয়তো বাঁচত!'' আসানসোল শহর থেকে মাত্র ১৮ কিলোমিটার দূরে এই ঘটনার পরে ফের প্রশ্ন উঠেছে সচেতনতা নিয়ে। বিজ্ঞানমঞ্চের রাজ্য কাউন্সিলের সদস্য প্রসূন রায় বলেন, ''গ্রামে-গ্রামে এ নিয়ে প্রচার করেও মানুষের হুঁশ ফেরাতে পারছি না। এই ঘটনা উদ্বেগজনক ও দুর্ভাগ্যের।'' শুক্রবার রাত ৮টা নাগাদ উঠোনে দাঁড়িয়ে গল্প করার সময়ে বুল্টির পায়ে সাপে ছোবল দেয়। কিছুক্ষণের মধ্যে সে নেতিয়ে পড়ে। তার দাদু পরেশ বাউড়ি জানান, সঙ্গে-সঙ্গে গ্রামের এক গুণিনের কাছে নিয়ে যান নাতনিকে। সেখানে রাত ১০টা পর্যন্ত ঝাড়ফুঁক চলে। রাত ১০টা নাগাদ গুণিনই মেয়েটিকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে বলেন। রাত ১১টা নাগাদ আসানসোল জেলা হাসপাতালে নিয়ে

অম্বুবাচী, তাই কামাখ্যায় বন্ধ মন্দির

Image
গত কাল রাত ৯টা ২৭ মিনিটে শুরু হয়েছে অম্বুবাচীর যোগ। কিন্তু মন্দিরের দরজা বন্ধ বিকেল থেকেই। খুলবে অম্বুবাচীর শেষে, ২৬ জুন। কামাখ্যা জুড়ে শতায়ু সাধু, রুদ্রাক্ষ বাবা, বহুরূপী, নাগা সন্ন্যাসীর দল, বাউল গত কাল থেকেই মেলা জমিয়ে তুলেছেন। নানা দাবি, নানা প্রবচন। আক্ষরিক অর্থেই নানা মুনি, নানা মতে জমজমাট নীলাচল পাহাড়। ১৮৯৬ সালে বাংলাদেশের শ্রীহট্টে তাঁর জন্ম বলে দাবি শিবানন্দ বাবার। '১২২ বছর' বয়সের এই সাধুকে দেখতে উপচে পড়ছে ভিড়। ১৯৫৪ থেকে এক বারের জন্যও কামাখ্যায় গরহাজির হননি তিনি। ও পাশে রুদ্রাক্ষবাবার মালার ওজন প্রতিবার বাড়ছে। এবারে তিনি ৫০ কেজি রুদ্রাক্ষ গলায় হাতে জড়িয়ে কামাখ্যায় হাজির। অযোধ্যায় শীঘ্রই রাম মন্দির নির্মাণের জন্য আশীর্বাদ চেয়ে কামাখ্যায় এসেছেন ধরমদাস মহারাজ, জুনা আখাড়ার অধ্যক্ষ শ্রী প্রেম গিরি, আখাড়া পরিষদের মহামন্ত্রী শ্রী মহন্ত গিরি ও নিরঞ্জনী আখাড়ার সচিব মহন্ত নরেন্দ্র গিরি। নাগা সন্ন্যাসীরা বরাবরই কামাখ্যার প্রধান আকর্ষণ। কিন্তু প্রশাসন 'নগ্নতা' ও মাদকে রাশ টানায় তাঁরা ক্ষিপ্ত। নিষেধাজ্ঞা উড়িয়েই নগ্ন সন্ন্যাসীরা ক্যামেরার সামনে পোজ দিতে ব্যস্ত। চল

পরিবেশ-বন্ধু ন্যাপকিন পাবে ছাত্রীরা

Image
একে বলে এক ঢিলে তিন পাখি মারা! প্রথমত, গ্রামাঞ্চলের কিশোরীদের কাছে নিখরচায় উন্নতমানের স্যানিটারি ন্যাপকিন পৌঁছে দেওয়া যাতে তাদের ঋতুকালীন পরিচ্ছন্নতা বজায় থাকে। দ্বিতীয়ত, এমন স্যানিটারি ন্যাপকিন তৈরি করা যা ব্যবহারের পর পরিবেশদূষণ ঘটাবে না এবং মাটিতে সহজে মিশে যাবে। তৃতীয়ত, স্যানিটারি ন্যাপকিন তৈরির কাজে অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ করে দিয়ে গ্রামীণ তরুণ উদ্যোগপতিদের সাহায্য করা। একই সঙ্গে এই তিন লক্ষ্য একসঙ্গে পূরণের পরিকল্পনা নিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকারের বৈদ্যুতিন ও তথ্যপ্রযুক্তি দফতর। ঠিক হয়েছিল, জেলায়-জেলায় ছড়ানো তথ্যমিত্র কেন্দ্রগুলিতে কর্মরত গ্রামীণ স্তরের উদ্যোগপতিরা অর্থ বিনিয়োগ করবেন পরিবেশবান্ধব বা 'বায়োডিগ্রেডেবল' স্যানিটারি ন্যাপকিন তৈরির প্রকল্পে। সেই ন্যাপকিন বিনা পয়সায় দেওয়া হবে স্থানীয় স্কুলের কিশোরীদের। আর প্রতি মাসে যত টাকার ন্যাপকিন নিখরচায় দেওয়া হবে সেই টাকা বিভিন্ন কর্পোরেট সংস্থা বা ব্যাঙ্ক তাদের সামাজিক দায়বদ্ধতা প্রকল্প হিসাবে সংশ্লিষ্ট উদ্যোগপতিদের দেবে। মাস তিনেক আগে ঘোষিত এই প্রকল্পের নাম দেওয়া হয়েছিল 'স্ত্রী স্বাভিমান'। পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে প্রথম মুর্শিদ

সিনেমায় সুযোগের টোপ, যৌন সম্পর্কের জন্য চাপ!

Image
সিনেমায় সুযোগ করে দেওয়ার টোপ দিয়ে এক মহিলার সঙ্গে দীর্ঘ দিন ধরে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা। আর সেই প্রস্তাব না মানায় হেনস্থা, এমনকী প্রাণে মারারও হুমকি। এই অভিযোগে কলকাতার এক শর্ট ফিল্ম মেকারকে শুক্রবার রাতে গ্রেফতার করল বাগুইআটি থানার পুলিশ। ধৃতের নাম অর্ণব রায়। অভিযোগকারী মহিলা জানিয়েছেন, অর্ণবের ছেলে এবং তাঁর মেয়ে বাগুইআটির একটি বেসরকারি স্কুলে এক সঙ্গেই পড়ত। সেই সূত্রেই অর্ণবের সঙ্গে তাঁর আলাপ হয়েছিল ২০১৫ সালে। প্রথম দিকে কোনও সমস্যা না হলেও, কিছু দিন পর থেকেই সিনেমায় কাজ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাঁকে ফোনে বারংবার অশালীন প্রস্তাব দেন অর্ণব। অর্ণবকে এড়ানোর জন্য ২০১৬ সালে তিনি নিজের ফোন নম্বর পর্যন্ত বদলে ফেলেছিলেন। এতে কিছু দিনের জন্য মুক্তি মিলেছিল ঠিকই, কিন্তু ওই মহিলা তপসিয়ার যে বেসরকারি হাসপাতালে যুক্ত, সেই হাসপাতালের 'ল্যান্ড লাইন'-এ অর্ণব তারপর নিয়মিত ফোন করতে শুরু করেন। মহিলার দাবি, মতলব বুঝতে পেরে তিনি অর্ণবকে এড়ানের চেষ্টা করেছিলেন। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বলেছিলেন, অর্ণবের ফোন এলে না দেওয়ার জন্যে। এতে নাকি অর্ণব আরও খেপে যান। মহিলা টাকা নিয়ে ফেরত দিচ্ছেন না বল

শরীর দিলে লোন পাইয়ে দেবেন, অভিযুক্ত ব্যাঙ্ক ম্যানেজার

Image
কৃষিঋণের বিনিময়ে ঘুষ চাওয়ার অভিযোগ তো আগে থেকেই ছিল। এবার কৃষকের স্ত্রীর দিকে হাত বাড়ানোর অভিযোগ উঠল রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের এক ব্রাঞ্চ ম্যানেজারের বিরুদ্ধে। মহারাষ্ট্রের বুলধানা জেলার এই ঘটনা নিয়ে ইতিমধ্যেই তোলপাড় শুরু হয়েছে। এমনিতেই মহারাষ্ট্রের কৃষকদের অভিযোগ, ফসল ফলাতে গিয়ে তাঁরা ঋণের জালে জড়িয়ে পড়ছেন। মিলছে না ন্যূনতম সহায়ক মূল্য। মহারাষ্ট্রে ছড়িয়ে পড়া কৃষক অসন্তোষের মাঝেই যেন আগুনে ঘি দিল বুলধানার মালাকাপুর তেহশিলের ঘটনা। অভিযোগকারী কৃষকের দাবি, কৃষিঋণের জন্য তিনি সেন্ট্রাল ব্যঙ্কের শাখায় আবেদন করেছিলেন। সেই ব্যাপারে কথা বলার জন্য স্ত্রীকে নিয়ে ব্যাঙ্কের ওই শাখায় গিয়েছিলেন গত বৃহস্পতিবার। কিন্তু সেখানে যে ব্রাঞ্চ ম্যানেজার ওত পেতে বসে রয়েছেন, সেটা তাঁরা ভাবতেও পারেননি। কৃষকের অভিযোগ, ব্রাঞ্চ ম্যানোজার রাজেশ হিভাসে তাঁর স্ত্রীর কাছ থেকে ফোন নম্বর নিয়ে নেন। এর পর থেকেই শুরু হয় উত্‌পীড়ন। অভিযোগ, ফোন করে কৃষকের স্ত্রীকে ওই ম্যানেজার অশ্লীল প্রস্তাব দেন। বলা হয়েছিল, ঋণের টাকা মিলবে। তবে তার বিনিময়ে ব্রাঞ্চ ম্যানেজারের সঙ্গে তাঁকে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে হবে। পরের দিন তিনি ওই কৃষ

গায়ের রং নিয়ে খোঁটা! ডালে বিষ মিশিয়ে পাঁচ জনকে মারল বধূ

Image
ধৃত অভিযুক্ত প্রদন্যা সারভাসে। রোজ রোজ রান্না নিয়ে কটাক্ষ! সঙ্গে গায়ের রং কালো বলে নিয়মিত গঞ্জনা! অনেক দিন ধরেই প্রতিশোধের মতলব আঁটছিলেন তিনি। কিন্তু, শেষ পর্যন্ত সেই প্রতিশোধ নিতে গিয়ে যে ভয়ঙ্কর কাণ্ড ঘটিয়ে ফেললেন গৃহবধূ, তাতে শিউরে উঠেছেন এলাকাবাসী। অনুষ্ঠান বাড়িতে ডালে বিষ মিশিয়ে দেওয়ায় মৃত্যু হল তিন শিশু-সহ পাঁচ জনের। অসুস্থ আরও প্রায় ৮০ জন। অনেকেই বলছেন, লাঞ্ছনা-গঞ্জনার 'প্রতিশোধে' কার্যত গণহত্যার চেষ্টা করেছে ওই গৃহবধূ। খাবার ডালে সাপ মারার বিষ মিশিয়ে তিনি খুন করেছেন শ্বশুরবাড়ির পাঁচ আত্মীয়কে। এই অভিযোগে ওই গৃহবধূকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পুলিশের দাবি, গ্রেফতারের পর প্রদন্যা সারভাসে নামে ওই গৃহবধূ খাবারে বিষ মেশানোর কথা স্বীকারও করেছেন। একই পরিবারের পাঁচ জনের মৃত্যুতে মহারাষ্ট্রের খালাপুর গ্রামে এখন শোকের ছায়া। প্রদন্যা পুলিশের কাছে অভিযোগ করেছেন, দু'বছর আগে সুরেশ গোবিন্দ সারভাসের সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়। কিন্তু তার পর থেকেই তাঁকে কালো বলে নানা রকম কথা শোনাতেন স্বামী-সহ শাশুড়ি সিন্ধু সারভাসে, বিবাহিত দুই ননদ এবং অন্য প্রায় সব আত্মীয়রাই। পাশাপাশি তাঁর রান্না নিয়

সাড়ে ৩০০ গ্রামের বেশি ‘পাউডার’ নেওয়া যাবে না আমেরিকাগামী বিমানে

Image
আগামী ৩০ জুন থেকে সরাসরি আমেরিকাগামী কোনও বিমানে হ্যান্ডব্যাগে সাড়ে ৩০০ গ্রাম (বা প্রায় ১২ আউন্স)-এর বেশি গুঁড়ো পদার্থ নিয়ে ওঠা যাবে না। এর মধ্যে শুকনো মশলা, কসমেটিক পাউডার ও ট্যালকম পাউডারও। সরকারি ও বেসরকারি সবক'টি বিদেশি এয়ারলাইন্স সংস্থাকে এ কথা জানিয়ে দিয়েছে মার্কিন ট্রান্সপোর্টেশন সিকিওরিটি অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (টিএসএ)। ইমপ্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইসে গুঁড়ো পদার্থ ব্যবহার করা হয়। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে, সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে ওই নির্দেশ দিয়েছে টিএসএ। দিল্লি ও মুম্বই থেকে নিউ ইয়র্ক, শিকাগো, ওয়াশিংটন, সানফ্রান্সিসকো-সহ আমেরিকার কয়েকটি শহরে সরাসরি যাওয়ার বেশ কয়েকটি বিমান রয়েছে এয়ার ইন্ডিয়ার।

শেষ মুহূর্তে দুরন্ত গোলে জার্মানিকে জেতালেন খোস, লড়াই ব্যর্থ সুইডেনের

Image
মিসাইল: শেষ মুহূর্তে সুইডেনের গোলে আছড়ে পড়ল টোনি খোসের (৮) শট। স্বস্তি পেল জার্মানি। জার্মানি ২ • সুইডেন ১ অবিশ্বাস্য প্রত্যাবর্তন। জার্মানি মানেই শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাওয়া। শেষ বাঁশি না-বাজা পর্যন্ত হাল না-ছাড়া। রাশিয়া বিশ্বকাপের দ্বিতীয় ম্যাচেই স্বমহিমায় জার্মানি। মেক্সিকোর বিরুদ্ধে প্রথম ম্যাচে জার্মানিকে হারতে দেখে অবাকই হয়েছিলাম। এ কোন জার্মানি? চার বছর আগের দলের অনেকেই রয়েছেন। অথচ কী আশ্চর্য পরিবর্তন ঘটে গিয়েছে! গতি অনেক কমে গিয়েছে। আত্মবিশ্বাসের অভাবও স্পষ্ট। পার্থক্য আরও বেশি করে চোখে পড়ার কারণ হচ্ছে, ২০০৬ সালে ওয়াকিম লো দায়িত্ব নিয়ে জার্মানির ফুটবল সংস্কৃতিটাই বদলে দিয়েছেন। প্রচণ্ড গতিতে নিজেদের মধ্যে পাস খেলতে খেলতে বিপক্ষের রক্ষণ ভেঙে গোল করেন মুলাররা। আগে জার্মানির ফুটবলারদের খেলাটা ধরন ছিল— উইং দিয়ে আক্রমণে উঠে বিপক্ষের পেনাল্টি বক্সে দাঁড়িয়ে থাকা স্ট্রাইকারের উদ্দেশে বল ভাসিয়ে দেওয়া। লো কোচ হওয়ার পরেই ফুটবল বিশ্ব দেখল, কী ভাবে প্রচণ্ড গতিতে তিকি-তাকা খেলতে হয়। প্রথম ম্যাচে জার্মানির খেলা থেকে গতিটাই যেন হারিয়ে গিয়েছিল। আসলে যে দু'জনের জন্য বিশ্ব-ফুটব