সেলিম ও তৃণমূল প্রার্থীকে ভোট নয়, বার্তা দীপা ঘনিষ্ঠ কংগ্রেসের জেলা সভাপতির


1/6

জোট নিয়ে তুমল জট রায়গঞ্জে। প্রথম থেকেই ওই আসনটি দাবি করে আসছিল কংগ্রেস। কিন্তু একতরফা ভাবে রায়গঞ্জ আর মুর্শিদাবাদ কেন্দ্রে প্রর্থী ঘোষণা করে দেয় বামেরা। সেই বাউন্সার সামলেও হাইকম্যান্ডের নির্দেশে আসন সমঝোতায় রাজি হয়েছে প্রদেশ কংগ্রেস।

   
2/6

রায়গঞ্জে প্রার্থী শুধু  সিপিএমের মহম্মদ সেলিমই, জানিয়ে দিয়েছে হাইকম্যান্ড। তবে জেলার নেতারা মানছেন কই। উত্তর দিনাজপুরের জেলা সভাপতি মোহিত সেনগুপ্ত তো বলেই দিলেন, জোট নয় প্রহসন। প্রচারে যাবেন না, বসে তামাশা দেখবেন।  

   

3/6

উত্তর দিনাজপুরের কংগ্রেস সভাপতি মোহিত সেনগুপ্তের কথায়,''কংগ্রসের শক্ত ঘাঁটি রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রে দলের প্রার্থী চেয়েছিলাম। কিন্তু সেটা সিপিআইএম-কে দিয়ে দেওয়া হল, আবার মহাঃ সেলিম নিজে নিজেই প্রচারে বেরিয়ে পড়েছেন। আবার কংগ্রেসকে ক্ষয়িষ্ণু বলছেন সেলিম। কংগ্রেসিরা এবারের ভোটে চুপ করে বসে থাকব''।  

   
4/6

এখানেই শেষ নয়। দীপা দাশমুন্সি ঘনিষ্ঠ মোহিতের বার্তা, সমর্থকদের বলব, সিপিএম ও তৃণমুলকে ভোট দেবেন না। আপনারা জবাব দিতে জায়গা মতো ভোট দিন, যাতে ফলাফলের পর সেলিম বুঝতে পারেন কংগ্রেসের অবস্থানটা কোথায়! 

   
5/6

রায়গঞ্জ আসনে টিকিট না পেয়ে দীপা দাশমুন্সি বিজেপির প্রার্থী হতে পারেন বলে জল্পনা। এমনকি দিল্লিতে মুকুল রায়ের সঙ্গে তাঁর বৈঠক হয়েছে বলেও খবর। এমন প্রেক্ষাপটে মোহিত সেনগুপ্তের মন্তব্য তাত্পর্যপূর্ণ। সিপিএম-তৃণমূল ছাড়া আর কাকে ভোট দেওয়ার কথা বললেন? কংগ্রেসের যেহেতু প্রার্থী নেই, তাই পড়ে থাকে বিজেপি। সেক্ষেত্রে কি কংগ্রেসের ভোট যাবে গেরুয়া শিবিরের দিকে? উঠছে প্রশ্ন।  

   
6/6

রায়গঞ্জের সিপিএম প্রার্থী মহম্মদ সেলিমের বক্তব্য, অনেকের জমিদারি মানসিকতা থাকে। কংগ্রেস সিদ্ধান্ত নেবে।